দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কায় সম্ভাব্য হামলার বিষয়ে আগেই জানত দেশটির সরকার। এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সতর্কও করেছিল। কিন্তু তারপরও হামলা ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে দেশটির সরকার। গতকালের ভয়াবহ ওই সিরিজ বোমা হামলায় এখন পর্যন্ত দেশী-বিদেশী ২৯০ জনের মৃত্যুর তথ্য জানা গেছে। প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমসিংহের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে আল জাজিরা।
গতকাল ইস্টার সানডের দিনে দেশটিতে গীর্জা এবং কয়েকটি হোটেলে এই হামলার পর সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমসিংহ। সম্ভাব্য হামলার বিষয়ে আগেই সরকারের কাছে তথ্য ছিল স্বীকার করে তিনি জানান, এই হামলা ঠেকাতে আগেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সতর্ক করা হয়েছিল। তারপরও হামলা ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে তারা। হামলার তথ্য থাকার পরও কেন পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেয়া হয়নি সে বিষয়ে অবশ্যই তদন্ত করা হবে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশটির পুলিশ বলছে ভয়াবহ এই হামলায় এখন পর্যন্ত ২৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত সরকার নিশ্চিত নয় যে কারা এই হামলা চালিয়েছে।
বিক্রমসিংহ বলেন, হামলাকারীদের সাথে বাইরের দেশগুলোর কোনো যোগসূত্র আছে কিনা সেটি তদন্ত করে দেখা হবে। সেটি তদন্ত করতে বিশ্বনেতারা সহযোগিতা করার আশ্বাস দিয়েছেন।
তবে রাজধানী কলম্বো থেকে আল জাজিরার সাংবাদিক প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যকে কিছুটা দোষচাপানোর বিষয় হিসেবে দেখছেন। তিনি মনে করেন, শ্রীলঙ্কায় নিরাপত্তা বাহিনীর প্রধান হিসেবে আছেন প্রেসিডেন্ট মাইথ্রিপালা সিরিসেনা।
প্রেসিডেন্ট সিরিসেনা গত অক্টোবরে বিক্রমসিংহকে প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে বরখাস্ত করছিলেন। এরপর এই ঘটনায় দেশটিতে রাজনৈতিক সংকট দেখে দেয়। পরবর্তীতে দেশটির সুপ্রিম কোর্টের হস্তক্ষেপে আবারও পদ ফিরে পান বিক্রমসিংহ। ফলে ভয়াবহ এই হামলার পর সরকারের দিকে এই দোষচাপানোর এই বিষয়টিতে দুই নেতার মধ্যে দ্বন্দ্বের বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে বলে মনে করেন আল জাজিরার ওই প্রতিবেদক।
তবে পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, হামলার এই বিষয়টি প্রমাণ করে যে, দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা আগ থেকে আত্মঘাতী এই বোমা হামলার বিষয়ে জানতেন না।
এদিকে এই ঘটনার পর প্রেসিডেন্ট সিরিসেনা পুলিশকে বিশেষ টাস্কফোর্স গঠনের নিদের্শ দিয়েছেন এবং সেনাবাহিনীকে হামলার বিষয়টি তদন্ত করতে নির্দেশ দিয়েছেন। কারা এই ভয়াবহ হামলা চালিয়েছে এবং তাদের উদ্দেশ্য কী সেটি তদন্ত করতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট সিরিসেনা।
গতকাল ছিল খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের অন্যতম বড় উৎসব ইস্টার সানডে। হামলার সময় তিন গির্জায় ইস্টার সানডের প্রার্থনা চলছিল। রাজধানী কলম্বো এবং শহরতলির তিনটি গির্জা ও দেশের বড় তিন হোটেলে বোমা হামলা হয়। পরে আরও দুই স্থানে হামলা হয়। ভয়াবহ সিরিজ বোমা হামলায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৯০ হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির পুলিশ। এছাড়া এই হামলায় আহত হয়েছে আরও ৫০০ জন।
২০০৯ সালে গৃহযুদ্ধের অবসানের পর দেশটিতে এটাই সবচেয়ে বড় হামলা।
(দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কায় সম্ভাব্য হামলার বিষয়ে আগেই জানত দেশটির সরকার। এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সতর্কও করেছিল। কিন্তু তারপরও হামলা ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে দেশটির সরকার। গতকালের ভয়াবহ ওই সিরিজ বোমা হামলায় এখন পর্যন্ত দেশী-বিদেশী ২৯০ জনের মৃত্যুর তথ্য জানা গেছে। প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমসিংহের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে আল জাজিরা।
গতকাল ইস্টার সানডের দিনে দেশটিতে গীর্জা এবং কয়েকটি হোটেলে এই হামলার পর সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমসিংহ। সম্ভাব্য হামলার বিষয়ে আগেই সরকারের কাছে তথ্য ছিল স্বীকার করে তিনি জানান, এই হামলা ঠেকাতে আগেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সতর্ক করা হয়েছিল। তারপরও হামলা ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে তারা। হামলার তথ্য থাকার পরও কেন পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেয়া হয়নি সে বিষয়ে অবশ্যই তদন্ত করা হবে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশটির পুলিশ বলছে ভয়াবহ এই হামলায় এখন পর্যন্ত ২৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত সরকার নিশ্চিত নয় যে কারা এই হামলা চালিয়েছে।
বিক্রমসিংহ বলেন, হামলাকারীদের সাথে বাইরের দেশগুলোর কোনো যোগসূত্র আছে কিনা সেটি তদন্ত করে দেখা হবে। সেটি তদন্ত করতে বিশ্বনেতারা সহযোগিতা করার আশ্বাস দিয়েছেন।
তবে রাজধানী কলম্বো থেকে আল জাজিরার সাংবাদিক প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যকে কিছুটা দোষচাপানোর বিষয় হিসেবে দেখছেন। তিনি মনে করেন, শ্রীলঙ্কায় নিরাপত্তা বাহিনীর প্রধান হিসেবে আছেন প্রেসিডেন্ট মাইথ্রিপালা সিরিসেনা।
প্রেসিডেন্ট সিরিসেনা গত অক্টোবরে বিক্রমসিংহকে প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে বরখাস্ত করছিলেন। এরপর এই ঘটনায় দেশটিতে রাজনৈতিক সংকট দেখে দেয়। পরবর্তীতে দেশটির সুপ্রিম কোর্টের হস্তক্ষেপে আবারও পদ ফিরে পান বিক্রমসিংহ। ফলে ভয়াবহ এই হামলার পর সরকারের দিকে এই দোষচাপানোর এই বিষয়টিতে দুই নেতার মধ্যে দ্বন্দ্বের বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে বলে মনে করেন আল জাজিরার ওই প্রতিবেদক।
তবে পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, হামলার এই বিষয়টি প্রমাণ করে যে, দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা আগ থেকে আত্মঘাতী এই বোমা হামলার বিষয়ে জানতেন না।
এদিকে এই ঘটনার পর প্রেসিডেন্ট সিরিসেনা পুলিশকে বিশেষ টাস্কফোর্স গঠনের নিদের্শ দিয়েছেন এবং সেনাবাহিনীকে হামলার বিষয়টি তদন্ত করতে নির্দেশ দিয়েছেন। কারা এই ভয়াবহ হামলা চালিয়েছে এবং তাদের উদ্দেশ্য কী সেটি তদন্ত করতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট সিরিসেনা।
গতকাল ছিল খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের অন্যতম বড় উৎসব ইস্টার সানডে। হামলার সময় তিন গির্জায় ইস্টার সানডের প্রার্থনা চলছিল। রাজধানী কলম্বো এবং শহরতলির তিনটি গির্জা ও দেশের বড় তিন হোটেলে বোমা হামলা হয়। পরে আরও দুই স্থানে হামলা হয়। ভয়াবহ সিরিজ বোমা হামলায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৯০ হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির পুলিশ। এছাড়া এই হামলায় আহত হয়েছে আরও ৫০০ জন।
২০০৯ সালে গৃহযুদ্ধের অবসানের পর দেশটিতে এটাই সবচেয়ে বড় হামলা।
(দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কায় সম্ভাব্য হামলার বিষয়ে আগেই জানত দেশটির সরকার। এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সতর্কও করেছিল। কিন্তু তারপরও হামলা ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে দেশটির সরকার। গতকালের ভয়াবহ ওই সিরিজ বোমা হামলায় এখন পর্যন্ত দেশী-বিদেশী ২৯০ জনের মৃত্যুর তথ্য জানা গেছে। প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমসিংহের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে আল জাজিরা।
গতকাল ইস্টার সানডের দিনে দেশটিতে গীর্জা এবং কয়েকটি হোটেলে এই হামলার পর সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমসিংহ। সম্ভাব্য হামলার বিষয়ে আগেই সরকারের কাছে তথ্য ছিল স্বীকার করে তিনি জানান, এই হামলা ঠেকাতে আগেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সতর্ক করা হয়েছিল। তারপরও হামলা ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে তারা। হামলার তথ্য থাকার পরও কেন পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেয়া হয়নি সে বিষয়ে অবশ্যই তদন্ত করা হবে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশটির পুলিশ বলছে ভয়াবহ এই হামলায় এখন পর্যন্ত ২৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত সরকার নিশ্চিত নয় যে কারা এই হামলা চালিয়েছে।
বিক্রমসিংহ বলেন, হামলাকারীদের সাথে বাইরের দেশগুলোর কোনো যোগসূত্র আছে কিনা সেটি তদন্ত করে দেখা হবে। সেটি তদন্ত করতে বিশ্বনেতারা সহযোগিতা করার আশ্বাস দিয়েছেন।
তবে রাজধানী কলম্বো থেকে আল জাজিরার সাংবাদিক প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যকে কিছুটা দোষচাপানোর বিষয় হিসেবে দেখছেন। তিনি মনে করেন, শ্রীলঙ্কায় নিরাপত্তা বাহিনীর প্রধান হিসেবে আছেন প্রেসিডেন্ট মাইথ্রিপালা সিরিসেনা।
প্রেসিডেন্ট সিরিসেনা গত অক্টোবরে বিক্রমসিংহকে প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে বরখাস্ত করছিলেন। এরপর এই ঘটনায় দেশটিতে রাজনৈতিক সংকট দেখে দেয়। পরবর্তীতে দেশটির সুপ্রিম কোর্টের হস্তক্ষেপে আবারও পদ ফিরে পান বিক্রমসিংহ। ফলে ভয়াবহ এই হামলার পর সরকারের দিকে এই দোষচাপানোর এই বিষয়টিতে দুই নেতার মধ্যে দ্বন্দ্বের বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে বলে মনে করেন আল জাজিরার ওই প্রতিবেদক।
তবে পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, হামলার এই বিষয়টি প্রমাণ করে যে, দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা আগ থেকে আত্মঘাতী এই বোমা হামলার বিষয়ে জানতেন না।
এদিকে এই ঘটনার পর প্রেসিডেন্ট সিরিসেনা পুলিশকে বিশেষ টাস্কফোর্স গঠনের নিদের্শ দিয়েছেন এবং সেনাবাহিনীকে হামলার বিষয়টি তদন্ত করতে নির্দেশ দিয়েছেন। কারা এই ভয়াবহ হামলা চালিয়েছে এবং তাদের উদ্দেশ্য কী সেটি তদন্ত করতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট সিরিসেনা।
গতকাল ছিল খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের অন্যতম বড় উৎসব ইস্টার সানডে। হামলার সময় তিন গির্জায় ইস্টার সানডের প্রার্থনা চলছিল। রাজধানী কলম্বো এবং শহরতলির তিনটি গির্জা ও দেশের বড় তিন হোটেলে বোমা হামলা হয়। পরে আরও দুই স্থানে হামলা হয়। ভয়াবহ সিরিজ বোমা হামলায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৯০ হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির পুলিশ। এছাড়া এই হামলায় আহত হয়েছে আরও ৫০০ জন।
২০০৯ সালে গৃহযুদ্ধের অবসানের পর দেশটিতে এটাই সবচেয়ে বড় হামলা।
(bonikbarta)