Latest Post

 পদ নিয়ে সমঝোতা না হওয়ায় সম্মেলন স্থগিত রানীশংকৈল উপজেলা বিএনপির
The conference was postponed by Ranishankail Upazila BNP as there was no agreement on the post


ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল উপজেলায় কমিটি গঠন ছাড়াই বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন শেষ হয়েছে। দীর্ঘ পাঁচ বছর পর হওয়া এ সম্মেলনে কমিটি না হওয়ায় পদপ্রত্যাশীরা হতাশ হয়েছেন। রোববার রানীশংকৈল ডিগ্রি মহাবিদ্যালয় মাঠে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।


দলীয় সূত্রে জানা গেছে, সর্বশেষ ২০১৭ সালে উপজেলা বিএনপির সম্মেলন হয়। তখন আইনুল হক সভাপতি ও আতাউর রহমান সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। তাঁদের নেতৃত্বে গঠিত কমিটিই পাঁচ বছর দায়িত্ব পালন করে আসছেন। আজ সম্মেলনের প্রথম অধিবেশনের পর দ্বিতীয় অধিবেশনে পদ নিয়ে নেতাদের মধ্যে সমঝোতা না হওয়ায় সম্মেলন স্থগিত করে জেলা বিএনপি।


আইনুল হকের সভাপতিত্বে বেলা দুইটার দিকে সম্মেলনের প্রথম পর্ব শুরু হয়। সম্মেলনের উদ্বোধন করেন ঠাকুরগাঁও-৩ আসনের সাংসদ মো. জাহিদুর রহমান। প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সভাপতি তৈমুর রহমান।


দ্বিতীয় অধিবেশনে কমিটি গঠনের জন্য সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদপ্রত্যাশীদের নাম আহ্বান করে জেলা কমিটি। সভাপতি পদে বর্তমান সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান ও সহসভাপতি মনজুরুল আলম প্রার্থী হন। সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী হন জেলা বিএনপির সহস্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক মাহমুদুন নবী বিশ্বাস, নন্দুয়ার ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আল্লামা আল ওয়াদুদ বিন নুর ও উপজেলা বিএনপির প্রচার সম্পাদক নুর নবী। আর সাংগঠনিক সম্পাদক পদে উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আফাজ উদ্দিন, যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বকুল মজুমদার ও উপজেলা কৃষক দলের সভাপতি মিজানুর রহমান প্রার্থিতা ঘোষণা করেন।

আরো পড়ুন: সন্তানের সামনে গৃহবধূ গণধর্ষণের ঘটনায় আদালতে মামলা

এক পদে একাধিক প্রার্থী হওয়ায় পদপ্রত্যাশীদের নিজেদের মধ্যে সমঝোতা করে একক প্রার্থী নির্বাচনের প্রস্তাব দেয় জেলা বিএনপি। প্রস্তাব পেয়ে শুধু সাংগঠনিক সম্পাদক পদপ্রত্যাশী মিজানুর রহমান নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নেন। কিন্তু সেই পদে আরও দুজন প্রার্থী থেকে যায়। এ ছাড়া সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে সমঝোতা না হওয়ায় কমিটি গঠন করতে গিয়ে বিপাকে পড়ে জেলা বিএনপি।


সম্মেলনে উপস্থিত নেতা-কর্মীদের অভিযোগ, জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক মনজুরুল আলমকে ডেকে সভাপতি পদ থেকে সরে যাওয়ার অনুরোধ করেন। তখন মনজুরুল আলম ক্ষোভে ফেটে পড়েন এবং একপর্যায়ে সম্মেলনস্থল ছেড়ে চলে যান। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সাধারণ সম্পাদক পদে সমঝোতা না হওয়ায় জেলা বিএনপির সভাপতি তৈমুর রহমান সম্মেলন স্থগিত ঘোষণা করেন। ফলে কোনো কমিটি গঠন ছাড়াই সম্মেলন শেষ হয়েছে।


নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক নেতা অভিযোগ করেন, তৃণমূলে জনপ্রিয় নন, তবে জেলার নেতাদের পছন্দের লোককে নেতৃত্বে আনতেই কমিটি গঠন করা হয়নি। সম্মেলনের দিনই নতুন কমিটি হয়ে গেলে তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের আশঙ্কা কেটে যেত। আবদুল জব্বার নামের রাতোর ইউনিয়ন বিএনপির এক কর্মী বলেন, ‘বর্তমান কমিটির নেতাদের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ আছে। তাঁরা গত পাঁচ বছর দল ভালো করে চালাতে পারেনি। পাঁচ বছর পরে আজ সম্মেলন হলো, কিন্তু আমরা নতুন কমিটি পেলাম না।’


সভাপতি পদপ্রার্থী আতাউর রহমান বলেন, ‘সভাপতি ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে সমঝোতা হলেও ওই দুই পদে নির্বাচিতদের নাম জেলা বিএনপি কেন ঘোষণা করল না, বুঝতে পারলাম না। তারা হয়তো দলের ভালোর জন্যই এটা করেছে।’


জেলা বিএনপির সভাপতি তৈমুর রহমান বলেন, ‘দ্বিতীয় অধিবেশনে এক পদে একাধিক প্রার্থী থাকায় নিজেদের মধ্যে সমঝোতার পথ বেছে নেওয়া হয়। এতে সভাপতি একক ও সাংগঠনিক সম্পাদক দুটি পদে দুজন প্রার্থী পেয়ে যাই। তবে সাধারণ সম্পাদক পদে সমঝোতা হয়নি। অনেক কাউন্সিলর সম্মেলনস্থল ছেড়ে যাওয়ায় আমরা নেতৃত্ব নির্বাচনে ভোটের আয়োজনে যাইনি। শেষ পর্যন্ত সম্মেলন স্থগিত করতে বাধ্য হই।’ দ্রুত সময়ের মধ্যে নতুন নেতৃত্ব ঘোষণা করা হবে বলে জানান তিনি।



আরো পড়ুন:




নারী প্রবাসীর ক্রয় করা জমিতে স্থাপনা নির্মাণে বাঁধা, প্রাণ নাশের হুমকি!
Women expatriates purchased land tied to the construction of the installation, death threats!


ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ভানোর ইউনিয়নের হলদিবাড়ী বাজার সংলগ্ন এক ইরাক প্রবাসীর নারীর ক্রয় করা জমিতে স্থাপনা নির্মাণে বাঁধা প্রদান সহ বিভিন্ন রকম ভয়ভীতি প্রদর্শনসহ প্রাণ নাশের হুমকির অভিযোগ উঠেছে। তাদের দাবি হুমকি প্রদর্শনকারিরা দূর্দান্ত প্রকৃতির, তাদের ভয়ে আমরা স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করতে পারছি না, সবসময় আতঙ্কের মধ্যে থাকি।


এতে প্রাণ রক্ষাসহ ভয়ভীতি প্রদর্শণ থেকে রক্ষা পেতে আদালতের স্মরণাপন্ন হয়েছে ভুক্তভোগী পরিবার। 


সরেজমিনে গিয়ে ও মামলার নথিপত্র দেখে জানা যায়, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার হলদিবাড়ী মৌজার জে.এল নং-৭৩, খতিয়ান নং-৪৭ এর ৫৩৯ নং দাগের ১৪ শতক জমি পৈত্রিক সুত্রে প্রাপ্ত হয়ে ভোগদখল করে আসছিলেন বেলাল উদ্দিন গং।সম্প্রতি তারা সেই জমির ১৩ শতাংশ তাদের ছোট ভাই মিজানুর রহমানের ইরাক প্রবাসী স্ত্রী শেফালী আক্তারের নিকট বিক্রি করে দেন।


ইতিমধ্যে শেফালী আক্তার সেখানে দোকান ঘর নির্মাণ করতে গেলে দলবল নিয়ে গত ১৯ মার্চ বিকেলে নির্মাণ কাজে বাঁধা প্রদান, বিভিন্ন রকম ভয়ভীতি প্রদর্শনসহ প্রাণ নাশের হুমকি প্রদান করেন একই এলাকার হাসিমউদ্দিনের ছেলে আ: কাদের গং। 

এ ঘটনার পর স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদে এ বিষয়ে সালিশ বসলেও কোন সমাধান না হওয়ায় বেলাল উদ্দিন গং হাসিমউদ্দিনের ছেলে আ: কাদের, তার ভাই তাজমুল, স্ত্রী ফরিদা, ছেলে কাউসার আলী, রিয়াজ এর স্ত্রী সোহাগী ও আ: রহিমের স্ত্রী আদুরী বেগমের নাম উল্লেখ করে বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত, ঠাকুরগাঁও-এ একটি মামলা দায়ের করেন।

আরো পড়ুন: সন্তানের সামনে গৃহবধূ গণধর্ষণের ঘটনায় আদালতে মামলা

এ বিষয়ে হুমকি প্রদর্শনকারি আ: কাদেররে সাথে কথা হলে তিনি জানান, আমি রাস্তা সংলগ্ন এ জায়গায় দীর্ঘদিন ধরে হোটেল ব্যবসা করে আসছি এবং এ জমির অংশিদার শাহিনা আক্তারের কাছ থেকে ২শতক জমি ক্রয় করেছি, তবে প্রাণ নাশের হুমকি বা স্থাপনা নির্মাণে বাঁধা প্রদানের বিষয়টি অস্বীকার করেন তিনি।


এ বিষয়ে ওই জমির ৪শতকের দাবিদার শাহিনা আক্তারের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, তার বাবা মরহুম এলাজউদ্দিনের অংশ হিসেবে তিনি এ জমির মালিক, তাই তিনি এ জমি ২ শতক করে ২জনের নিকট বিক্রি করেন। তবে শাহিনা আক্তারের জাতীয় পরিচয়পত্র ও একাডেমিক সনদে পিতার নামের গড়মিল থাকায় সেই জমির প্রকৃত মালিকানা নিয়ে দ্বন্দ রয়েছে।


এ বিষয়ে ভানোর ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি দোলোয়ার হোসেন সিদ্দিকীর সাথে মুঠোফোনে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান, বাজার সংলগ্ন জমির দ্বন্দের কথা শুনেছি, এ বিষয়ে আমার কোন মন্তব্য নেই, তবে জমির সঠিক কাগজ যার আছে সেই জমির প্রকৃত মালিক।


এ বিষয়ে ভানোর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো: রফিকুল ইসলাম বলেন, জমিটির সমস্যা সমাধানে সালিস বসা হয়েছিলো। কোনো পক্ষই ছাড় দিতে রাজি না হওয়ায় সমস্যার সমাধান হয়নি। আমরা আবারও উভয় পক্ষকে নিয়ে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করছি। আশা করছি এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে বসলে বিষয়টি দ্রুত সমাধান হয়ে যাবে।



আরো পড়ুন:




 রাণীশংকৈলে ইয়াবা সহ আটক ১
Ranishankaile arrested 1 with yaba 


ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায়  মাদকদ্রব্য ইয়াবা ট্যাবলেট সহ ১জনকে আটক করেছে থানা পুলিশ।


বুধবার (২৩মার্চ) রাতে উপজেলার নেকমরদ চৌরাস্তা থেকে মহসিন আলী নামে একজনকে ২৬টি ইয়াবা ট্যাবলেট সহ আটক করা হয়। 


ইয়াবাসহ আটক মহসিন আলী (৪০)

উপজেলার ভবানন্দপুর গ্রামের মৃত ইউসুফ আলীর ছেলে। 

আরো পড়ুন: সন্তানের সামনে গৃহবধূ গণধর্ষণের ঘটনায় আদালতে মামলা

রাণীশংকৈল থানা পরিদর্শক (ওসি)

এস এম জাহিদ ইকবাল এর নেতৃত্বে এসআই/ এরশাদ আলী, এএসআই নুরে আলম ও সঙ্গীয় ফোর্স অভিযানে আটক মহসিন আলীর কাছ থেকে এসময় ২৬ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট পাওয়া গেছে।


ইয়াবাসহ আটক মহসিন আলীর নামে রাণীশংকৈল থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা রুজু করে তাকে জেলা জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।


থানা পরিদর্শক (ওসি) এসএম জাহিদ ইকবাল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, গতকাল রাতে ইয়াবা ট্যবালেট সহ একজনকে গ্রেপ্তার  করা হয়েছে। আজ সকালে আসামীকে ঠাকুরগাঁও জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। 



আরো পড়ুন:







দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির প্রতিবাদে রাণীশংকৈলে জাতীয় পার্টির মানববন্ধন
Jatiya Party's human chain in Ranishankail to protest the rise in commodity prices


চাল, ডাল, তেল, গ্যাস, বিদ্যুৎ, গৃহ-নির্মাণ সামগ্রীসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য উর্ধ্বগতি ও বৃদ্ধির প্রতিবাদে ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে মানববন্ধন করেছে জাতীয় পার্টি (জাপা)।


কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে বুধবার (২৩ মার্চ) বিকালে উপজেলা জাতীয় পার্টির আয়োজনে রাণীশংকৈল পৌর শহরের চৌরাস্তা মোড়ে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপজেলা জাতীয় পার্টি ও অঙ্গ সংগঠনের সহস্রাধিক নেতা-কর্মী অংশগ্রহণ করেন।


মানববন্ধনে দ্রব্যমূল্য লাগামহীন ঊর্ধ্বগতির  প্রতিবাদে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক সাংসদ হাফিজউদ্দিন আহমেদ, পীরগঞ্জ উপজেলা জাতীয় পার্টির সহ-সভাপতি খায়রুল আলম চৌধুরী, রানীশংকৈল উপজেলা জাতীয় পার্টির  সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু তাহের, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আখতারুল, পৌর সাধারণ সম্পাদক রমজান আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক আইয়ুব আলী প্রমূখ । 

আরো পড়ুন: রাণীশংকৈলে শিক্ষকের বাসায় শিক্ষার্থীর অনশন; অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন!

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় যুব সংহতির সভাপতি জয়নাল আবেদীন, সিনিয়র সহ-সভাপতি গফুর আলী, সাধারণ সম্পাদক ও পৌর কাউন্সিলর ইসহাক আলী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আখতারুজ্জামান সহ জাতীয় মহিলা পার্টি, ছাত্র সমাজ, কৃষক পার্টি, শ্রমিক পার্টির নেতৃবৃন্দ প্রমূখ ।


ঘন্টাব্যাপী চলা মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, প্রতিটি দ্রব্যের লাগামহীন দাম বৃদ্ধি অসহনীয় পর্যায়ে পৌঁছেছে। এতে সাধারণ মানুষ আজ দিশেহারা। সরকারের উচিত দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আনা। তা নাহলে আগামী নির্বাচনে মানুষ এ সরকারের ওপর আস্থা নাও রাখতে পারে।


এসময় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে বক্তাগণ আরও বলেন, সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে এই সিন্ডিকেটে যারা জড়িত তাদেরকে খুঁজে বের করে কঠিন শাস্তির আওতায় আনতে হবে। দ্রব্য মূল্যের উর্ধ্বগতির লাগাম টেনে ধরার জন্য বাজার মনিটরিং আরোও জোরদার করতে হবে।



আরো পড়ুন:


আদালত অবমাননার দায়ে কৃষি কর্মকর্তা কারাগারে
Agriculture officer jailed for contempt of court


উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অমান্য করে সময়মতো নিম্ন আদালতে হাজির না হওয়ায় আদালত অবমাননার দায়ে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার উপ-সহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা এহেসান উল্লাহকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

আজ দুপুরে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুবোধ চন্দ্র রায় ও বাদীপক্ষের আইনজীবী জাকির হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। 


জানা গেছে, ২০২১ সালে স্থানীয় সরকার ইউপি নির্বাচনে বালিয়াডাঙ্গী থানার বড় পলাশবাড়ি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী শাহাবুদ্দিন মিঞার নির্বাচনী অফিস, দুটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে অগ্নিসংযোগ ও সেখানে চাইনিজ কুড়াল দিয়ে হত্যার উদ্দেশে আব্দুল মালেককে গুরুতর জখম করার ঘটনায় ওই ইউনিয়নের বোবড়া গ্রামের কেকারু মোহাম্মদের ছেলে সিদ্দিক আলী বাদী হয়ে ৯ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ১৫০/২৯৯ জনকে আসামি করে আদালতে মামলা দায়ের করেন। আদালত বিষয়টি আমলে নিয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। 

আরো পড়ুন: সন্তানের সামনে গৃহবধূ গণধর্ষণের ঘটনায় আদালতে মামলা

মামলার আসামিরা হলেন, উপজেলার বোবড়া গ্রামের শামসুল হকের ছেলে উপসহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা এহেসান উল্লাহ বাবুল (৫২), তাঁর দুই ভাই উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মোমিনুল ইসলাম ভাসানী (৫০), বালিয়াডাঙ্গী টেকনিক্যাল ও বিএম কলেজের অধ্যক্ষ সাদেকুল ইসলাম (৪৮)। একই গ্রামের মৃত লুৎফর রহমানের ছেলে আবু মাস্টার (৫২), বেলসারা ঝুড়ি বস্তি গ্রামের সামশুল হুদার ছেলে পল্টু (৪০), ঝিকড়া বেলসারা গ্রামের মফিজ উদ্দীনের ছেলে মো. আফাক (৫০), একই গ্রামের আবু তাহেরের ছেলে দবিরুল (৩৫), বেলসারা বালিয়াবস্তি গ্রামের মৃত সাহেরতের ছেলে নরেশ (৪০), বেলসারা বানিয়াবস্তি গ্রামের আলহাজ ছেপাতেলীর ছেলে মো. সুলতান (৫২)। 


বাদীপক্ষের আইনজীবী জাকির হোসেন বলেন, ‘মামলার ৪নং আসামি আবু মাস্টার হাজতবাস করে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। মামলার ১নং আসামি এহেসান উল্লাহ উচ্চ আদালত থেকে ৪ সপ্তাহের জন্য জামিনে মুক্তি পান কিন্তু তিনি নির্ধারিত তারিখে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ না করায় উচ্চ আদালতের আদেশ অমান্য করেন। গত সোমবার নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করলে ঠাকুরগাঁও চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক নিত্যানন্দ সরকার আদালত অবমাননার দায়ে ওই কর্মকর্তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। 


জাকির হোসেন আরও বলেন, ‘মামলার ১নং আসামি নির্ধারিত সময়ে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ না করায় ন্যায়বিচারের স্বার্থে আদালত ওই আসামি জামিন নামঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে।’ 

বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুবোধ চন্দ্র রায় বলেন, ‘বিষয়টি জানার পর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ মঙ্গলবার লিখিতভাবে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ নিয়ম অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেবেন।’  




আরো পড়ুন:




পীরগঞ্জে দুই শিশুকে যৌন নিপীড়নের চেষ্টা, গ্রেফতার ১
Attempt to sexually abuse two children in Pirganj, arrested 1

ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জে দুই শিশুকে যৌন নিপীড়নের চেষ্টার অভিযোগে দুইজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে পীরগঞ্জ থানায় তাদের বিরুদ্ধে এ মামলা দায়ের করা হয়।


পীরগঞ্জ থানা পুলিশ সুত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার বেলা তিনটার দিকে উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের পূর্ব হাজীপুর টুঙ্গিপাড়া সরকারি আশ্রয়ন প্রকল্পের ২০ নম্বর বাড়ির বাসিন্দা শরিফুল ইসলামের ছেলে তাজমুল ইসলাম (১৫) আশ্রয়ন প্রকল্পে তার শয়ন ঘরে একই এলাকার এক চা দোকানীর চার বছর বয়সী শিশু কন্যাকে যৌন নিপীড়নের চেষ্টা চালায়। বিষয়টি জানতে পেরে ওই শিশুর পিতা বাদী হয়ে তাজমুলের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ রাতেই অভিযান চালিয়ে তাজমুল কে গ্রেফতার করেছে।

আরো পড়ুন: সন্তানের সামনে গৃহবধূ গণধর্ষণের ঘটনায় আদালতে মামলা

অপরদিকে মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার পাটুয়াপাড়া গ্রামের বাবুল হোসেনের ছেলে মিঠুন আলী (২০) একই এলাকার প্রথম শ্রেণীতে অধ্যয়নরত ৬ বছর বয়সী এক শিশু শিক্ষার্থীকে বাড়িতে একা পেয়ে যৌন নিপীড়নের চেষ্টা করে। এক পর্যায়ে ওই শিশু শিক্ষার্থীর মা দেখে ফেললে মিঠুন পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় ওই শিশু শিক্ষার্থীর মাতা বাদী হয়ে রাতেই মিঠুনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ বুধবার ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য ওই শিশু শিক্ষার্থীকে ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে পাঠিয়েছে।


এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানা পরিদর্শক (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, শিশু যৌন নিপীড়নের ঘটনায় তাজমুল কে গ্রেফতার করা হয়েছে। অপরজনকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।




আরো পড়ুন:




রাণীশংকৈলে অফিসে বসে ধূমপান সেবন করছেন উপজেলা প্রকৌশলী! 
Upazila engineer is smoking in Ranishankaile office!


সরকারি অফিসে বসে ধূমপান সেবন করার অভিযোগ পাওয়া গেছে উপজেলা প্রকৌশলী সাব্বিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে। 


মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী কার্যালয়ের উপজেলা প্রকৌশলী কে.এম সাব্বিরুল ইসলামের প্রকাশ্যে ধূমপানের চিত্র ক্যামেরাবন্দি করা হয়। 


রানীশংকৈল উপজেলার ৩নং হোসেনগাও ও ৪নং লেহেম্বা ইউনিয়নের মাঝে ব্রহ্মপুরে মানুষের চলাচলের একমাত্র ভরসা বাঁশের সাঁকো নিয়ে একটি সংবাদের জন্য ওই প্রকৌশলীর কাছে বক্তব্য নিতে গেলে দেখা যায়,অফিসেন চেয়ারের মধ্যে বসেই ধুমপান করছেন তিনি। এরপর তার কাছে সেই সংবাদের বিষয়ে বক্তব্য নিতে চাইলে তিনি বক্তব্য দিতে চান না। পরে মোবাইল ফোনে প্রকৌশলীকে ধুমপানের বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি উত্তেজিত হয়ে পড়েন। এক পর্যায়ে তিনি বলে উঠেন আপনি প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার নামে বিচার দিতে পাড়েন।

আরো পড়ুন: সন্তানের সামনে গৃহবধূ গণধর্ষণের ঘটনায় আদালতে মামলা

এদিকে অফিসে বসে উপজেলা প্রকৌশলীর প্রকাশ্যে ধূমপানের কারণে ক্ষোভ প্রকাশ করেন সাধারণ মানুষ। প্রকৌশলীর প্রকাশ্যে ধূমপানের বিষয়টি নিয়ে নানা প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে সচেতন মহলের মধ্যে। 


যানা যায়,চলতি বছরের ১৬ ফেব্রয়ারি ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী কার্যালয়ে উপজেলা প্রকৌশলী হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন কে.এম সাব্বিরুল ইসলাম। এর আগে তিনি গড়ের জেলা পরিষদে প্রকৌশলী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। 


ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রন) আইন ২০০৫ এর সংশোধনী ২০১৩ সালের আইনে স্পষ্টভাবে বলা আছে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সরকারি অফিস, আধা সরকারি অফিস, স্বায়ত্বশাসিত অফিস ও বেসরকারি অফিস, হাসপাতাল ও ক্লিনিক ভবন, আদালত ভবনসহ পাবলিক প্লেসে ধূমপান করা দন্ডনীয় অপরাধ। এই অপরাধ করলে তিনশত টাকা অর্থদন্ডে দন্ডিত হবেন এবং দ্বিতীয়বার একই অপরাধ করলে দন্ডের দ্বিগুন হারে দন্ডনীয় হবেন।


রাণীশংকৈল উপজেলা এলজিইডির উপজেলা প্রকৌশলী কে.এম সাব্বিরুল ইসলামের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ধূমপান করার বিষয়টি আপনি প্রধানমন্ত্রীকে নাশিল করেন। আমি ইতোমধ্যে যেসব স্যারের সাথে কাজ করে এসেছি তাদের সাথেও ধূমপান করেছি। তারা ডিসি পর্যায়ের লোক ছিল। আমি তো তাদের কাছ থেকে শিক্ষা পেয়েছি ধূমপান করার। আমি তো আর বাইরে গিয়ে সিগারেট খাচ্ছি না, অফিসে বসেই সিগারেট খাচ্ছি তাই না। 


রাণীশংকৈল উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোহেল সুলতান জুলকার নাইন কবির স্টিভ বলেন, অফিসে বসে ধূমপান করার সুযোগ নেই, অবশ্যই এটি দন্ডনীয় অপরাধ। আপনাদের মাধ্যমে বিষয়টি আমি জানতে পারলাম। অবশ্যই এ বিষয়ে এলজিইডির দপ্তরে লিখিতভাবে জানানো হবে সেই সাথে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।



আরো পড়ুন:




কার্যালয়ে তালা বন্ধ করে সাধারণ সম্পাদককে পেটালেন যুবদলের কর্মীরা!
Juba Dal workers beat the general secretary by locking the office!


উপজেলা কমিটির জের ধরে ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সাল আমিনের সাথে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ড.টিএম মাহবুবর রহমানের বাকবিতণ্ডা হয় জেলা কার্যালয়ে। তারই জের ধরে বিএনপির জেলা কার্যালয়ে তালা বন্ধ করে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদককে পেটালেন যুবদলের কর্মীরা।


সোমবার (২১শে মার্চ) দুপুরে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা বিএনপি’র সম্মেলন প্রস্তুতির আলোচনা হবে এ কথা বলে ড.টিএম মাহবুবর রহমানকে জেলা বিএনপির নেতারা ডেকে কার্যালয়ে নিয়ে আসেন। মঙ্গলবার দুপুরে মাহবুবুর রহমান তার নিজ বাসায় সাংবাদিকদের জানায় সেখানেই তাকে লাঞ্ছিত ও পেটানো হয়।


উল্লেখ্য, আগামী ২৪ তারিখ বিএনপির বালীয়াডাঙ্গী উপজেলা কাউন্সিল। কাউন্সিল নিয়ে জেলা কার্যালয়ে আলোচনা চলাকালীন সময়ে গঠনতন্ত্রের বাইরে কিছু কাজ করায় আমি দ্বিমত পোষণ করি। এতে করে ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপি'র সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সাল আমিনের সাথে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা বিএনপিরর সাধারণ সম্পাদক ড.টিএম মাহবুবর রহমানের বাকবিতণ্ডা সৃষ্টি হয়।

আরো পড়ুন: সন্তানের সামনে গৃহবধূ গণধর্ষণের ঘটনায় আদালতে মামলা


কিছুক্ষণ পরে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক ড.টিএম মাহবুবর রহমানকে ঠাকুরগাও জেলা বিএনপি’র কার্যালয়ের মেইন গেটে তালা দিয়ে মারপিট করেছেন বহিরাগত যুবদলকর্মীরা।


হামলার স্বীকার ড.মাহবুব জানান, সেখানে সম্মেলনের সকল আলোচনা শেষে দলের নেতারা চলে যাওয়া শুরু করলে ড.টিএম মাহবুবর রহমানকে কৌশলে (কথা আছে বলে) মির্জা ফয়সাল আমিনের উপস্থিতিতে খোরশেদের কথা বলে মেইন গেট থেকে ডেকে নিয়ে জেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক জাহিদ। গেট থেকে পিছনে ফিরতে না ফিরতেই গেটে তালা লাগিয়ে দিয়ে তাঁকে মারপিট শুরু করে ভেতরে থাকা কতিপয় যুবদলকর্মীরা। এ হামলার পেছনে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের হাত রয়েছে বলে তিনি অভিযোগ তুলেন।


মাহবুবুরের চিৎকারে জেলা বিএনপি'র সভাপতি তৈমুর রহমান, সহ-সভাপতি মোহাম্মদ আলম, সহ সভাপতি ওবাইদুল্লাহ মাসুদ, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি অ্যাড. সৈয়দ আলম তাৎক্ষণিক উদ্ধার করে ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।


হাসপাতাল থেকে ওইদিন বিকেলে তাঁকে বালিয়াডাঙ্গীস্থ নিজ বাসায় নিয়ে আসেন পরিবারের লোকজন।


ড. মাহবুব আরো জানান, এ সময় জেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সাল আমিনের উপস্থিতে এ ঘটনা ঘটেছে। এতে জেলা বিএনপি ও বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা বিএনপি’র কয়েকজন নেতাও এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত। এ সময় মুখচেনা কয়েকজন নেতা ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। তাঁরাই উৎসাহ যুগিয়েছে।


রুহিয়া থানা বিএনপি’র সভাপতি আনছারুল হক বলেন, নিজ দলীয় কার্যালয়টিতে যদি নিরাপত্তা না থাকে তাহলে কোথায় আমরা নিরাপদ?


জেলা বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক জাফরুল্লাহ জানান, এটি অত্যন্ত দুঃখজনক। দলের মহাসচিব বিষয়টি জেনেছেন। তিনি শক্তহাতে বিষয়টি দেখবেন বলে জানা গেছে।


জেলা বিএনপি’র সহ সভাপতি মোহাম্মদ আলম বলেন, ‘যখন প্রচন্ড মারপিট হচ্ছিল আমি দৌঁড়ে গিয়ে তাঁকে বাঁচিয়েছি। মাহবুবের গাঁয়ের ঝড়া রক্তে আমার পাঞ্জাবি ভিজে গিয়েছিল। তাঁকে মেরে ফেলার মতো পরিস্থিতি আমি দেখেছি।’

আরো পড়ুন: তেলের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিলে গ্যাস বন্ধের হুমকি রাশিয়ার

জেলার বিএনপি’র সহ-সভাপতি ওবাইদুল্লাহ মাসুদ বলেন, ‘এটি মেনে নেওয়া খুব কষ্টকর। নিজ দলীয় কার্যালয়ে আটকে রেখে মারপিট করা কাজটি মোটেও ঠিক হয়নি। নিন্দা জানাবার ভাষা নেই আমাদের। এমন ঘটনার জন্য দল ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।’


জেলা যুবদলের সভাপতি মহেবুল্লাহ চৌধুরী আবু নূর বলেন, ‘ঘটনার পাশেই আমি উপস্থিত ছিলাম।’ যুবদলের কর্মী বিএনপির ওই নেতাকে হামলা করে আহত করেছে এমন প্রশ্ন করলে তিনি এড়িয়ে যান।


বাকবিতণ্ডার জেরে হামলার শিকার হয়েছেন এমন প্রশ্ন ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সাল আমিনের কাছে জিজ্ঞেস করলে তিনি অস্বীকার করে বলেন, ‘ওই সভায় আমি উপস্থিত ছিলাম। কিন্তু কে বা কারা উনাকে হামলা করেছে তা জানি না। আমাদের নেতাকর্মীরাই উনাকে তাৎক্ষনিক হাসপাতালে নিয়ে যায়।’ উনি লিখিত অভিযোগ দিলে দলীয় ভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে তিনি জানান।



আরো পড়ুন:




Holy Foods ads

Holy Foods ads

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget