Latest Post

 



রাণীশংকৈলে পুলিশের গুলিতে মায়ের কোলে শিশু নিহত ! 


ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় অসমাপ্ত তিনটি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে বাচোর ইউনিয়নের ভাংবাড়ি ভি এফ মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ভোটের ফলাফলকে কেন্দ্র করে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি থামাতে পুলিশের গুলিতে দেড় বছরের এক শিশু নিহত হয়।


বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপজেলা নির্বাচন কর্মকতা নূর-ই-আলম।



বুধবার (২৭ জুলাই) ভোট গণনা শেষে ব্যালট বাক্সসহ অন্যান্য সরঞ্জাম পুলিশের গাড়িতে নিয়ে আসার সময়  ভোট কেন্দ্রের ৩‘শ গজ দুরে কালুগাঁও মহেষপুর বেলবাজার নামক স্থানে এ ঘটনা ঘটে।


নিহত আশা (১৮ মাস) উপজেলার মিরডাঙ্গী গুচ্ছ গ্রাম বাজার এলাকার বাদশাহ মিয়ার মেয়ে।


প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, বাচোর ইউনিয়নের ভাংবাড়ি ভি এফ নিম্ম মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ভোট গণনা শেষে ভোটের ফলাফল নিয়ে মেম্বার প্রার্থী জলিল-ফয়জুল ইসলামের সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া হয়। এ সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে পুলিশ গুলি ছোড়ে। সে সময় শিশুটির মা দূর থেকে বিষয়টি দেখতে এগিয়ে গেলে মায়ের কোলে  থাকা ১৮  মাসের  শিশু আশা গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলে মারা যান। 


রানীশংকৈল উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোহেল সুলতান জুলকার নাইন কবির স্টিভ বলেন, পুলিশের গুলিতে একটি শিশু মারা গেছে। স্থানীয়রা ভোটের ফলাফল আনতে বাঁধা দিলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে পুলিশ গুলি ছুড়তে বাধ্য হয়। এ সময় দুর্ঘটনাটি ঘটে।


আরো পড়ুন:




হত্যা মামলায় রাণীশংকৈলের মাফিজুলকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুর দণ্ডাদেশ!


ঠাকুরগাঁওয়ে হত্যা মামলার একমাত্র আসামি মাফিজুল ইসলাম (৩২) নামে একজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।


বুধবার (২৭ জুলাই) দুপুরে ঠাকুরগাঁও জেলা দায়রা জজ মামুনুর রশিদ এ রায় ঘোষণা করেন।

মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামি মো. মাফিজুল ইসলাম জেলার রাণীশংকৈল উপজেলার বলিদ্বারা গ্রামের মৃত রিয়াজ আলীর ছেলে।


৮৩/২০১৫ নং মামলার একমাত্র আসামি মাফিজুল ইসলাম -এর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষে দণ্ডবিধি’র ৩০২ ধারায় আনীত অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় প্যানেল কোডের ৩০২ ধারায় বর্ণিত সর্বোচ্চ শাস্তি মুত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করা হয় এবং আসামিকে একই সাথে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা দণ্ডে দণ্ডিত করেন জেলা দায়রা জজ।


এছাড়াও সুপ্রীম কোর্টের হাইকোট বিভাগের অনুমোদন সাপেক্ষে দণ্ডিত আসামি মাফিজুল ইসলামকে যতক্ষণ পর্যন্ত তার মৃত্যু না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যু দণ্ডাদেশ কার্যকর করার জন্য নির্দেশ এবং জরিমানার অর্থ ভিকটিমের সন্তানদ্বয়কে প্রদান করার জন্য ও আসামি বরাবরে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেফতারি পরোয়ানা ইস্যু করার নির্দেশ প্রদান করেন।


মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, গত ২০১২ সালের (২ সেপ্টেম্বর) রাত আনুমানিক ৭টা ৪৫ মিনিটে রাণীশংকৈল উপজেলার বলিদ্বারা গ্রামে মো: দুলাল হোসেনের বাড়ির ভিতর আঙ্গিনায় তার স্ত্রী জ্যোৎস্না বেগমসহ (২১) তার দুই সন্তানকে লেখাপড়া করাচ্ছিলেন। এসময় হঠাৎ করে আসামি মাফিজুল ইসলাম বাড়িতে প্রবেশ করে ছুরি দিয়ে এলোপাতাড়িভাবে আঘাত করে জ্যোৎস্নাকে গুরুতর রক্তাক্ত জখম করে। এতে জ্যোৎস্না বেগম চিৎকার দিয়ে মাটিতে লুটে পড়লে কিছুক্ষণের মধ্যে মারা যান তিনি।


এসময় দুলালের ছেলে মেয়ে ও তার চাচা-চাচির চিৎকারে আসামি ঘটনাস্থল থেকে দৌঁড়ে পালিয়ে যায়।


ঘটনার দুই বছর আগে মাফিজুল ইসলাম জ্যোৎস্না বেগমের সাথে জোর পূর্বক প্রেম ভালবাসার সম্পর্ক করার চেষ্টা করলে এলাকায় এই বিষয়ে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ও গুণিজন ব্যক্তি দ্বারা শালিশ বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে মাফিজুল ইসলাম ১৫ হাজার টাকা আর্থিক জরিমানাও প্রদান করেন। পরে আবার মাফিজুল ইসলাম দুলাল হোসেনের স্ত্রী জ্যোৎস্না বেগমের সাথে গোপনে গোপনে পুনরায় প্রেম ভালবাসার চেষ্টা করলে তা প্রত্যাখান করায় ক্ষিপ্ত হয়ে ও পরিকল্পিত ভাবে জ্যোৎস্নাকে মর্মান্তিকভাবে হত্যা করে।


এ ঘটনায় বাদি হয়ে রাণীশংকৈল থানায় দুলাল হোসেন মাফিজুল ইসলামকে একমাত্র আসামি করে একটি মামলা করেন (২ সেপ্টেম্বর) ২০১২ ইং তারিখে। পরে তৎকালীন রাণীশংকৈল থানার সাব ইন্সপেক্টর মো. রেজাউল আলম মামলাটি তদন্ত করে তদন্ত প্রতিবেদন (৩১ মে) ২০১৩ সালে আদালতে জমা দেন।


রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট শেখর কুমার রায় এ রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠা ও নারীর প্রতি যেকোন ধরনের সহিংসতা বন্ধে এটি একটি যুগান্তকারী রায়। আদালত ৮৩/২০১৫ নং মামলায় একমাত্র আসামি মাফিজুল ইসলামের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষে দণ্ডবিধি ৩০২ ধারায় আনীত অভিযোগ সন্দেহাতীত ও সন্তোষজনকরুপে প্রমাণিত হওয়ায় প্যানাল কোডের ৩০২ ধারার বর্ণিত সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডে দন্ডিত এবং একই সাথে ১ লাখ টাকা জরিমানার আদেশ প্রদান করেছেন।


আরো পড়ুন:



 


ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করায় কলেজ ছাত্রকে পিটিয়ে জখম !


ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীর লাহিড়ী ডিগ্রি কলেজের শ্রেণিকক্ষের ভেতরে ঢুকে ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত করতে প্রতিবাদ করায় বিশ্বজিৎ নামের এক ছাত্রকে পিটিয়ে আহত করেছেন কয়েকজন যুবক। এ অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করতে গিয়ে মারধরের শিকার হয়েছেন আরও দুজন কলেজছাত্রী। 


আজ বুধবার (২৭ জুলাই) দুপুর ১২টায় কলেজের পাশে লাহিড়ী-বালিয়াডাঙ্গী সড়কে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিক্ষার্থীর নাম বিশ্বজিৎ তিনি ওই কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী। ঘটনার পর তাঁকে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চিকিৎসার জন্য ভর্তি করেছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। 


এদিকে বখাটেদের অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ ও নানা হুমকির কারণে শিক্ষার্থীরা কলেজে যাতায়াতে নিজেদের অনিরাপদ মনে করছে। 


আহত শিক্ষার্থী বিশ্বজিৎ বলেন, ‘স্থানীয় চারজন বখাটে কলেজের ভেতরে শ্রেণিকক্ষে ঢুকে ছাত্রীদের প্রায়ই উত্ত্যক্ত করত। আজ সকালে লাহিড়ী এলাকার আকাশ, পারফি, মুন্না, মানিক ক্লাসের ফাঁকে কলেজের ভেতরে শ্রেণিকক্ষে এসে শিক্ষার্থীদের ব্যাগে হাত দেয়। ছাত্রীদের সাথে অশোভন আচরণ করে। তাঁদের কক্ষ থেকে বের হতে অনুরোধ করলে আমার ওপর চড়াও হয়। এরপর আমি দুপুরে কলেজের ক্লাস শেষ করে বাড়ি ফিরছিলাম। এ সময় রাস্তায় আগে থেকে লাঠি-সোঁটা নিয়ে থাকা ওই চারজনসহ প্রায় ১০ জন বখাটে আমাকে লাঠি দিয়ে মারে এবং অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ শুরু করে। আমাকে দুজন বান্ধবী উদ্ধার করতে এসে তারাও মারধরের শিকার হয়েছে।’ 


উদ্ধার করতে গিয়ে গালিগালাজ ও মারধরের শিকার হওয়া কলেজছাত্রী বলেন, ‘বিশ্বজিৎ বখাটেদের ক্লাস থেকে বের হয়ে যাওয়ার অনুরোধ করেছিল। এতেই ক্ষেপে যায় ওই চারজন। রাস্তায় মারধরের সময় আমি চেষ্টা করেছি বাঁচানোর। লাঠি দিয়ে বিশ্বজিৎকে মারপিট করার সময় তাঁর পিঠে লাঠিগুলো ভেঙে গেলে তারা দ্রুত চলে যায়।’ 


লাহিড়ী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আলমগীর বলেন, ‘বিশ্বজিৎকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আমরা ইউএনও এবং ওসিকে মোবাইলে বিষয়টি অবগত করেছি। কলেজের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ 


এ বিষয়ে বালিয়াডাঙ্গী থানা পরিদর্শক (ওসি) খায়রুল আনাম বলেন, ‘কলেজটির অধ্যক্ষ মোবাইলে বিষয়টি অবগত করেছেন। আমি লিখিত অভিযোগ দেওয়ার কথা বলেছি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ 


বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) যোবায়ের হোসেন বলেন, ‘কলেজের ঘটনাটি আমাকে জানিয়েছে। তাদেরকে আমার দপ্তরে শিক্ষার্থীদের নিয়ে আসতে বলেছি।’ 


আরো পড়ুন:



 



অ্যাঙ্গোলার খনিতে ৩০০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় গোলাপি হীরা পাওয়া গেলো 


উত্তর পূর্ব অ্যাঙ্গোলায় খননকারীরা একটি বড় আকারের দুর্লভ এবং বিশুদ্ধ গোলাপি হীরা পেয়েছেন। বলা হচ্ছে গত ৩০০ বছরে এ ধরনের যত হীরার টুকরো খনিতে পাওয়া গেছে - তার মধ্যে এটিই সবচেয়ে বড়।


ওই খনির অস্ট্রেলিয়ান পরিচালনাকারীরা ১৭০ ক্যারেটের হীরাটির নাম দিয়েছেন "দ্যা লুলো রোজ।" যে খনিতে এটি পাওয়া গেছে তার নাম হচ্ছে লুলো ।


আন্তর্জাতিক টেন্ডারের মাধ্যমে অ্যাঙ্গোলার রাষ্ট্রীয় হীরা বিপণন কোম্পানি এটিকে বিক্রি করবে বলে জানানো হয়েছে।

অ্যাঙ্গোলার খনিজ সম্পদ মন্ত্রী ডিয়ামান্টিনো আজেভেডো এক বিবৃতিতে এই হীরা পাবার খবরকে স্বাগত জানিয়েছেন।

সাধারণ হীরার তুলনায় গোলাপি রঙের হীরাকে অতি দুর্লভ বলে মানা হয়।

অতীতে এ ধরনের খনিজ হীরা কাটা এবং পালিশ করার পর রেকর্ড দামে বিক্রি হয়েছে।

এর মধ্যে একটি হচ্ছে পিংক স্টার নামে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে ব্যয়বহুল গোলাপি হীরা - ৫৯ ক্যারেটের হীরাটি ২০১৭ সালে ৭ কোটি ১২ লাখ ডলার দামে বিক্রি হয়েছিল ।


উল্লেখ্য, ২০১৩ সালে এটি আরেকটি নিলামে ৮ কোটি ৩০ লাখ ডলারে বিক্রি হয়েছিল। কিন্তু এর ক্রেতা মূল্য পরিশোধ করতে পারেনি।


দামের দিক থেকে পিংক স্টারের পরে দ্বিতীয় স্থানে আছে ওপেনহাইমার ব্লু নামে আরেকটি হীরা - যা গত মে মাসে ৫ কোটি ডলারে বিক্রি হয়।


আরো পড়ুন:





বাংলাদেশের বিদ্যুৎ আমদানির ওপর কতটা নির্ভরশীল ?


আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেল ও গ্যাসের দাম বেড়ে যাওয়াকে এর প্রধান কারণ হিসাবে দেখিয়েছেন সরকারি কর্মকর্তারা। সেই সঙ্গে দেশীয় প্রাকৃতিক গ্যাসের সরবরাহ কমে যাওয়াকেও অন্যতম কারণ হিসাবে বলা হয়েছে।


যদিও কিছুদিন আগেই বাংলাদেশের সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়েছিল, বর্তমানে মোট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা রয়েছে ২৫ হাজার মেগাওয়াট। যদিও বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে প্রায় ১৪ হাজার মেগাওয়াট। কিন্তু জ্বালানি সংকটে সেটাও যোগান দিতে পারছেন না দেশের বিদ্যুৎ খাত।

সরকারের সর্বশেষ মহাপরিকল্পনায় ২০৪১ সালের মধ্যে যে ৬০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যস্থির করা হয়েছে, তাতে গ্যাসে ৩৫ শতাংশ, কয়লায় ৩৫ শতাংশ উৎপাদনের পরিকল্পনা নেয়া হয়েছিল। বাকী ত্রিশ শতাংশ তেল, জলবিদ্যুৎ ও নবায়নযোগ্য জ্বালানির মাধ্যমে।


বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, এখন জীবাশ্ম জ্বালানিচালিত ক্যাপটিভ এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানি মিলিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা রয়েছে ২৫ হাজার ৭০০ মেগাওয়াট।


তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সক্ষমতা থাকলেও গড় উৎপাদন হচ্ছে নয় হাজার মেগাওয়াট। এখন পর্যন্ত একদিনে (১৪ এপ্রিল) সর্বোচ্চ উৎপাদন হয়েছে ১৪ হাজার ৭৮২ মেগাওয়াট। কিন্তু জ্বালানি সংকটে সেটা ১১ হাজারে নেমে এসেছে। গত ২৫শে জুলাই দেশে উৎপাদন হয়েছে ১১৮১০ মেগাওয়াট, যেখানে চাহিদা ছিল ১৩৮৫০ মেগাওয়াট।

তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র এখন গলার কাঁটা


বিদ্যুৎ উৎপাদনে পর্যাপ্ত গ্যাসের সরবরাহ না পাওয়ায় ডিজেলচালিত রেন্টাল ও কুইক রেন্টালের দিকে জোর দিকে শুরু করে সরকার। কিন্তু আন্তর্জাতিক বাজারে ডিজেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় সেখানেও বড় ধাক্কা এসেছে।


ডিজেলচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র রয়েছে ১০টি, যেগুলোর উৎপাদন ক্ষমতা ১২৯০ মেগাওয়াট। এর বাইরে ৬৪টি কেন্দ্রে ব্যবহার করা হয় ফার্নেস অয়েল। এসব জ্বালানির পুরোটাই আমদানি নির্ভর। ডিজেলচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর পেছনে প্রতি ইউনিট উৎপাদনে ৩৬ দশমিক ৮৫ টাকা খরচ হলেও সরকার বিক্রি করে মাত্র ৫ দশমিক ০৫ টাকায়। সবমিলিয়ে এই বছর বিদ্যুৎ খাতে সরকারকে ভর্তুকি দিতে হবে প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকা।


আরো পড়ুন:



 


ঝিনাইগাতীতে সাড়ে ১২শ, মিটার চায়না দুয়ারী কারেন্ট জাল জব্দ 


যখন সারা দেশে "নিরাপদ মাছে ভরবো দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ" এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে 

জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ (২৩থেকে২৯জুলাই) পর্যন্ত 

জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন চলছিল। এরই ৪র্থ দিনে শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে ২৬জুলাই মঙ্গলবার বিকেলে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে ১২৫০ মিটার চায়না দুয়ারী কারেন্ট জাল জব্দ করে আগুনে পুড়ে তা ধ্বংস করা হয়। যাহার আনুমানিক বাজার মুল্য ১ লক্ষ টাকা। ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা  মো. ফারুক আল মাসুদ।


 উপজেলা মৎস্য অধিদপ্তর সুত্রে জানা গেছে, উপজেলার ঝিনাইগাতী সদর ইউনিয়নের গজারমারী ও ধলী বিলে এসব জাল দিয়ে মাছ ধরা হয়। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে এসব জাল জব্দ করে এনে উপজেলা পরিষদের পাশে আগুনে পুড়িয়ে তা ধ্বংস করা হয়। উক্ত অভিযানে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. গোলাম মোস্তফা,

 মৎস্য অধিদপ্তরের ফিল্ড এসিষ্ট্যান্ট গোলাপ হোসেন, এমরান হোসেন সহ থানা পুলিশ উপস্থিত ছিলেন।


আরো পড়ুন:



Holy Foods ads

Holy Foods ads

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget