লেনদেনে খরার মাধ্যমে আরও একটি সপ্তাহ পার করেছে দেশের শেয়ারবাজার। তবে এ সময়ে কিছুটা হলেও দাপট দেখিয়েছে প্রকৌশল খাতের কোম্পানিগুলো।
মূলত প্রকৌশল খাতের কোম্পানিগুলোর ওপর ভর করেই গত সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) গড় লেনদেন ৩০০ কোটি টাকার ঘরে থাকতে পেরেছে। এর পরও আগের সপ্তাহের তুলনায় লেনদেন কমেছে।
মূলত প্রকৌশল খাতের কোম্পানিগুলোর ওপর ভর করেই গত সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) গড় লেনদেন ৩০০ কোটি টাকার ঘরে থাকতে পেরেছে। এর পরও আগের সপ্তাহের তুলনায় লেনদেন কমেছে।
ডিএসইতে গত সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে গড়ে ৩৩৪ কোটি ৬৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা তার আগের সপ্তাহের তুলনায় ১৬ দশমিক ৮৫ শতাংশ কম। লেনদেনের পাশাপাশি সপ্তাজুড়েই কমেছে মূল্যসূচক ও সিংহভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম।
তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত সপ্তাহজুড়ে শীর্ষে থাকা প্রকৌশল খাতে গড়ে প্রতিদিন ৪৫ কোটি ৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বস্ত্র খাতের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪০ কোটি ৪৪ লাখ টাকার। আর ৩৯ কোটি ৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বিদ্যুৎ ও জালানি খাত।
তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত সপ্তাহজুড়ে শীর্ষে থাকা প্রকৌশল খাতে গড়ে প্রতিদিন ৪৫ কোটি ৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বস্ত্র খাতের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪০ কোটি ৪৪ লাখ টাকার। আর ৩৯ কোটি ৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বিদ্যুৎ ও জালানি খাত।
এছাড়া ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ৩৬ কোটি ৯৩ লাখ টাকা, ব্যাংক খাতে ২৮ কোটি ২৭ লাখ টাকা, খাদ্য ও বিবিধ খাতে ২৫ কোটি ৬৩ লাখ টাকা, টেলিকমিউনিকেশন খাতে ২৪ কোটি ৩ লাখ টাকা, চামড়া খাতে ১৮ কোটি ৭৪ লাখ টাকা, বীমা খাতে ১৭ কোটি ৫৯ লাখ টাকা, সিরামিক খাতে ১২ কোটি ৭৭ লাখ টাকা এবং আর্থিক খাতে ১১ কোটি ৭৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
বাকি খাতগুলোর এককভাবে লেনদেনের পরিমাণ ১০ কোটি টাকার নিচে। এর মধ্যে বিবিধ খাতে ৯ কোটি ৯০ লাখ টাকা, সিমেন্ট খাতে ৫ কোটি ৪৯ লাখ টাকা, তথ্য ও প্রযুক্তি খাতে ৪ কোটি ৮৩ লাখ টাকা, সেবা ও আবাসন খাতে ১ কোটি ৬৮ লাখ টাকা, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে ১ কোটি ৬৬ লাখ টাকা, ভ্রমন ও অবকাশ খাতে ১ কোটি ২২ লাখ টাকা, পাট খাতে ১ কোটি ১৮ লাখ এবং পেপার অ্যান্ড প্রিন্টিং খাতে ৯০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে।
বাকি খাতগুলোর এককভাবে লেনদেনের পরিমাণ ১০ কোটি টাকার নিচে। এর মধ্যে বিবিধ খাতে ৯ কোটি ৯০ লাখ টাকা, সিমেন্ট খাতে ৫ কোটি ৪৯ লাখ টাকা, তথ্য ও প্রযুক্তি খাতে ৪ কোটি ৮৩ লাখ টাকা, সেবা ও আবাসন খাতে ১ কোটি ৬৮ লাখ টাকা, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে ১ কোটি ৬৬ লাখ টাকা, ভ্রমন ও অবকাশ খাতে ১ কোটি ২২ লাখ টাকা, পাট খাতে ১ কোটি ১৮ লাখ এবং পেপার অ্যান্ড প্রিন্টিং খাতে ৯০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে।
(jagonews24)
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন