Latest Post

সদ্য প্রকাশিত উইজডেন বর্ষসেরা তালিকার ক্রিকেটারদের মধ্যে প্রথম হয়েছেন ভারতের বিরাট কোহলি। একই দিনে প্রকাশিত বর্ষসেরা ছবির তালিকায় দ্বিতীয় হয়েছে বাংলাদেশের একটি ছবি।
বাংলাদেশের একটি ডকইয়ার্ডের পাশে ক্রিকেট খেলছে শিশু-কিশোররা। সৈয়দ মাহাবুবুল কাদেরের তোলা এই ছবিটি পেতে যাচ্ছে বর্ষসেরার দ্বিতীয় পুরষ্কার।
আইসিসি তাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজে ছবিটি পোস্ট করেছে। ছবির ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, ‘বাংলাদেশ্র বুড়িগঙ্গা নদীর পারে এক ডকইয়ার্ডে ক্রিকেট খেলার এই ছবিটি উইজডেন-এমসিসি ক্রিকেট ফটো প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় হয়েছে।’



ছবিতে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের ক্রিকেট সমর্থকদের দারুন সাড়া পাচ্ছে। শামস আরএনবি নামে এক বাংলাদেশি সমর্থক মন্তব্য করেন, ‘আমরা ক্রিকেট ভালোবাসি। ক্রিকেট আমাদের আবেগ। ধন্যবাদ আইসিসি।’
মামুর রশিদ নামের পাকিস্তানি এক ভক্ত মন্তব্য করেন, ‘সেরা ছবি। পাকিস্তান থেকে ভালোবাসা জানাই।’
রিক নামের এক ভারতীয় ভক্ত লেখেন, ‘বাংলাদেশ তোমাকে অনেক ভালোবাসি। ভারত থেকে ভালোবাসা নিও।’
বাংলাদেশ সময়ঃ ১০২৮ ঘণ্টা, এপ্রিল ১১, ২০১৯
এমকেএম
(banglanews24)

হালখাতার আয়োজনে দাওয়াতের জন্য তৈরি করা হয়েছে কার্ড
খুলনা: বাংলা নতুন বছরের প্রথম দিন সব ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে পালন করা হয় হালখাতা উৎসব। এ উৎসবকে সামনে রেখে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি নিচ্ছেন খুলনার ব্যবসায়ীরা।
পহেলা বৈশাখের সূচণালগ্ন থেকে যুগের পর যুগ আবহমান বাংলার ব্যবসায়ীরা নতুন বছরের প্রথম দিনটিতে ক্রেতাদের সঙ্গে উৎসব আনন্দে সামিল হন। পহেলা বৈশাখের দুই সপ্তাহ আগে থেকে মূলত ব্যবসায়ীরা ‘হালখাতা’ উৎসবের প্রস্তুতি শুরু করেন।



প্রযুক্তির ব্যাপক উন্নতি ও অ্যাকাউন্টিং সফটওয়্যারের যুগেও হালখাতা চালু আছে খুলনার অনেক বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে। এবার প্রায় ছোটবড় ছয় শতাধিক প্রতিষ্ঠানে হালখাতা উৎসবের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। বৈশাখের জন্য প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিভিন্ন রঙের কাগজের তৈরি ঝালর, কুলা, ঢোল ইত্যাদি জিনিসপত্রে সাজিয়ে তোলা হচ্ছে। কেউ কেউ আগেভাগে থেকেই আলোকসজ্জা করেছেন।
খুলনা বাজার ব্যবসায়ী মালিক সমিতির নেতারা জানান, বাংলাসনের প্রথম দিনে দোকানপাটের হিসাব নিকাশ আনুষ্ঠানিকভাবে হালনাগাদ করার প্রক্রিয়াকে মূলত হালখাতা বলা হয়। ব্যাবসায়ীরা তাদের দেনা-পাওনার হিসাব সমন্বয় করে এদিন হিসাবের নতুন খাতা খোলেন। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে মুসলমান মালিকরা মিলাদ দিয়ে এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের মালিকরা পূজার মধ্য দিয়ে হালখাতার সূচনা করেন।
খোঁজ খবর নিয়ে জানা গেছে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি হিসাবের খাতা তৈরির দোকানে ভীষণ ব্যস্ততা। জাবেদা, খতিয়ান, টালি খাতা, বন্ডবুকসহ নানা ধরনের খাতা তৈরি হচ্ছে।
বকেয়া আদায়ের জন্যই ব্যবসায়ীরা পাওনাদারের কাছে এরইমধ্যে আমন্ত্রণপত্র পাঠিয়েছেন। পাওনা আদায় শেষে সংশ্লিষ্টদের মিষ্টি মুখ করানো হবে।
ব্যবসায়ীরা জানান, তথ্যপ্রযুক্তির এ যুগে হালখাতার জৌলুসে ভাটা পড়লেও খুলনার জুয়েলারি দোকানগুলোতে এর তেমন প্রভাব পড়েনি। এবারও জেলার প্রায় ৫ শতাধিক দোকানে হালখাতার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। এছাড়া চাল, চিনি, তেল, ডাল, লবণ, কাপড়, কাঁসা পিতলের দোকান, হার্ডওয়ার, কসমেটিকসহ বিভিন্ন ধরনের শতাধিক ব্যবসায়ী অন্যান্য বছরের মতো এ বছরও আয়োজন করছেন।
খুলনা ধান চাল বণিক সমিতির সভাপতি মনির আহমেদ বলেন, বর্তমানে তথ্যপ্রযুক্তির ছোঁয়ায় নতুন বাংলা বছরের হালখাতার জৌলুসে ভাটা পড়েছে। ব্যবসায়ীর সংখ্যাও কমেছে। তারপরও খুলনার ২৫-৩০ জন ধান চাল ব্যবসায়ী এবারও হালখাতার আয়োজন করেছেন।
মহানগরীর বড় বাজারের মেসার্স মুরাদ ট্রেডিংয়ের পাইকারি বিক্রেতা জিয়াউল হক মিলন বাংলানিউজকে বলেন, হালখাতার সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। দাওয়াত করা হয়েছে গ্রাহকদের।
খুলনা জেলা জুয়েলারি মালিক সমিতির সভাপতি নিতাই চন্দ্র ভৌমিক বাংলানিউজকে বলেন, বড়বাজারসহ নগরীতে ১২০-১৩০টি ও জেলায় ৫ শতাধিক ছোট-বড় জুয়েলারি দোকান হালখাতা উৎসবের আয়োজন করে থাকে। যারা এবারও প্রস্তুতি নিয়েছে।
তিনি জানান, হালখাতা মূলত খুলনার বড় বাজার কেন্দ্রিক রয়েছে। এখনও এখানকার দোকানগুলো হালখাতা উৎসবের আয়োজন করে।
নগরীর কেডি ঘোষ রোডের নিউ ঐশী জুয়েলার্সের মালিক বাসুদেব বলেন, ব্যবসায়ীদের মধ্যে কেউ তিনদিন, কেউ দুই বা এক দিনব্যাপী হালখাতা করে থাকেন। হালখাতা উপলক্ষে জুয়েলারি ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠানগুলোতে বিশেষ আলোকসজ্জার ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
তিনি জানান, এরইমধ্যে হালখাতার দাওয়াত পৌঁছে দেওয়া হয়েছে অতিথিদের।
তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে বাঙালি সংস্কৃতির বহু অনুষঙ্গে পরিবর্তন এলেও সে হাওয়া খুব একটা টলাতে পারেনি খুলনার বড়বাজারের ব্যবসায়ীদের। বরাবরের মতো এবছরও তারা বাংলা বর্ষবরণ ও হালখাতার উৎসবের সব প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন করেছেন।
বাংলাদেশসময়: ১০২৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ১১, 

(banglanews24)

জাবের হোসেন : বারো মাসে তেরো পার্বণ উদযাপনকারী উৎসব প্রিয় বাঙালির দোড়গোড়ায় কড়া নাড়ছে পহেলা বৈশাখ। বাংলা নতুন বছরকে বরণ করে নিতে প্রস্তুতিতে ব্যস্ত নগরবাসী। উৎসব প্রস্তুতির বড় একটি অংশ জুড়ে থাকে পোশাক। বৈশাখ মানেই লাল-সাদা এই বৃত্তের বাইরে এসে ফ্যাশনপ্রেমিরা এবারে ঝুঁকেছেন নানা রঙের দিকে। অনলাইনে আর নামিদামি বুটিক হাউজের পাশাপাশি ফুটপাতেও চলছে বৈশাখি কেনাকাটা। সাধ আর সাধ্যের মধ্যে যে যার পছন্দ মতো পরিকল্পনায় ব্যস্ত নতুন বর্ষবরণের। ডিবিসি




বাংলা নববর্ষ উপলক্ষ্যে চাঙ্গা দেশি পোশাকের বাজার। ঈদসহ অন্যান্য উৎসবে বিদেশি পোশাকের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে থাকলেও বৈশাখে বাজারটা একেবারেই দেশি কাপড়ের দখলে। বছরজুড়ে ক্রেতাদের এই আগ্রহ থাকলে দেশি পোশাক খাতের দৈন্য কাটবে বলে প্রত্যাশা ডিজাইনারদের।
ডিজাইনার বিপ্লব সাহা বলেন, আমরা অনেক অর্ডার পাই, যেমন কোনো স্কুলের শিক্ষক বা শিক্ষার্থীরা একইরকম পোশাক পরবে। ফ্রেন্ড সার্কেল সবাই এক রকম পোশাকের অর্ডার করে। এখন মিক্স ম্যাচের সময় এসেছে।
দেশের মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বাড়ার পাশাপাশি বৈশাখে উৎসব ভাতা চালু হওয়ায় অর্থনীতিতে গতি এসেছে বলে মনে করেন ব্যবসায়ীরা। ফ্যাশন এন্টারপ্রেনারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সাবেক সভাপতি আজহারুল হক আজাদ বলেন, গত বছর ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকার মত বাজার ছিলো। এবার আমরা আশা করছি ১ হাজার ৭০০ সাড়ে সাতশ কোটি টাকার মতো বাজার হবে।

(amadershomoy)


  
মাদারীপুর: মাদারীপুরে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা একটি ট্রাকের পেছনে ধাক্কা লেগে দুই আরোহীর মৃত্যু হয়েছে।
বুধবার (১০ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১১টার দিকে মাদারীপুর-শরিয়তপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের মঠেরবাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত দুইজনের মধ্যে একজন হলেন- শরিয়তপুর পৌরসভার তুলাসা এলাকার ইউনুস মোল্লার ছেলে দিগন্ত মোল্লা (১৮) অপরজনের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।


পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, শরিয়তপুর থেকে দুই মোটরসাইকেল আরোহী মাদারীপুর শহরের দিকে যাচ্ছিলেন। এ সময় মাদারীপুর-শরিয়তপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের মঠেরবাজার এলাকায় সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা পণ্যবোঝাই একটি ট্রাকের পেছনে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ধাক্কা লাগলে ঘটনাস্থলেই ওই দুই আরোহীর মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে নিহত দুজনের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মাদারীপুর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
মাদারীপুর সদর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. মুরাদ হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, একটি মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা একটি ট্রাকের পেছন ধাক্কা লাগে। এতে ঘটনাস্থলেই ওই দুই মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু হয়। নিহত দুজনের বাড়ি শরীয়তপুরে। 
তবে নিহত একজনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেলেও অপর জনের পরিচয় জানার চেষ্টা চলছে বলেও জানান এসআই মুরাদ।

(banglanews24)
বাংলাদেশ সময়: ০৭২৭ ঘণ্টা, এপ্রিল ১১, ২০১৯
আরআইএস/

কর্ণফুলীতে নৌ-দুর্ঘটনায় নিখোঁজ আরো একজনের সন্ধান মিলেছে। গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১১টায় কর্ণফুলী নদীর নৌ-বাহিনীর বঙ্গবন্ধু ডক এলাকায় মরদেহ ভেসে ওঠে। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত রাত পৌনে ১২টায় সিএমপির ইপিজেড থানা পুলিশ লাশটি উদ্ধারের চেষ্টা চলছে বলে জানা গেছে।


বিষয়টি নিশ্চিত করে জুলধা ডাঙ্গারচর ১নং ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য সিরাজুল ইসলাম হৃদয় দৈনিক আজাদীকে বলেন, বুধবার রাত সাড়ে ১১টায় কর্ণফুলীতে নিখোঁজ আরো একজনের সন্ধান মিলেছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তার পরিচয় সনাক্ত করা না গেলেও নিখোঁজ হাবিবুর রহমানের লাশ বলে তার ধারণা।
এব্যাপারে কর্ণফুলী থানাধীন শাহমীরপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ও উপ-পরিদর্শক সুজন বড়ুয়া দৈনিক আজাদীকে জানান, গত রোববার সন্ধ্যায় নৌ-দুর্ঘটনায় তিনজন নিখোঁজ থাকলেও মঙ্গলবার দুইজনের সন্ধান পাওয়া যায়। তবে হাবিবুর রহমান নামে একজন নিখোঁজ ছিল। বুধবার রাতে বঙ্গবন্ধু ডক এলাকা থেকে লাশটি উদ্ধার করার পর হাবিবুর রহমানের পরিবারকে খবর দেয়া হয়েছে। পরিবারের সদস্যরা আসলে তাদের হাতে লাশ হস্তান্তর করা হবে। হাবিবুর জুলধা ডাঙ্গারচর এলাকায় একটি বিদ্যুৎ ফ্যাক্টরিতে কর্মরত ছিল বলে তিনি জানান।
(dainikazadi)


পাহাড়তলীতে গণপিটুনির নামে পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডের শিকার সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মহিউদ্দিন সোহেলের পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে বলে জানিয়েছেন তার ছোট ভাই ও মামলার বাদি মুহাম্মদ শাকিরুল ইসলাম শিশির। গতকাল বুধবার চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই অভিযোগ করেন। এসময় তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যরাও একই অভিযোগ করেন। পাশাপাশি তারা আলোচিত এ মামলা দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালে নিষ্পত্তির দাবি জানান।




সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে শিশির বলেন, ‘সোহেল হত্যার তিনমাস অতিবাহিত হয়েছে। এরমধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এজাহারভুক্ত ১৯ আসামিকে গ্রেফতার করেছে। তবে ইতোমধ্যে হাইকোর্ট চারজন আসামিকে জামিন দিয়েছেন। জামিনপ্রাপ্ত এবং তাদের সঙ্গীরা ইতোমধ্যে নানা ভাবে আমাকে এবং আমার পরিবারকে হুমকি দিচ্ছে। ভাইকে হারিয়ে আমরা এখনো শোকার্ত। এর মধ্যে জামিনে বেরিয়ে আসামিরা আমাদের হুমকি দিচ্ছে। কোন দিকে যাব বুঝতে পারছি না। বিচারের ভার প্রশাসন ও আপনাদের (সাংবাদিক) দিলাম।’ মামলার এজাহারভুক্ত প্রধান আসামি চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাবের আহমদ সওদাগর এবং দ্বিতীয় আসামি জাতীয় পার্টির নেতা ওসমান গণি জামিন পাওয়ায় পরিবারটির হতাশার কথাও জানান শিশির।
তিনি বলেন, ‘আমরা শুধু ন্যায়বিচার চাই। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই। আমার ভাই সন্ত্রাসী-চাঁদাবাজ ছিলেন না। অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে গিয়েই পরিকল্পিত খুনের শিকার হয়েছেন।’ এসময় ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরায় ধারণ করা মহিউদ্দিন সোহেল হত্যার দৃশ্যটি সাংবাদিকদের দেখানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সোহেলের বাবা আবদুল বারিক, মা ফিরোজা বেগম, স্ত্রী নিগার সুলতানা, দুই ছেলে ফাইয়াজ তাজওয়ার মাসরিফ ও মাহাথির, বোন রাজিয়া সুলতানা এবং ভগ্নিপতি রফিকুল ইসলাম, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মুল কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শওকত বাঙালি, সাবেক ছাত্রনেতা মো. সাজ্জাত হোসেন, নির্মুল কমিটি জেলা নেতা শাহাদাত নবী খোকা, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক অসিত বরণ বিশ্বাস ও দীপু বড়ুয়া।
গত ৭ জানুয়ারি সকালে নগরীর ডবলমুরিং থানার পাহাড়তলী বাজারে মহিউদ্দিন সোহেলের মৃত্যু হয়। ঘটনার পর পুলিশ ও বাজারের ব্যবসায়ীরা জানান, চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ হয়ে ব্যবসায়ী ও জনতা মিলে মহিউদ্দিন সোহেলকে গণপিটুনি দেওয়ায় তার মৃত্যু হয়েছে। তবে পরদিন তার পরিবারের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, সোহেল কোনো চাঁদাবাজ কিংবা সন্ত্রাসী ছিলেন না। জন্মস্থান পাহাড়তলীকে ‘সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত’ করার কাজে হাত দিয়ে তিনি কাউন্সিলর সাবের সওদাগর ও ওসমান খানের রোষাণলে পড়েছিলেন।
হত্যাকাণ্ডের পর ৮ জানুয়ারি রাতে সোহেলের ছোট ভাই শিশির বাদী হয়ে নগরীর ডবলমুরিং থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সরাইপাড়া ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও পাহাড়তলী বাজার ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির আহ্বায়ক সাবের আহমদ সওদাগর ও সদস্য ওসমান খানসহ ২৭ জনের নামোল্লেখ করা হয়। এছাড়া আরও ১০০ থেকে ১৫০ জনকে অজ্ঞাত হিসেবে এজাহারে উল্লেখ করা হয়।

(dainikazadi)

চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বাস্তবায়িত চট্টগ্রাম শহরের লালখান বাজার থেকে শাহ আমানত বিমান বন্দর পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ’ শীর্ষক প্রকল্পের পোর্ট এরিয়া সংলগ্ন স্থানে বাস্তবায়নের বিষয়ে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বিকেলে পোর্ট ভবনে বন্দর এবং চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় চউকের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম, প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শাম্‌স, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রকল্প পরিচালক মো. মাহফুজুর রহমান এবং চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পক্ষে চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল জুলফিকার আজিজ, কমডোর খন্দকার আক্তার হোসেন সদস্য প্রকৌশল, মো. জাফর আলম যুগ্ম সচিব সদস্য (প্রশাসন ও পরিকল্পনা), মাহমুদুল হোসেন খান প্রধান প্রকৌশলী (সিভিল) ও অন্যান্য উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ। আরো উপস্থিত ছিলেন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ম্যাক্স-রেনক্যান জেবি এর প্রকল্প ব্যবস্থাপক মনির হোসেন, ডিজাইন ইঞ্জিনিয়ার নূর সাদেক।


সভায় চউক প্রস্তাবিত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের লে-আউট, ড্রয়িং ডিজাইন চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের নিকট উপস্থাপন করা হয়। পোর্টের এলাকায় কাজের কর্মপরিধি এবং এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের লে-আউট, ড্রয়িং ডিজাইন নিয়ে বিশদ আলোচনা করা হয়। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কারণে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের কোন প্রকার সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে কিনা তা বিশদভাবে পর্যবেক্ষণ করে মতামত প্রদানের জন্য চউক এবং বন্দর কর্তৃপক্ষের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

(dainikazadi)


চট্টগ্রাম আদালতে ‘মহাজালিয়াতির’ ঘটনায় এবার জালিয়াতকারীর বিরুদ্ধে ‘এ্যাকশনে’ গেলেন খোদ বিচারক। ভুয়া ও জালিয়াতপূর্ণ কাগজপত্র তৈরি, ইচ্ছাকৃত তথ্য গোপন ও ভুল তথ্য প্রদানের মাধ্যমে মিথ্যা মামলা করার ঘটনায় জালিয়াতকারী মোহাম্মদ মোরশেদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করলেন বিচারক। সিআর মামলা নং ৭৯৫/১৯।
মহানগর হাকিম আবু ছালেম মোহাম্মদ নোমানের আদালতে দায়ের করা এ মামলা আমলে নিয়ে মোহাম্মদ মোরশেদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন বিচারক। গত রোববার এ পরোয়ানা জারি করা হয়। মোরশেদ বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। ওই বিচারক হচ্ছেন, ৪র্থ যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক শেখ ছামিদুল ইসলাম। এ বিষয়ে উল্লেখিত মহানগর হাকিম আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে দায়িত্ব পালনকারী এপিপি এডভোকেট মোহাম্মদ ওসমান উদ্দিন বলেন, যে আদালতে জালিয়াতকারী এ ধরনের জালিয়াতির ঘটনা ঘটিয়ে আইন আদালতকে বিভ্রান্ত করেছে আইনের বিধান অনুযায়ী সেই আদালতকেই মামলা দায়ের করতে হয়। এক্ষেত্রে ৪র্থ যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ শেখ ছামিদুল ইসলামের আদালতে এ ধরনের ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলেই বিচারক নিজে বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছেন।


আদালত থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, মোরশেদের মামলার কথিত আসামি রেজিয়া বেগম এবং তাঁর তিন সন্তান ফারহানা সুলতানা, সাবরিনা সুলতানা ও সৈয়দ আবদুল দাইয়ানের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া দু‘টি চেক প্রতারণার মামলা ৪র্থ যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ আদালতে বিচার চলে। দুই মামলায় ৩০ লাখ করে মোট ৬০ লাখ টাকা আসামিদের কাছে পাওনার কথা বলেন মোরশেদ। গত বছরের ১৮ অক্টোবর মামলাগুলোর রায় ঘোষণা করেন বিচারক। রায়ে চার কথিত আসামিকেই খালাস দেয়ার আদেশ হয়। একইসাথে মামলার বাদী মোরশেদ ভুয়া ও জালিয়াতপূর্ণ কাগজ সৃষ্টি, ইচ্ছাকৃত তথ্য গোপন ও ভুল তথ্য প্রদান করার মাধ্যমে উল্লেখিত চারজনের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করেন বলে রায়ে উল্লেখ করেন বিচারক। ফলে ১৮৬০ সালের দন্ডবিধির ১৯৩/১৯৬/২০০/২১১/৪৬৭ ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন তিনি। এ কারণে উল্লেখিত ধারাগুলোতে মোরশেদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করার সিদ্ধান্ত দেন ৪র্থ যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ শেখ ছামিদুল ইসলাম।
চারজনের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর মামলা দু‘টি দায়ের করেছিলেন মোরশেদ। কিন্তু এসব মামলা সম্পর্কে কিছুই জানতেন না তারা।
দুই মামলার রায়ের পর্যবেক্ষণে ৪র্থ যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ উল্লেখ করেছিলেন, ন্যায়বিচার নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে পক্ষদের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশসহ সকল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে আদালতসমূহকে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। পক্ষরা নিজেদের দাবীর পক্ষে সাক্ষ্য উপস্থাপন করে দাবী প্রতিষ্ঠিত করবে এটাই আইনের দীর্ঘ প্রচলিত রীতি। এ প্রক্রিয়ায় যদি কোন পক্ষ ইচ্ছাকৃতভাবে কোন তথ্য গোপন ও ভুল তথ্য প্রদান করে তবে তা ১৮৬০ সালের দন্ডবিধির ১৯৩/১৯৬/২০০ ধারার শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
‘নড়েচড়ে’ বসার মতো এ ধরনের ঘটনায় বিচারকের মামলা দায়ের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে অনন্য নজির বলেছেন খালাস পাওয়া চারজনের পক্ষে আইনী লড়াইকারী এডভোকেট মোহাম্মদ সাইদুর রহমান সাদেক। কোন অপরাধ না করেও আমার মক্কেলদেরকে এ ধরনের হয়রানির ঘটনা নজিরবিহীন বলেও জানান তিনি।
আদালত থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, মোরশেদের পক্ষ থেকে ১০টি চেক প্রতারণার মামলা দায়ের করা হয় শ্রমিক পরিবারের উল্লেখিত চার সদস্যের বিরুদ্ধে। আদালতে তাদেরকে উপস্থাপন করা হয় শিল্পপতি হিসেবে! ১০টি চেকে ৩ কোটি ২০ লাখ টাকা পাওনার কথা বলেন মামলা দায়েরকারী। এর মধ্যে ৮টি মামলায় ওই শ্রমিক পরিবারের চারজনের বিরুদ্ধে সাজাও করিয়ে নিয়েছেন মামলা দায়েরকারী। বাকী ২টি মামলায় ৪র্থ যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক কথিত আসামিদেরকে খালাস দিয়ে বাদী মোরশেদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার সিদ্ধান্ত দেন। ৮ মামলার সাজা হওয়া পর্যন্ত ভুক্তভোগীরা ঘুনাক্ষরেও জানতে পারেননি মামলার বিষয়ে। তার উপর সাজাপ্রাপ্ত এক নারী আসামিকে পুলিশ ধরে কারাগারে পাঠিয়ে দেয় । গর্ভবতী অবস্থায় আদালত থেকে কারাগারে যাওয়া আসার কারণে এক নারীর পেটের সন্তানও নষ্ট হয়ে যায়। ৮ মামলায় আদালতে রায় ঘোষণার পর ২০১৭ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি পুলিশ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নিয়ে আসামির ইপিজেড থানাধীন নিউমুরিং এলাকার বাড়িতে যায়। তখন থেকে চারজনই পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন। কথিত আসামিরা হলেন, রেজিয়া বেগম এবং তাঁর তিন সন্তান ফারহানা সুলতানা, সাবরিনা সুলতানা ও সৈয়দ আবদুল দাইয়ান। অথচ যাদেরকে শিল্পপতি বানিয়ে এতগুলো মামলা দায়ের করা হল, কোন ব্যাংকে তাদের নামে কোন একাউন্ট নেই। এ ধরনের ঘটনায় তোলপাড় চলছে পুরো আদালত পাড়ায়। শুধু জালিয়াতি নয়, এটাকে ‘মহাজালিয়াতি’ বলছেন আইনজীবীরা।
মোরশেদ বাদশা চেয়ারম্যানঘাটা এলাকার মোহাম্মদ হাকিম শরীফের ছেলে। অবশেষে তিনি আইনের আওতায় এসেছে। উল্লেখিত শ্রমিক পরিবারের পক্ষ থেকে করা মামলায় গত রোববার মোরশেদ মুখ্য মহানগর হাকিম মোহাম্মদ ওসমান গনির আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। তার জামিনের জন্য কয়েকজন আইনজীবী দাঁড়ান। আদালতের বিচারক মোরশেদের জামিনের আবেদন ফিরিয়ে দেন। মামলায় মোরশেদের সাথে তার সহযোগি হিসেবে ভুজপুর ফটিকছড়ি থানা এলাকার মৃত নুরুল ইসলামের ছেলে ওয়াহিদুল আলমও রয়েছে।
এর আগে সংশ্লিষ্ট আদালতের আদেশে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) দীর্ঘ তদন্ত প্রতিবেদনে এ ‘মহাজালিয়াতির’ ঘটনা উদঘাটন করা হয়। ২০১৮ সালের ১৭ নভেম্বর মহানগর হাকিম আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে জালিয়াতির পুরো ঘটনার ‘পর্দা ফাসঁ’ করেছেন পিবিআই এর এসআই মোহাম্মদ জাহেদুজ্জামান চৌধুরী।
(dainikazadi)

স্বাস্থ্যসম্মত ভোজের প্রতিশ্রুতি নিয়ে নগরীর চকবাজার অলি খাঁ মসজিদ মোড়ে উদ্বোধন করা হয়েছে সাম্পান রেস্টুরেন্ট। গতকাল বুধবার সকালে ফিতা কেটে রেস্টুরেন্টের উদ্বোধন করেন সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন। উদ্বোধনকালে মেয়র বলেন, নগরবাসীর রিচ ফুডের প্রতি ঝোঁক বেশি। অথচ এ খাবার কতটা স্বাস্থ্যসম্মত তা নিয়ে পুষ্টিবিদরাও সন্দিহান।





 খাবার রান্না ও সংরক্ষণের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টি নিশ্চিত করা উচিত। এ সময় তিনি সাম্পান রেস্টুরেন্ট স্বাস্থ্যসম্মত খাবার পরিবেশনের মাধ্যমে ভোক্তা সন্তুষ্টি অর্জন করবে বলে আশা প্রকাশ করেন। অনুষ্ঠানে দৈনিক আজাদীর পরিচালনা সম্পাদক ওয়াহিদ মালেক, চকবাজার ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাইয়েদ গোলাম হায়দার মিন্টু, রাজনীতিক নোমান আল মাহমুদ ও রেস্টুরেন্টের স্বত্বাধিকারীগণ উপস্থিত ছিলেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।
(dainikazadi)

নায়ক: দুরন্ত জয়ের পরে পোলার্ডকে ঘিরে উল্লাস মুম্বই ইন্ডিয়ান্স সতীর্থদের। বুধবার ওয়াংখেড়েতে। এএফপি

ওয়াংখেড়েতে পোলার্ড-ঝড়। যে ঝড়ের সামনে ম্লান হয়ে গেল ক্রিস গেল, কে এল রাহুলের দুরন্ত ইনিংস। মাত্র ৩১ বলে ৮৩ রানের অবিশ্বাস্য ইনিংস খেলে গেলেন এই ম্যাচে মুম্বইকে নেতৃত্ব দেওয়া পোলার্ড। তাঁর ইনিংসে রয়েছে তিনটি চার, দশটি ছয়। কিংস ইলেভেন পঞ্জাবের ১৯৭-৪ স্কোর শেষ বলে টপকে গেল মুম্বই। পোলার্ডরা ম্যাচ জিতে নিলেন তিন উইকেটে। 


শেষ ওভারে প্রয়োজন ছিল ১৫ রান। পোলার্ড শুরুই করেন নো বলে একটা ছয় মেরে। পরের বলে চার। চার বলে যখন চার রান বাকি, অঙ্কিত রাজপুতের বলে বাউন্ডারিতে ধরা পড়েন পোলার্ড। পরের চার বলে রুদ্ধশ্বাস নাটক। শেষ পর্যন্ত অঙ্ক দাঁড়ায় এক বলে দুই রান। আলজ়ারি জোসেফ স্ট্রেট ড্রাইভ মেরে সেই দুই রান 

নিয়ে নেন। ম্যাচ শেষে মুম্বই শিবির উচ্ছ্বসিত পোলার্ডকে নিয়ে। হার্দিক পাণ্ড্য-সহ সতীর্থেরা জয়ের পরেই পোলার্ডের ঘাড়ে উঠে পড়েন। হার্দিক বলেন, ‘‘এই ইনিংস পোলার্ডের পক্ষেই খেলা সম্ভব।’’ নায়ক পোলার্ড এই জয় তাঁর স্ত্রীকে উৎসর্গ করেছেন। এ দিনই ছিল তাঁর স্ত্রীর জন্মদিন। পোলার্ড বলেন, ‘‘ওয়াংখেড়েতে ব্যাট করতে সব সময়েই পছন্দ করি।  মাথায় ছিল মাঝের ওভারগুলোতে অশ্বিনকে আক্রমণ করে কয়েকটা ছয় মারতে পারলে ম্যাচে ফিরতে পারব আমরা। যখন ছক্কাগুলো গ্যালারিতে উড়ে গিয়ে পড়ছিল তখন দারুণ লাগছিল।’’
ম্যাচ শুরুর আগেই ধাক্কা খেয়েছিল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। গত ১১ বছরে যা ঘটেনি, বুধবার সেটাই ঘটল। চোটের জন্য মাঠের বাইরে থাকতে হল মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের অধিনায়ক রোহিত শর্মাকে। রোহিতের জায়গায় নেতৃত্ব দিতে নেমে স্বপ্নের ইনিংস খেলে গেলেন পোলার্ড। রান তাড়া করতে নেমে নিজেকে চার নম্বরে তুলে আনেন তিনি। এবং দলকে ম্যাচ জিতিয়ে দেন আইপিএলে নিজের সর্বোচ্চ রান করে। পোলার্ডের এই তাণ্ডবের সামনে ম্লান হয়ে গেল রাহুলের প্রথম আইপিএল সেঞ্চুরি। 
রোহিতকে নিয়ে উদ্বেগের চেয়েও ম্যাচ শুরুর পরে মুম্বই শিবিরে অন্য দুশ্চিন্তার মেঘ ঢুকে পড়ে। যে দুশ্চিন্তার নাম ছিল ক্রিস গেল এবং কে এল রাহুল। শুরু থেকে বিধ্বংসী ছিলেন গেল। ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ওপেনার (৩৬ বলে ৬৩) ফিরে যাওয়ার পরে দ্রুত রান তোলার দায়িত্ব নিয়ে নেন রাহুল (৬৪ বলে অপরাজিত ১০০)। এবং শেষ ওভারে আইপিএলে নিজের প্রথম সেঞ্চুরি করেন তিনি। 
রাহুলের সঙ্গে ওপেন করতে নেমে মারমুখী মেজাজে পাওয়া যায় গেলকে। ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ওপেনারের ইনিংসে রয়েছে তিনটি চার, সাতটি ছয়। রাহুল এবং গেল মিলে ওপেনিং জুটিতে ১২.৫ ওভারে যোগ করেন ১১৬ রান।
এ বারের আইপিএলে বেশির ভাগ ম্যাচেই ঝড় তুলছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটারেরা। কোথাও আন্দ্রে রাসেল, কোথাও কায়রন পোলার্ড, আলজ়ারি জোসেফ। কোথাও বা ক্রিস গেল। এ দিন যেমন পঞ্জাবের ইনিংসের সময় গেলের ব্যাটে দেখা গেল। বিশাল, বিশাল ছয় মেরেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ওপেনার। যা গিয়ে আছড়ে পড়েছে ওয়াংখেড়ের গ্যালারিতে।
আগের ম্যাচে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে মুম্বইয়ের জয়ের নায়ক ছিলেন জোসেফ। এ দিন কিন্তু সেই আলজ়ারিকে অনায়সে খেলে দিলেন পঞ্জাবের ওপেনাররা। ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান পেসারের বিরুদ্ধে বেশি আক্রমণাত্মক ছিলেন রাহুল। আলজ়ারিকে দুটো ছয়ও মারেন তিনি। আইপিএলের শুরুতে ছন্দে ছিলেন না রাহুল। কিন্তু যত প্রতিযোগিতা এগিয়েছে, তত সাবলীল দেখিয়েছে তাঁকে। সাত ম্যাচে তিনটি হাফসেঞ্চুরি, একটি সেঞ্চুরি হয়ে গেল তাঁর।

(anandabazar)


বাংলাদেশি হজযাত্রীদের জন্য সহজ হচ্ছে হজযাত্রা। এখন থেকে সৌদি আরবের উদ্দেশে রওনা হওয়ার আগে হজরত শাহজালাল বিমানবন্দরেই ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবেন বাংলাদেশি হজযাত্রীরা। এর আগে সৌদি আরবে পৌঁছে বিমানবন্দরে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করে এই অভিবাসন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হতো।


বাংলাদেশিদের হজযাত্রা সুগম করতে বাংলাদেশ ও সৌদি আরব এই সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। গত ২৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ৩ মার্চ ধর্ম প্রতিমন্ত্রী শেখ মো. আবদুল্লাহর নেতৃত্বে বাংলাদেশের একটি প্রতিনিধি দল সৌদি আরবে যায়। মঙ্গলবার রাতে ফিরতি সফরে বাংলাদেশে এসেছে সৌদি আরবের ১৪ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল। তাঁদের সঙ্গে বৈঠকে বিষয়টি চূড়ান্ত হবে।
বাংলাদেশের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব আনিসুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, এখন থেকে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরেই ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবেন বাংলাদেশি হজযাত্রীরা। আনিসুর রহমান বলেন, ‘এখন থেকে বাংলাদেশি হজযাত্রীরা সৌদি আরবের বিমানবন্দরে নেমে কোনো প্রকার আনুষ্ঠানিকতা ছাড়াই সেই দেশে প্রবেশ করতে পারবেন।’
গত দুই বছর ধরেই হজযাত্রীদের ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া সহজতর করার জন্য দুই দেশের প্রতিনিধিদের মধ্যে আলোচনা হয়ে আসছিল।


বিক্ষোভ মিছিল সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের নেতাকর্মীরা। ছবি: বাংলানিউজ
ফেনী: ফেনীর সোনাগাজীতে মাদ্রারাসাছাত্রী নুসরাত জাহান রাফিকে আগুনে ঝলসে দেওয়ার ঘটনায় দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে প্রতিবাদমুখর ফেনী। শহরে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে বিভিন্ন সংগঠন।
বুধবার (১০ এপ্রিল) বিকেলে শহরের ট্রাংক রোড়ে বিক্ষোভ মিছিল করে বাংলাদেশ নারী মুক্তি কেন্দ্র ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট। 
বিক্ষোভ মিছিলটি ফেনী শহরের শহীদ মিনার থেকে শুরু হয়ে বিভিন্ন প্রদক্ষিণ করে। এ সময় তারা ফেনীর সোনাগাজীতে নুসরাতকে নির্যাতন ও আগুনে ঝলসে দেওয়ার ঘটনায় জড়িত অধ্যক্ষ সিরাজউদৌলাসহ সকলের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন। এ সময় তারা সারাদেশে নারীর ওপর অব্যাহত খুন, ধর্ষণ, নীপিড়ন হত্যা রুখে দাঁড়াতে আহবান জানান। 



এছাড়াও এ ঘটনার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে কর্মজীবী নারীরা। মানববন্ধনে বক্তারা নুসরাতকে আগুনে ঝলসে দেওয়ার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন। যতক্ষণ দায়ীদের বিচার না হবে ততক্ষণ কর্মজীবী নারী ঘরে ফিরে যাবে না বলেও জানান।
মানববন্ধন করে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ফেনী জেলা সংসদ, খেলাঘর ফেনী জেলা কমিটি, সৃষ্টি মানবাধিকার সংগঠন, সোনাগাজী চর-চান্দিয়া চট্টগ্রামী সমাজসহ বিভিন্ন সংগঠন। এছাড়া এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন সংগঠন। স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সহায়ের প্রধান সমন্বয়ক মঞ্জিলা আক্তার মিমি প্রতিবাদ জানিয়ে জানান, এমন ঘটনা ন্যাক্কারজনক। অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া প্রয়োজন। যাতে করে শিক্ষক নামের আর কোন নরপশু এমন কাজ করতে সাহস না পায়। 
গত ৬ এপ্রিল সোনাগাজী ইসলামিয়া সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসায় আলিম পরীক্ষার কেন্দ্রে গেলে মাদ্রাসার ছাদে ডেকে নিয়ে নুসরাতের গায়ে কেরোসিন ঢেলে পালিয়ে যায় মুখোশধারী দুর্বৃত্তরা। এর আগে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজউদ্দৌলার বিরুদ্ধে করা যৌন হয়রানির মামলা প্রত্যাহারের জন্য নুসরাতকে চাপ দেয় তারা। 
এই ছাত্রীর পরিবারের ভাষ্যে, গত ২৭ মার্চ মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজউদ্দৌলা তার কক্ষে ডেকে নিয়ে নুসরাতের শ্লীলতাহানির চেষ্টা করেন। তারই জেরে মামলা করায় নুসরাতকে আগুনে পোড়ানো হয়। ওই মামলার পর সিরাজউদ্দৌলাকে গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠানো হয়। 
এদিকে আগুনে ঝলসে যাওয়া নুসরাতকে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে এবং পরে ঢামেকে নিয়ে আসা হয়। তার চিকিৎসায় গঠিত হয় ৯ সদস্যের মেডিকেল বোর্ড। সার্বক্ষণিক খোঁজখবর নিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কিন্তু সবার প্রার্থনা-চেষ্টাকে বিফল করে  বুধবার (১০ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে নুসরাত।
বাংলাদেশ সময়: ০৫২০ ঘণ্টা, এপ্রিল ১১, ২০১৯
এসএইচডি/আরআইএস/

(banglanews24)



(প্রিয়.কম) মা-বাবার আর্তি, সতীর্থদের প্রার্থনা আর চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ চেষ্টায়ও বাঁচানো গেলো না ফেনীর সোনাগাজীর মাদ্রাসাছাত্রী নুসরাত জাহান রাফিকে।
১০ এপ্রিল, বুধবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছে সে।
নুসরাতের মৃত্যুর বিষয়টি গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন বার্ন ইউনিটে সমন্বয়ক ডা. সামন্ত লাল সেন।



ফেনীর সোনাগাজীর মেয়ে নুসরাত এ বছর আলিম পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছিলেন। ওই মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজ-উদ-দৌলার বিরুদ্ধে ‘শ্লীলতাহানির’ অভিযোগ এনে গত মার্চে সোনাগাজী থানায় একটি মামলা করে নুসরাতের পরিবার।
সেই মামলা তুলে না নেওয়ায় অধ্যক্ষের অনুসারীরা গত শনিবার নুসরাতের গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয় বলে মেয়েটির পরিবারের অভিযোগ।
অগ্নিদগ্ধ নুসরাতকে প্রথমে সোনাগাজী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখান থেকে ফেনী সদর হাসাপাতালে এবং পরে শনিবার রাতেই তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
শরীরের ৮০ শতাংশ পুড়ে যাওয়া নুসরাতের অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় সোমবার তাকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়।
মামলা দায়ের
মাদ্রাসাছাত্রীকে পুড়িয়ে হত্যাচেষ্টার ঘটনার তিনদিন পর থানায় মামলা হয়েছে। সোমবার (৮ এপ্রিল) বিকালে সোনাগাজী মডেল থানায় মামলাটি করেন ভিকটিমের বড় ভাই মাহমুদুল হাসান। মামলায় মুখোশধারী চারজন এবং তাদের সহযোগীদের আসামি করা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে এ পর্যন্ত মোট আটজনকে আটক করেছে পুলিশ।
প্রিয় সংবাদ/কামরুল

(priyo)

ডেস্ক রিপোর্ট : ভারতে জাতীয় নির্বাচনে মোদীর দল বিজেপি যেন জিতে যায় সেই আশা করছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। তিনি বলেন, কাশ্মীর সংকট নিরসন করার জন্য বিজেপি নির্বাচনে জিতলেই ভাল হবে।ইত্তেফাক।
বিবিসির জন সিম্পসনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন ইমরান খান। তিনি মনে করেন, পারমাণবিক শক্তিধর এই দুই প্রতিবেশীর মধ্যে যে মতভেদ আছে তা শুধু সংলাপের মাধ্যমেই মীমাংসা হতে পারে।



ইমরান খান বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী নির্বাচনের আগে জনপ্রিয়তা পাওয়ার জন্যই পাকিস্তানে বিমান হামলা চালিয়েছিলেন।
রয়টারকে দেওয়া আরেক সাক্ষাতকারে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বলেন, কাশ্মীর সংকট নিষ্পত্তি করার জন্য হয়তো নরেন্দ্র মোদীর দল বিজেপি নির্বাচনে জিতলেই ভাল হবে। বিজেপি জিতলে কাশ্মীরে কিছু একটা সমাধানে পৌঁছানো যেতে পারে। কারণ মোদী ভারতের দক্ষিণপন্থী হিন্দুদের সমর্থন পাবেন।
ইমরান খান বলেন, দুটি দেশের সরকারের প্রধান কাজ দারিদ্র্য কমিয়ে আনা। যার পথ হলো সংলাপের মাধ্যমে বিরোধ নিষ্পত্তি। আর বিরোধ একটাই – তা হলো কাশ্মীর।
তিনি আরো বলেন, ভারত যদি পাকিস্তানকে আক্রমণ করে তাহলে পাকিস্তানের পাল্টা জবাব দেওয়া ছাড়া কোন উপায় থাকে না।
এদিকে ইমরান খানের এই বক্তব্য নিয়ে ভারতে রাজনীতিকদের মধ্যে একটা আলোড়ন তৈরি হয়েছে। কংগ্রেসের মুখপাত্র রনদীপ সিং সুরজেওয়ালা টুইট করেছেন, মোদীজীই যে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর আসল বন্ধু তা পরিষ্কার হয়ে গেছে ইমরানের মন্তব্যে।
প্রসঙ্গত, কাশ্মীরের পুলওয়ামায় ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর জৈশ-ই-মোহাম্মদ হামলা চালায়। এরপর ভারত পাকিস্তানের ভেতরে বিমান হামলা চালিয়ে জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংসের দাবি করে। অন্য দিকে পাকিস্তান একটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে। এতে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধাবস্থা তৈরি হয়।
(amadershomoy)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টারদা সূর্যসেন হলে ইয়াবাসহ দুই শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে।
বুধবার সন্ধ্যায় হলের ১৭৪ নম্বর কক্ষ থেকে ইয়াবাসহ ওই দুজনকে অাটক করেন আবাসিক শিক্ষকরা। তারা ওই কক্ষে বসে নিয়মিত ইয়াবা সেবন করতেন।
আটক দুজন হলেন সাবিরুল ইসলাম সনেট ও আল আমিন। তাঁরা দুজনই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী।



সাবিরুল ইসলাম সনেট সূর্যসেন হল শাখা ছাত্রলীগের উপপ্রচার সম্পাদক। তিনি ২০১৫-১৬ সেশনে বিশ্ববিদ্যালয়ে জালিয়াতি করে ভর্তি হয়েছিলেন বলে গণমাধ্যমে খবর বের হয়।
সাবিরুল ইসলাম সনেট মাস্টারদা সূর্যসেন হলের আবাসিক ছাত্র আর আলামিন বিজয় একাত্তর হলের আবাসিক ছাত্র।
আটকের বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নীলক্ষেত পুলিশ ফাঁড়ির এসআই সাহেব আলী বলেন, তিন পিস ইয়াবা ও ইয়াবা বিক্রি করা ৫ হাজার ২৪০ টাকাসহ দুজনকে আটক করা হয়েছে। তাদেরকে শাহবাগ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। মামলা হবে।
এ বিষয়ে সূর্যসেন হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক মাকসুদ কামাল বলেন, দুজনকে আটক করা হয়েছে৷ তাদের কাছে ইয়াবা পাওয়া গেছে। তাদের পুলিশে দেওয়া হয়েছে। বিধি অনুসারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে
(ntvbd)

Holy Foods ads

Holy Foods ads

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget