প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) আজীবন সদস্য করার প্রস্তাবে দ্বিমত পোষণ করেছেন নতুন সহসভাপতি (ভিপি) নুরুল হক। ২৯ বছর পর অনুষ্ঠিত ডাকসু নির্বাচনের পর এর প্রথম সভার সভাপতি উপাচার্য মো. আখতারুজ্জামান শেখ হাসিনাকে আজীবন সদস্য করার প্রস্তাব দেন।
পদাধিকার বলে ডাকসুর সভাপতি উপাচার্যের সভাপতিত্বে আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাকসু ভবনে প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভার শুরুতেই উপাচার্য বলেন, প্রধানমন্ত্রীর একান্ত ইচ্ছায় ডাকসু নির্বাচন হয়েছে। তাই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন চাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীকে ডাকসুর আজীবন সদস্য করা হোক।
এ প্রস্তাবের বিষয়ে ভিপি নুরুল হক বলেন, এই নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ আছে। তাই প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনের মাধ্যমে যে ডাকসু গঠিত হয়েছে, সেখানে প্রধানমন্ত্রীর মতো সম্মানিত ব্যক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করাই ভালো।
প্রসঙ্গত, নির্বাচিত ২৫ সদস্যের মধ্যে ২৩ জনই ছাত্রলীগের প্যানেলের। অন্যদিকে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের প্যানেল সাধারণ ছাত্র অধিকার পরিষদের দুজন সদস্য রয়েছেন। নুরুল এই প্যানেল থেকে নির্বাচিত।
ডাকসু সদস্যরা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণপরিবহন চলাচল বন্ধ করে ওয়ানওয়ে লেন ও বিশেষ রিকশা চালু করার প্রস্তাবও দেন।
পদাধিকার বলে ডাকসুর সভাপতি উপাচার্যের সভাপতিত্বে আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাকসু ভবনে প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভার শুরুতেই উপাচার্য বলেন, প্রধানমন্ত্রীর একান্ত ইচ্ছায় ডাকসু নির্বাচন হয়েছে। তাই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন চাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীকে ডাকসুর আজীবন সদস্য করা হোক।
এ প্রস্তাবের বিষয়ে ভিপি নুরুল হক বলেন, এই নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ আছে। তাই প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনের মাধ্যমে যে ডাকসু গঠিত হয়েছে, সেখানে প্রধানমন্ত্রীর মতো সম্মানিত ব্যক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করাই ভালো।
প্রসঙ্গত, নির্বাচিত ২৫ সদস্যের মধ্যে ২৩ জনই ছাত্রলীগের প্যানেলের। অন্যদিকে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের প্যানেল সাধারণ ছাত্র অধিকার পরিষদের দুজন সদস্য রয়েছেন। নুরুল এই প্যানেল থেকে নির্বাচিত।
ডাকসু সদস্যরা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণপরিবহন চলাচল বন্ধ করে ওয়ানওয়ে লেন ও বিশেষ রিকশা চালু করার প্রস্তাবও দেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন