Latest Post

 বিশ্বনাথে"রাস্তা সংস্কার কাজের উদ্বোধন"
Inauguration of road repair work at Bishwanath


টেংরা থেকে বিশ্বনাথ সড়কের নদী ভাঙ্গন স্হানটি "টেংরা বার্তা "ফেইসবুক আইডি  সংস্কারের  জন্য  সংবাদ প্রকাশ ও  এলাকার অর্থায়নে রাস্হাটি সাময়িক সংস্কারের জন্য অনুরোধ করে একাধিকবার। 


এই অনুুরোধের সাড়া দিলেন টেংরার এক ঝাঁক যুব । উদ্যোগ নিলেন তারা।


দেশী - বিদেশী টেংরার প্রবাসীদের অর্থায়নে সাময়িক সংস্কার কাজটি গতকাল ২৩ মার্চ বুধবার সকালে শুভ উদ্বোধন হয়েছে। 

আরো পড়ুন: সন্তানের সামনে গৃহবধূ গণধর্ষণের ঘটনায় আদালতে মামলা

উদ্বোধনী কালে শীরনির আয়োজন হয়েছিল এবং টেংরা জামে মসজিদের মোয়াজ্জিনের দোয়ার মাধ্যমে কাজটির সূচনা হয়েছে।


এতে উপস্হিত ছিলেন, সমাজসেবক ব্যাংকার আল জাহান, সমাজসেবক আজাদ মিয়া, সমাজ কর্মী শাহাদাৎ হোসেন, সৌদিআরব প্রবাসী জিতু মিয়া, টেংরা বটেরতল বাজারের ব্যবসায়ি মঈনুল হোসেন, ব্যবসায়ি নুনু মিয়া, সমাজকর্মী শিপন আহমদ, জামাল মিয়া, মাস্টার কামরুল ইসলাম,  টেংরা টিল্লাপাড়ার সুমন আহমদ,  মুরব্বী গৌছ মিয়া ও ইসলাম উদ্দিন প্রমুখ।



আরো পড়ুন:



 শিক্ষার মানে বিশ্বনাথ আগের চাইতে অনেক ভাল
The quality of education is much better than before


গ্রেটার সিলেট ডেভেলাপমেন্ট এন্ড ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল ইন ইউ'কের 

সর্ব মোট ১৩ হাজার সদস্য রয়েছে এটি একটি বিশাল ব্যাপার। আপনাদেরকে আমি পরামর্শ দিবনা, আমি অনুরোধ করবো।  নিশ্চয়ই আপনারা আমার চাইতে অনেক জ্ঞানী ও অনেক গুণী।


বিশ্বনাথের শিক্ষার মান  আগের চাইতে অনেক ভাল আরোও ভাল হওয়ার দরকার ইনশা'আল্লাহ। 


পাবনা সিরাজগঞ্জে একটি উপজেলায় ১১টি কলেজ রয়েছে কিন্তু বিশ্বনাথে রয়েছে চার থেকে পাঁচটা! 

আমি শিক্ষা বিস্তারের সাথে সংপৃক্ত রয়েছি, তাই গ্রেটার সিলেট সংগঠনের নেতৃবৃন্দের কাছে আমি অনুরোধ করবো আপনারা বিশ্বনাথে ৮টি ইউনিয়নে ৮টি কলেজ যদি প্রতিষ্ঠিত করেন তাহলে আমরা অত্যান্ত খুশি হবো।


কথা গুলো বলেছেন, বিশ্বনাথের অলংকারি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক দুইবারের চেয়ারম্যান ও উপজেলা বি এনপির সাধারণ সম্পাদক মোঃ লিলু মিয়া ( ২৩ মার্চ বুধবার) বিশ্বনাথ পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের পৌদনাপুর পুর গ্রামে হাজি ছোয়াব আলী এবং হাজি আপ্তাব আলী ট্রাস্ট এর পক্ষ থেকে গরীব ও অসহায়দের মধ্যে রমজানের ইফতার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যকালে উপরোক্ত কথা গুলো তিনি ব্যক্ত করেন।

আরো পড়ুন: সন্তানের সামনে গৃহবধূ গণধর্ষণের ঘটনায় আদালতে মামলা

অনুষ্ঠানটি গ্রেটার সিলেট ডেভেলাপমেন্ট এন্ড ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল ইন ইউ'কের সদস্য মোঃ ইলিয়াস আলীর সভাপতিত্বে  প্রধান অতিথি লিলু মিয়া আরোও বলেন, আমরা জানি এবং বিশ্বাস করি আপনারা যে মন মানুসিকতা নিয়ে সংগঠন করছেন, এবং সংগঠনের ধারাবাহিক ভাবে প্রতি এলাকায় গরীব দুঃখী মানুষের কল্যাণে কাজ করছেন তা প্রশংসনীয়।


তিনি বলেন, গ্রেটার সিলেট এ সংগঠনের কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে এবং এ এলাকার দিকে সু দৃষ্টি রাখার, প্রবাসী নেতৃবৃন্দের প্রতি তিনি আহবান জানিয়েছেন।


লিলু মিয়া বলেন, আমরা যে বাড়ীতে আজ কথা বার্তা বলছি এই বাড়ীর যতেষ্ট ঐতিহ্য রয়েছে যার জলন্ত প্রমাণ মরহুম ছোয়াব আলী সাব তিনি অনেক অনেক সিনিয়র।

তিনি নেই, আছেন তার ছেলে যুক্তরাজ্য প্রবাসী ভাতিজা মাসুক মিয়া।


তিনি বলেন, আপ্তাব আলী মেম্বার সাব আমারে তিনি সমাজে প্রতিষ্ঠিত করেছেন এবং আমারে তিনি ধরিয়া এনে চেয়ারম্যান 

বানাইছেন আজ তিনি নেই আমরা আছি। তিনি বলেন, আমি চেয়ারম্যান লিলু মিয়া যে, দুইবার চেয়ারম্যান ছিলাম তিনি আমার মত দশ চেয়ারম্যানের ক্ষমতা নিয়ে এলাকায় চলছেন এবং কথা বার্তা বলছেন।


অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, যুক্তরাজ্য কিতলী  টাউন কাউন্সিলের তিন বারের নির্বাচিত কাউন্সিলার ও গ্রেটার সিলেট ডেভেলাপমেন্ট এন্ড ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল ইন ইউ'কের নর্থ রিজনের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট কাউন্সিলার নেছার আলী বলেন, গ্রেটার সিলেটের লক্ষই হলো গরীব দুঃখী মেহনতি মানুষের কল্যাণে কাজ করা। 


বিগত দিনে এবং এই দুই তিন সপ্তায় বৃহত্তর সিলেটে গরীব দুঃখী ও মেহনতি মানুষকে  ইফতার সামগ্রী সহ আরোও একাধিক কর্মসূচী বাস্তবায়ন করেছে গ্রেটার সিলেট ডেভেলাপমেন্ট এ সংগঠন।


তিনি বলেন, আজকে সকল কৃতিত্বের দাবীদার গ্রেটার সিলেট ডেভেলাপমেন্ট এন্ড ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল ইন ইউ'কের নর্থ রিজনের সাবেক চেয়ারম্যান মাসুক মিয়ার,  কারণ তার মধ্যমে আমাদের এ সংগঠনের দৃষ্টান্তমূলক কাজ হয়েছে। 


 কাউন্সিলার বলেন, মাসুক মিয়ার মাধ্যমে প্রতি বৎসরই আপনাদের এ এলাকার গরীব দুঃখী মানুষের কল্যাণে গ্রেটার সিলেট ডেভেলাপমেন্ট এন্ড ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল ইন ইউ'কে নর্থ রিজন কাজ অব্যাহত রাখবে ইনশা"আল্লাহ। 


অনুষ্ঠানে কুরআন তেলাওয়ত করেন, হাফিজ নুর উদ্দিন, 


অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, যুক্তরাজ্য প্রবাসী হুশিয়ার আলম,

আরো পড়ুন: তেলের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিলে গ্যাস বন্ধের হুমকি রাশিয়ার

এতে অন্যানের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, বিশ্বনাথ হজরত ওমর ফারুক (রাঃ) একাডেমীর প্রিন্সিপাল এইচ. এম. 

 আক্তার ফারুক, 

গ্রেটার সিলেট ডেভেলাপমেন্ট এন্ড ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল ইন ইউ'কে নর্থ রিজনের সাবেক চেয়ারম্যান মাসুক মিয়া,


গ্রেটার সিলেটের নির্বাহী পরিষদের সদস্য তৈমুছ আলী,


দক্ষিণ সুরমা তেতলী ইউনিয়ন পরিষদের ৭ নং ওয়ার্ডের নব নির্বাচিত মেম্বার আব্দুল জলিল,


তেতলী ইউনিয়ন পরিষদের নব নির্বাচিত ৬ নং ওয়ার্ডের মেম্বার মাস্টার জুয়েল আহমদ,


গ্রেটার সিলেট ডেভেলাপমেন্ট এন্ড ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল ইন ইউ'কে নর্থ রিজনের সদস্য হাজি আনছার আলী,


অনুষ্ঠানে উপস্হিত ছিলেন, বিশ্বনাথ পৌর বি এনপির সিনিয়র সদস্য যুক্তরাজ্য প্রবাসী সিরাজুল ইসলাম,


যুক্তরাজ্য কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব ও সমাজসেবক মখদ্দছ আলী,


গ্রেটার সিলেট ডেভেলাপমেন্ট এন্ড ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল ইন ইউ 'কের নর্থ রিজনের প্রেস সেক্রেটারি নাসির উদ্দিন সেলিম, 


যুক্তরাজ্য প্রবাসী মর্তুজ আলী,

যুক্তরাজ্য প্রবাসী মফজ্জল আলী,

যুক্তরাজ্য প্রবাসী এজাজুল উদ্দিন,

দোয়ারা বাজার ভোগলা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আরিফুল হক জুয়েল,

সমাজসেবক জামাল মিয়া,


বিশ্বনাথ প্রেসক্লাবের (একাংশের) জাহাঙ্গীর আলম খায়ের,


বিশ্বনাথ সাংবাদিক ক্লাবের আহবায়ক

মোঃ শাহিন উদ্দিন,


যুক্তরাজ্য প্রবাসী  নুর উদ্দিন, 

সমাজসেবক মকবুল আলী,

মুরব্বী রশিদ আলী পৌদনাপুর জামে মসজিদের মোতাওয়াল্লী ইমরান আহমদ প্রমুখ। 


অনুষ্ঠানে ১১০ জন অসহায় গরীবদের মধ্যে রমজানের ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।


পরিশেষে, হাজি ছোয়াব আলী ও হাজি আপ্তাব আলী ট্রাস্টের পক্ষ থেকে দেশ এবং প্রবাসের একাধিক গুণীজনের হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়েছে।



আরো পড়ুন:






 শেরপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত- ২০
20 injured in clash between two groups of BNP in Sherpur


শেরপুরে জেলা বিএনপি'র দুই গ্রুপের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। ২২ মার্চ মঙ্গলবার দুপুরে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ হযরত আলী ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম মাসুদ এর সমর্থকদের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের প্রধান গেটের সামনে এই সংঘর্ষের ঘটনায় অন্তত ২০ জন আহত হয়েছে। 

জেলা বিএনপি সূত্রে জানা যায়, হযরত আলী ও শফিকুল ইসলাম মাসুদ গ্রুপের মধ্যে দীর্ঘদিন থেকে অভ্যন্তরীণ দলীয় কোন্দল চলে আসছিল। দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির প্রতিবাদে বিএনপি এবং তার অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ আজ মঙ্গলবার স্মারকলিপি প্রদানের জন্য জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে জমায়েত হতে থাকেন। পড়ে অপর একটি গ্রুপ প্রবেশ করলে উভয় পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়ে যায়। এ পর্যায়ে সিনিয়র নেতৃবৃন্দের হস্তক্ষেপে হাতাহাতি বন্ধ হয় এবং তারপর জেলা প্রশাসক মো. মোমিনুর রশিদ এর হাতে স্মারকলিপি প্রদান করেন নেতৃবৃন্দ। 

আরো পড়ুন: সন্তানের সামনে গৃহবধূ গণধর্ষণের ঘটনায় আদালতে মামলা

স্মারকলিপি প্রদান শেষে ফেরার পথে দুই গ্রুপের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়। এতে উভয়পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। পরে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে সর্মথকরা দৌড়ে পালিয়ে যায় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। এ ঘটনায় জেলা বিএনপি'র সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য মাহমুদুল হক রুবেলের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। এঘটনায় শহরে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। এ বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মনসুর আহমদ জানান, জেলা প্রশাসক মহোদয়ের কাছে স্মারকলিপি প্রদান শেষে নেতৃবৃন্দের চলে যাবার সময় ডিসি গেটের সামনের রাস্তার পাশে দুই গ্রুপের সমর্থকদের মধ্যে বাকবিতণ্ডা শুরু হয়। পরে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে উভয় গ্রুপের লোকজন দৌড়ে পালিয়ে যায় এবং পরিস্থিতি শান্ত হয়। এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।


আরো পড়ুন:




 ফেনী রেলস্টেশনের পাগলীটি সন্তানের মা হয়েছে! বাবা কে?
Feni railway station madness has become the mother of the child! Who is the father?


ফেনী রেলওয়ে স্টেশন এলাকা থেকে এক মানসিক ভারসাম্য প্রসুতি নারী ও তার নবজাতক শিশুকে উদ্ধার করা হয়েছে।রোববার রাতে উদ্ধার করে শিশুটি ও তার মা কে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। 


ফেনীর স্বেচ্ছাসেবী মানবিক ও সামাজিক সংগঠন ‘সহায়’র সভাপতি মঞ্জিলা আক্তার মিমি বলেন, রাত সাড়ে ৯টার দিকে ফেনীর প্রবীণ এক সাংবাদিকের ফোন পেয়ে দ্রুত ফেনী রেলওয়ে স্টেশনে ছুটে যাই। সেখানে গিয়ে দেখি একজন মানসিক ভারসাম্যহীন মহিলা একটি ছেলে শিশু প্রসব করেছে। কিন্তু মহিলার পরিবারের কোন খোঁজ পাওয়া যায়নি। পরে তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট ফেনী হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছি। বাচ্চা এবং মা দুজন সুস্থ আছে।

আরো পড়ুন: সন্তানের সামনে গৃহবধূ গণধর্ষণের ঘটনায় আদালতে মামলা

জয়িতা পুরস্কার বিজয়ী মানবিক নারী মঞ্জিলা আক্তার মিমি বলেন, ‘আমি লজ্জিত। ২০২২ সালে এসেও আমাদের দেখতে হয় পাগলীটি মা হয়েছে, বাবা হয়নি কেউ। এ দায় কার? হে পুরুষ তোমার কামনা চরিতার্থের দায়ে সভ্যতা আজও মুখ লুকিয়ে কাঁদে।


মিমি আরও বলেন, ফুটফুটে নবজাতক শিশুটির নাম রাখা হয়েছে মোহাম্মদ আবান আবদুল্লাহ্। মানসিক ভারসাম্য প্রসুতি নারী ও তার নবজাতক শিশুটি আপাতত সহায় সংগঠনের ততত্বাবধানে থাকবে। মহিলাটিকে কেউ চিনে থাকলে ০১৮১৩৬৬৬৮৫৪ এবং ০১৮৫৮৭৭৭২৫০ নম্বরে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করা হয়েছে।

পেয়ার আহাম্মদ চৌধুরী, ফেনী জেলা প্রতিনিধি


আরো পড়ুন:




 কার্যালয়ে তালা বন্ধ করে সাধারণ সম্পাদককে পেটালেন যুবদলের কর্মীরা !
Juba Dal workers beat the general secretary by locking the office!


উপজেলা কমিটির জের ধরে ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সাল আমিনের সাথে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ড.টিএম মাহবুবর রহমানের বাকবিতণ্ডা হয় জেলা কার্যালয়ে। তারই জের ধরে বিএনপির জেলা কার্যালয়ে তালা বন্ধ করে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদককে পেটালেন যুবদলের কর্মীরা।



সোমবার (২১শে মার্চ) দুপুরে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা বিএনপি’র সম্মেলন প্রস্তুতির আলোচনা হবে এ কথা বলে ড.টিএম মাহবুবর রহমানকে জেলা বিএনপির নেতারা ডেকে কার্যালয়ে নিয়ে আসেন। মঙ্গলবার দুপুরে মাহবুবুর রহমান তার নিজ বাসায় সাংবাদিকদের জানায় সেখানেই তাকে লাঞ্ছিত ও পেটানো হয়।


উল্লেখ্য, আগামী ২৪ তারিখ বিএনপির বালীয়াডাঙ্গী উপজেলা কাউন্সিল। কাউন্সিল নিয়ে জেলা কার্যালয়ে আলোচনা চলাকালীন সময়ে গঠনতন্ত্রের বাইরে কিছু কাজ করায় আমি দ্বিমত পোষণ করি। এতে করে ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপি'র সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সাল আমিনের সাথে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা বিএনপিরর সাধারণ সম্পাদক ড.টিএম মাহবুবর রহমানের বাকবিতণ্ডা সৃষ্টি হয়।

আরো পড়ুন: সন্তানের সামনে গৃহবধূ গণধর্ষণের ঘটনায় আদালতে মামলা

কিছুক্ষণ পরে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক ড.টিএম মাহবুবর রহমানকে ঠাকুরগাও জেলা বিএনপি’র কার্যালয়ের মেইন গেটে তালা দিয়ে মারপিট করেছেন বহিরাগত যুবদলকর্মীরা।


হামলার স্বীকার ড.মাহবুব জানান, সেখানে সম্মেলনের সকল আলোচনা শেষে দলের নেতারা চলে যাওয়া শুরু করলে ড.টিএম মাহবুবর রহমানকে কৌশলে (কথা আছে বলে) মির্জা ফয়সাল আমিনের উপস্থিতিতে খোরশেদের কথা বলে মেইন গেট থেকে ডেকে নিয়ে জেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক জাহিদ। গেট থেকে পিছনে ফিরতে না ফিরতেই গেটে তালা লাগিয়ে দিয়ে তাঁকে মারপিট শুরু করে ভেতরে থাকা কতিপয় যুবদলকর্মীরা। এ হামলার পেছনে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের হাত রয়েছে বলে তিনি অভিযোগ তুলেন।


মাহবুবুরের চিৎকারে জেলা বিএনপি'র সভাপতি তৈমুর রহমান, সহ-সভাপতি মোহাম্মদ আলম, সহ সভাপতি ওবাইদুল্লাহ মাসুদ, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি অ্যাড. সৈয়দ আলম তাৎক্ষণিক উদ্ধার করে ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।


হাসপাতাল থেকে ওইদিন বিকেলে তাঁকে বালিয়াডাঙ্গীস্থ নিজ বাসায় নিয়ে আসেন পরিবারের লোকজন।


ড. মাহবুব আরো জানান, এ সময় জেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সাল আমিনের উপস্থিতে এ ঘটনা ঘটেছে। এতে জেলা বিএনপি ও বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা বিএনপি’র কয়েকজন নেতাও এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত। এ সময় মুখচেনা কয়েকজন নেতা ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। তাঁরাই উৎসাহ যুগিয়েছে।


রুহিয়া থানা বিএনপি’র সভাপতি আনছারুল হক বলেন, নিজ দলীয় কার্যালয়টিতে যদি নিরাপত্তা না থাকে তাহলে কোথায় আমরা নিরাপদ?


জেলা বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক জাফরুল্লাহ জানান, এটি অত্যন্ত দুঃখজনক। দলের মহাসচিব বিষয়টি জেনেছেন। তিনি শক্তহাতে বিষয়টি দেখবেন বলে জানা গেছে।

আরো পড়ুন: তেলের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিলে গ্যাস বন্ধের হুমকি রাশিয়ার

জেলা বিএনপি’র সহ সভাপতি মোহাম্মদ আলম বলেন, ‘যখন প্রচন্ড মারপিট হচ্ছিল আমি দৌঁড়ে গিয়ে তাঁকে বাঁচিয়েছি। মাহবুবের গাঁয়ের ঝড়া রক্তে আমার পাঞ্জাবি ভিজে গিয়েছিল। তাঁকে মেরে ফেলার মতো পরিস্থিতি আমি দেখেছি।’


জেলার বিএনপি’র সহ-সভাপতি ওবাইদুল্লাহ মাসুদ বলেন, ‘এটি মেনে নেওয়া খুব কষ্টকর। নিজ দলীয় কার্যালয়ে আটকে রেখে মারপিট করা কাজটি মোটেও ঠিক হয়নি। নিন্দা জানাবার ভাষা নেই আমাদের। এমন ঘটনার জন্য দল ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।’


জেলা যুবদলের সভাপতি মহেবুল্লাহ চৌধুরী আবু নূর বলেন, ‘ঘটনার পাশেই আমি উপস্থিত ছিলাম।’ যুবদলের কর্মী বিএনপির ওই নেতাকে হামলা করে আহত করেছে এমন প্রশ্ন করলে তিনি এড়িয়ে যান।


বাকবিতণ্ডার জেরে হামলার শিকার হয়েছেন এমন প্রশ্ন ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সাল আমিনের কাছে জিজ্ঞেস করলে তিনি অস্বীকার করে বলেন, ‘ওই সভায় আমি উপস্থিত ছিলাম। কিন্তু কে বা কারা উনাকে হামলা করেছে তা জানি না। আমাদের নেতাকর্মীরাই উনাকে তাৎক্ষনিক হাসপাতালে নিয়ে যায়।’ উনি লিখিত অভিযোগ দিলে দলীয় ভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে তিনি জানান।


আরো পড়ুন:






 খেলাফত মজলিস বিশ্বনাথ উপজেলার সাবেক সভাপতি মেয়র পদপ্রার্থীর সাথে উপজেলা নেতাকর্মীদের মতবিনিময় Khilafat Majlis exchanged views with former president and mayoral candidate of Bishwanath Upazila


খেলাফত মজলিস বিশ্বনাথ উপজেলা শাখার সাবেক সভাপতি বিশ্বনাথ পৌরসভার সম্ভাব্য মেয়র পদপ্রর্থী আব্দুল গনী'র সাথে খেলাফত মজলিস বিশ্বনাথ উপজেলাও পৌর  শাখার  নেতাকর্মীদের সাথে মতবিনিময়

(২২ মার্চ) বিকাল ৪ ঘঠিকায় মজলিস মিলায়াতনে সভা অনুষ্ঠিত হয়। 

 সিলেট জেলা খেলাফত মজলিসের সাংগঠনিক সম্পাদক ও  বিশ্বনাথ উপজেলা খেলাফত মজলিসের সভাপতি মাওলানা ক্বাজী মাওলানা আব্দুল ওয়াদুদ এর সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক মাওলানা হাবিবুর রহমান  এর পরিচালনায়। 

 

প্রধান অতিথি হিসেবে  উপস্থিতি ছিলেন সিলেট জেলা খেলাফত মজলিসের সহ সভাপতি মাও, মখলিছুর রহমান,বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিতি ছিলেন খেলাফত মজলিস বিশ্বনাথ উপজেলা শাখার সাবেক সভাপতি ,আগামী নির্বাচনে সম্ভাব্য মেয়র পদপ্রর্থী যুক্তরাজ্য প্রবাসী মোঃআব্দুল গনী,তাহার বক্তব্যে বলেন

আরো পড়ুন: সন্তানের সামনে গৃহবধূ গণধর্ষণের ঘটনায় আদালতে মামলা

দ্রব্যমূল্যের বাজার কঠোর হস্তে নিয়ন্ত্রণ ও জিনিস পত্রের দাম না কমালে মানুষ জীবন বাঁচাতে চুরি ডাকাতি ও খুনের মতো অনৈতিক কাজে জড়িয়ে পড়তে পা‌রে। এতে সমাজ ও রাষ্ট্রে বিশৃঙ্খলা তৈরি হবে। সুতরাং মানুষ যাতে বাঁচতে পারে সে উদ্যোগ গ্রহণ ক‌রে বাজার মনিটরিং করুন এবং নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দামের উর্দ্ধগ‌তি নিয়ন্ত্রণ করুন। বিশেষ করে রমযানের পূ‌র্বেই নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূ‌ল্যের উর্দ্ধগ‌তি নিয়ন্ত্রণ করুন।


এসময় উপস্থিত ছিলেন, পৌর সভাপতি শায়েক আহমদ সায়েফ,

উপজেলা সহ সভাপতি মুফতি শিহাব উদ্দীন,সহ সাধারণ সম্পাদক হাফিজ মাওলানা মহসিন আহমদ, প্রশিক্ষণ সম্পাদক  মোঃরফিক আহমদ রাজু,প্রচার সম্পাদক আনহার বিন সাইদ, নির্বাহী সদস্য মাওলানা ইমদাদুল্লাহ,দেওকলস ইউনিয়ন শাখার সভাপতি মাওলানা রাশেল শিকদার,

লামাকাজী ইউনিয়ন সভাপতি মাওলানা লুৎফুর রহমান, অলংকারী ইউনিয়নে সভাপতি মাও,মজদুদ্দীন মাজেদ,লামাকাজী ইউনিয়ন শাখার সাধারণ সম্পাদক  সালেহ আহমদ, মুফতি আব্দুল কাইয়ুম জিহাদি,  মোঃকামাল উদ্দীন আব্দুস সালাম,মোঃএনাম হোসেন,মোঃরমজান আলী মোঃঝুমন মিয়া,প্রমুখ।



আরো পড়ুন:




 ভারতে বিভিন্ন মেয়াদে জেল খেটে নিজ দেশে ফেরত আসলো ২৩ জন বাংলাদেশী
23 Bangladeshis returned to their homeland after serving various terms in India


বেনাপোল প্রতিনিধি : বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে অবৈধ পথে ভারতে পাচারের শিকার শিশুসহ ২৩ জন বাংলাদেশী কিশোর-কিশোরী ও মহিলা ভিন্ন মেয়াদে জেল খেটে বেনাপোল চেকপোষ্ট দিয়ে বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যেমে দেশে ফিরেছে । 

মঙ্গলবার (২২ মার্চ) বিকালে কোলকাতায় নিযুক্ত বাংলাদেশ  দুতাবাসের প্রথম সচিব (রাজনৈতিক) এবং হেড অব চ্যাস্নেরী শামীমা  ইয়াসমীন স্মৃতি ও ভারতের পেট্রাপোল চেকপোষ্টের ইমিগ্রেশন পুলিশ বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন। এসময় শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মীর আলীফ রেজা উপস্থিত ছিলেন।

ফেরত আসাদের মধ্যে ১৪ জন মেয়ে ও ৯ জন ছেলে রয়েছে। এদের সকলের বয়স ৩ থেকে ৩০ বছর এর মধ্যে। এদের বাড়ি নড়াইল, বাগেরহাট, খুলনা, শরিয়তপুর, ময়মনসিংহ, নরসিংদী, লালমনিরহাট, নোয়াখালী, মোড়লগঞ্জ, ঢাকা, মুন্সিগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন জেলায়। 


ফেরত আসা জুলি খাতুন বলেন, অভাব অনটনের সংসারে সে  ভালো কাজের আসায় সীমান্তের অবৈধপথে ভারত পাড়ি জমায়। এরপর সেখানে রাজমিস্ত্রির যোগাড়ে হিসাবে কাজ করার সময় পুলিশের কাছে আটক হয়। সে প্রায় ৭ বছর পর জেল থেকে ছাড়া পেয়ে আজ দেশে ফিরেছে।

আরো পড়ুন: সন্তানের সামনে গৃহবধূ গণধর্ষণের ঘটনায় আদালতে মামলা

বেনাপোল নোম্যান্সল্যান্ডে  কোলকতায় নিযুক্ত  বাংলাদেশ দুতাবাসের প্রথম সচিব  (রাজনৈতিক) এবং হেড অব চ্যাস্নেরী  শামীমা  ইয়াসমীন স্মৃতি বলেন, এরা ভালো কাজের আশায় আবার অনেকে ইচ্ছাকৃত ভাবে পাসপোর্ট ভিসা বাদে ভারতে যায়। এরপর সেদেশের পুলিশের কাছে আটক হয়ে ২ থেকে ৭ বছর পর্যন্ত জেল খাটে। এরা পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে আদালতের মাধ্যেমে সুবায়ন, অলবেঙ্গলসহ বিভিন্ন শেল্টার হোমে ছিল। এরপর দুই দেশের উচ্চ পর্যায়ে আলাপ আলোচনার মাধ্যেমে বিশেষ ট্রাভের পারমিটের মাধ্যেমে আজ দেশে ফেরে।

বেনাপোল ইমি্েরশন ওসি তদন্ত ইলিয়াছ হোসেন বলেন, এরা দালাল এবং স্বইচ্ছায় অবৈধপথে ভারতে পাড়ি জমায়। আবার এর মধ্যে অনেকের বাবা মা এখনো ভারতে রয়েছে। তারা পুলিশের ভয়ে পালিয়ে গেলেও তাদের ছেলে মেয়েরা পুলিশের কাছে আটক হয়। এরা বিভিন্ন শেল্টার হোমে থাকার পর আজ দেশে ফিরেছে বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যেমে। ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে এদের বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

বেনাপোল পোর্ট থানার ওসি কামাল হোসেন ভুইয়া বলেন, ফেরত আসা শিশু, কিশোর-কিশোরী ও মহিলাদের থানার আনুষ্ঠানিকতা শেষে  বেসরারকী এনজিও সংস্তার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। 

যশোর জাস্টিস এন্ড কেয়ার এর এরিয়া ম্যানেজার আব্দুল মহিদ বলেন, যশোর জাস্টিস এন্ড কেয়ার, মহিলা আইনজীবী সমিতি ও যশোর রাইটস নামে তিনটি এনজিও সংস্থা এদের গ্রহন করে এবং যশোরে নিজ নিজ শেল্টার হোমে নিয়ে পরিবারের সাথে যোগাযোগ করে তাদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।


আরো পড়ুন:




Holy Foods ads

Holy Foods ads

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget