দেশে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর প্রতিবাদে সারা দেশে ট্রাক-কাভার্ডভ্যানের ডাকা পণ্য পরিবহন ধর্মঘট অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন ট্রাক-কাভার্ডভ্যান মালিক সমিতি।
রোববার (৭ নভেম্বর) বাংলাদেশ ট্রাক-কাভার্ডভ্যান ও পণ্য পরিবহন মালিক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মোতালিব এ তথ্য জানিয়েছেন।
এদিকে জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় দূরপাল্লার পরিবহনে ৫৮ শতাংশ, ঢাকা ও চট্টগ্রামে ৮০ শতাংশ প্রতি কিলোমিটারে ভাড়া বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। রোববার (০৭ নভেম্বর) বাস ভাড়া পুনর্নির্ধারণে শুরু হওয়া বৈঠকে এ প্রস্তাব দেওয়া হয়।
এছাড়া মহানগরে বাসের বর্তমান ভাড়া কিলোমিটারে ১ টাকা ৭০ পয়সা, প্রস্তাব হয়েছে ২ টাকা ৪০ পয়সা করার। এতে ৭০ পয়সা ভাড়া বাড়বে। বাড়তি ভাড়ার এ শতকরা হার ৪১ দশমিক ১৮ শতাংশ। মহানগরে মিনিবাসের বর্তমান ভাড়া প্রতি কিলোমিটারে ১ টাকা ৬০ পয়সা। এটি বাড়িয়ে ২ টাকা ৪০ পয়সা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এতে ভাড়া বাড়ে কিলোমিটারপ্রতি ৮০ পয়সা। ভাড়া বৃদ্ধির এ হার ৫০ শতাংশ।
জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর প্রতিবাদে তৃতীয় দিনে পণ্য ও গণপরিবহন ধর্মঘট চলছে। পথে ঘাটে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। হেঁটে এবং দফায় দফায় যানবাহন পরিবর্তন করে ছুটতে হচ্ছে গন্তব্যে। জীবন-জীবিকার প্রযোজনে সবাই ছুটছেন অনিশ্চিত যাত্রায়। বাস ও ট্রাকের পর সারা দেশে বন্ধ রয়েছে লঞ্চও। এখন চলছে শুধু ট্রেন ও সীমিত আকারে বিআরটিসির বাস। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ মানুষ।
দফায় দফায় যানবাহন পরিবর্তনই শুধু নয়, হেঁটে রওনা হতে হয়েছে বেশিরভাগ মানুষকে। সবচেয়ে ভোগান্তিতে পড়েছে শিশু ও বয়স্করা। রাজধানীর প্রতিটি বাস স্টপেজে দেখা গেছে গাড়ির জন্য অপেক্ষমাণ যাত্রীদের ভিড়।
এদিকে জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় দূরপাল্লার পরিবহনে ৫৮ শতাংশ, ঢাকা ও চট্টগ্রামে ৮০ শতাংশ প্রতি কিলোমিটারে ভাড়া বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। রোববার (০৭ নভেম্বর) বাস ভাড়া পুনর্নির্ধারণে শুরু হওয়া বৈঠকে এ প্রস্তাব দেওয়া হয়।
এছাড়া মহানগরে বাসের বর্তমান ভাড়া কিলোমিটারে ১ টাকা ৭০ পয়সা, প্রস্তাব হয়েছে ২ টাকা ৪০ পয়সা করার। এতে ৭০ পয়সা ভাড়া বাড়বে। বাড়তি ভাড়ার এ শতকরা হার ৪১ দশমিক ১৮ শতাংশ। মহানগরে মিনিবাসের বর্তমান ভাড়া প্রতি কিলোমিটারে ১ টাকা ৬০ পয়সা। এটি বাড়িয়ে ২ টাকা ৪০ পয়সা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এতে ভাড়া বাড়ে কিলোমিটারপ্রতি ৮০ পয়সা। ভাড়া বৃদ্ধির এ হার ৫০ শতাংশ।
জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর প্রতিবাদে তৃতীয় দিনে পণ্য ও গণপরিবহন ধর্মঘট চলছে। পথে ঘাটে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। হেঁটে এবং দফায় দফায় যানবাহন পরিবর্তন করে ছুটতে হচ্ছে গন্তব্যে। জীবন-জীবিকার প্রযোজনে সবাই ছুটছেন অনিশ্চিত যাত্রায়। বাস ও ট্রাকের পর সারা দেশে বন্ধ রয়েছে লঞ্চও। এখন চলছে শুধু ট্রেন ও সীমিত আকারে বিআরটিসির বাস। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ মানুষ।
দফায় দফায় যানবাহন পরিবর্তনই শুধু নয়, হেঁটে রওনা হতে হয়েছে বেশিরভাগ মানুষকে। সবচেয়ে ভোগান্তিতে পড়েছে শিশু ও বয়স্করা। রাজধানীর প্রতিটি বাস স্টপেজে দেখা গেছে গাড়ির জন্য অপেক্ষমাণ যাত্রীদের ভিড়।
শুক্রবার (৫ নভেম্বর) থেকে শুরু হওয়া এ ধর্মঘটের আজ তৃতীয় দিন। রোববার সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসের সকালে অফিসের জন্য বের হয়ে কম-বেশি সবাই পড়েছেন বিপাকে। এ সময় অনেকেই হেঁটে হেঁটে গন্তব্যে উদ্দেশে রওনা দেন। এছাড়া সিএনজি অটোরিকশা কিংবা পাঠাও-উবার সার্ভিস চালু থাকলেও ভাড়া চাওয়া হচ্ছে কয়েকগুণ বেশি। তাও চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল।
জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায় অস্বস্তির সঙ্গে চাকরিজীবী ও শিক্ষার্থীদের পূর্বনির্ধারিত সূচি মানতে গিয়ে ভোগান্তি পৌঁছেছে চরমে। সেই সঙ্গে কমলাপুর থেকে ছেড়ে যাওয়া ট্রেনগুলোতে উপচেপড়া যাত্রী উঠতে দেখা যায়।
সড়কের যখন এ অবস্থা তখন দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের ভরসার নৌপথও অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে জাহাজ পরিবহন মালিক সমিতি। তাদের দাবি, তেলের দামের সঙ্গে মিলিয়ে ভাড়া বৃদ্ধি করা না হলে, সম্ভব নয় লঞ্চ চলাচল অব্যাহত রাখা।
এদিকে না জেনে যারা এসেছিলেন লঞ্চ টার্মিনালে তারাও পড়েছেন ভোগান্তিতে। তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে জানিয়েছেন, যাত্রীদের জিম্মি করে ভাড়া বৃদ্ধি অনৈতিক কাজ। মালিক কর্তৃপক্ষের দাবি, ডিজেলের দাম বাড়ানোতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন মালিকরা।
যাত্রীবাহী লঞ্চের ভাড়া ১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত প্রতি কিলোমিটারে এক টাকা ৭০ পয়সার পরিবর্তে তিন টাকা ৪০ পয়সা এবং ১০০ কিলোমিটারের পর এক টাকা ৪০ পয়সার বদলে দুই টাকা ৮০ পয়সা করার প্রস্তাব করেছেন লঞ্চ মালিকরা।
জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায় অস্বস্তির সঙ্গে চাকরিজীবী ও শিক্ষার্থীদের পূর্বনির্ধারিত সূচি মানতে গিয়ে ভোগান্তি পৌঁছেছে চরমে। সেই সঙ্গে কমলাপুর থেকে ছেড়ে যাওয়া ট্রেনগুলোতে উপচেপড়া যাত্রী উঠতে দেখা যায়।
সড়কের যখন এ অবস্থা তখন দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের ভরসার নৌপথও অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে জাহাজ পরিবহন মালিক সমিতি। তাদের দাবি, তেলের দামের সঙ্গে মিলিয়ে ভাড়া বৃদ্ধি করা না হলে, সম্ভব নয় লঞ্চ চলাচল অব্যাহত রাখা।
এদিকে না জেনে যারা এসেছিলেন লঞ্চ টার্মিনালে তারাও পড়েছেন ভোগান্তিতে। তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে জানিয়েছেন, যাত্রীদের জিম্মি করে ভাড়া বৃদ্ধি অনৈতিক কাজ। মালিক কর্তৃপক্ষের দাবি, ডিজেলের দাম বাড়ানোতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন মালিকরা।
যাত্রীবাহী লঞ্চের ভাড়া ১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত প্রতি কিলোমিটারে এক টাকা ৭০ পয়সার পরিবর্তে তিন টাকা ৪০ পয়সা এবং ১০০ কিলোমিটারের পর এক টাকা ৪০ পয়সার বদলে দুই টাকা ৮০ পয়সা করার প্রস্তাব করেছেন লঞ্চ মালিকরা।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন