Articles by "রোহিঙ্গা"

 



ঠাকুরগাঁওয়ে ফেনসিডিল ও গাজাঁসহ দুই মাদক কারবারি আটক 


ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রুহিয়ায় একশ (১০০) বোতল ফেনসিডিল ও একশ (১০০) গ্রাম গাঁজা সহ দুই জন মাদক কারবারিকে আটক করেছে রুহিয়া থানা পুলিশ। 


বুধবার (১০ আগস্ট) দুপুরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ১৪ নং রাজাগাঁও ইউনিয়নের নামাজপড়া নামক এলাকা থেকে পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলার হামিদুল ইসলামের ছেলে দুলাল ইসলাম (২৮) কে ১০০ বোতল ফেনসিডিল সহ আটক করে পুলিশ।


অন্যদিকে একই দিনে রুহিয়া থানার ঘনিবিষ্টপুর গ্রামের নয়ন ইসলামের স্ত্রী মেরিনা বেগম (২২) কে ১০০ গ্রাম গাঁজা সহ আটক করেছে পুলিশ। 


বিষয়টি নিশ্চিত করে রুহিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, রুহিয়া থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ১০০ বোতল ফেনসিডিল সহ দুলাল ইসলাম এবং রুহিয়া ট্যাংলড়ি এলাকা থেকে ১০০ গ্রাম গাঁজা সহ মেরিনা বেগমকে আটক করা হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে থানায় মাদক দ্রব্য আইনে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। 


তাদের দুই জনকে আটক করে থানায় রাখা হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে তাদের কারাগারে প্রেরণ করা হবে বলেও জানান তিনি। 


আরো পড়ুন:



 


শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে জমিসহ ঘর পেলেন ১৫ ভূমিহীন পরিবার 


শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে ১৫ গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবার পেলেন জমির দলিল ও ঘরের চাবি। ২১ এপ্রিল বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভার্চুয়ালী যুক্ত হয়ে উপকার ভোগিদের মাঝে জমির দলিল ঘরের চাবি হস্তান্তর করেন। 


এ উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ হল রুম এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।  উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা( ইউএনও) ফারুক আল মাসুদ এর  সভাপতিত্বে  অন্যান্যদের মধ্যে  উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ এসএমএ ওয়ারেজ নাইম, উপজেলা প্রকৌশলী শুভ বসাক, ঝিনাইগাতী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মনিরুল আলম ভুইয়া, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হুমায়ুন দিলদার,


প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান, বীর মুক্তি যোদ্ধা শামছুল আলম, উপজেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক একেএম ছামেদুল হক, উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি আবুল কালাম আজাদ সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের  অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ,  বিভিন্ন দপ্তরের  কর্মকর্তা, বিভিন্ন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান,  সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, সাংবাদিকবৃন্দ ও উপকারভোগীরা উপস্থিত ছিলেন। 

অনুষ্ঠানের শেষ দিকে অতিথিগণ ১৫ পরিবারের মাঝে ঘরের চাবি ও দলিল হস্তান্তর করেন। উল্লেখ্য যে, ঝিনাইগাতী উপজেলা ১ম ধাপে ৬৫টি, ২য় ধাপে ২৫টি, ৩য় ধাপের ১ম স্তরে ১৫টি


গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবারের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর উপহার জমিসহ ঘর প্রদান  করা হয়। ৩য় ধাপের ২য় স্তরে বৃহস্পতিবার ১৫টি গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবারকে এ ঘর প্রদান করা হয়। জানা গেছে, উপজেলার ৭ ইউনিয়ন থেকে বহু সংখ্যক আবেদনের মধ্যে থেকে ১ শত ২১ জনের নাম তালিকাভুক্ত করা হয়। পরে গোপনে ও প্রকাশ্যে তদন্ত সাপেক্ষে ৯৬টি পরিবারকে গৃহহীন ও ভূমিহীন হিসেবে চুড়ান্ত করা হয়। 


এদের মধ্যে পশ্চিশ বাকাকুড়ায় ১১ টি এবং নলকুড়ায় ৪ টি সহ ১৫ টি পরিবারকে ঘরের চাবি হস্তান্তর করা হয়। এছাড়াও মালিঝিকান্দা ইউনিয়নের দান্যারপাড় ও গৌরীপুর ইউনিয়নের গজারীকুড়া এলাকায় সেনাবাহিনী কর্তৃক নির্মিত আশ্রয়ন প্রকল্পের ঘরে ৫৫ টি পবিরারকে পূর্ণবাসিত করা হচ্ছে। বাকি ২৬ টি পরিবারকেও পরবর্তী পর্যায়ে জমিসহ ঘর হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।


আরো পড়ুন:



 সব দেশ একবাক্যে স্বীকার করেছে যে রোহিঙ্গারা যেন তাদের দেশে ফেরত যায় বলে মন্তব্য করেছে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।

তিনি বলেন, ‘সারা পৃথিবীর সব দেশ, এতদিন ধরে আমরা যেটা প্রচেষ্টা চালিয়েছিলাম, জাতিসঙ্ঘে সব দেশ সর্বসম্মতিক্রমে রেজুলেশন পাস করেছে। এর ফলে আমরা বিশ্বাস করি মিয়ানমারের ওপর আরো চাপ পড়বে তাদের লোকগুলো ফেরত নেয়ার জন্য।’

শনিবার সকালে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

ড. মোমেন বলেন, ‘আশা করা যায় আগামীতে মিয়ানমার তাদের নাগরিকদের ফেরত নিবে। কারণ মিয়ানমার কখনো বলে নাই যে, তারা তাদের নাগরিকদের ফেরত নিবে না।’

তিনি বলেন, ‘তারা আমাদের সাথে এগ্রিমেন্ট করেছে যে তারা তাদের লোকদের নিয়ে যাবে এবং তারা যাতে স্বেচ্ছায় যায় সেজন্য পরিবেশ সৃষ্টি করবে। আমরা আশা করি আগামীতে তারা তাদের কথা রাখবে।’

রোহিঙ্গাদের ফিরে যাওয়ার প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ‘একবার যাওয়া শুরু হলে তাড়াতাড়ি হয়ে যাবে। কারণ ১৯৯২ সালের দিকে ২ লাখ ৫৩ হাজার আসে ছিল, যখন যাওয়া শুরু হয় তখন অল্প কিছু দিনের মধ্যে ২ লাখ ৩৬ হাজার চলে গেল। যখন শুরু হয় যাওয়ার তখন বেশ ভালো যাওয়া হয়। তাই আমরা আশায় আছি একবার যাওয়া শুরু হলে আস্তে আস্তে যাবে।

এদিকে, ভারতে সীমান্তে হত্যা প্রসঙ্গে আব্দুল মোমেন বলেন, এটা খুব দুঃখজনক যে ভারত সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে আমাদেরর প্রধানমন্ত্রী ব্যক্তিগতভাবে আলাপ করেছেন সরকারিভাবে আলাপ করেছেন এবং তারা অঙ্গীকার করেছেন যে সীমান্তে আর একটি লোকও মারা যাবে না। ভারত সরকার ও বাংলাদেশ সরকার উভয় সরকার সীমান্তে একটি লোকও মারা যাচ্ছে, তা কেউই চায় না। বিভিন্ন পর্যায়ে মন্ত্রী পর্যায়ে কিংবা আমাদের বিজিবি পর্যায়ে আলাপ হয়েছে কেউ যাতে না মরে। এবং বলা হয়েছে যে আপনার লেথার ওয়েপন ব্যবহার হবে না। এতে সব হওয়ার পরও দুর্ঘটনা হয়।

তিনি বলেন, এটা আমাদের জন্য দুঃখজনক কাহিনী আর ভারতের জন্যও। ভারত সরকারের এতসব বলার পরও তারা মারে তাদের জন্যও লজ্জার বিষয়। তবে খুশির খবর হচ্ছে সম্প্রতি পঞ্চিমবঙ্গের সাধারণ মানুষ, বুদ্ধিজীবী, সংবাদিক, চলচ্চিত্র এই সবের বিভিন্ন লোকজন একটা দাবি তুলেছে আমার কেউ সীমান্তে মৃত্যু চাই না।

টুঙ্গিপাড়ায় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধের বেদিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের নেতারা। এসময় তারা ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করেন। এসময় স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

Holy Foods ads

Holy Foods ads

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget