Articles by "রাজনীতি"

 


বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত করল নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ফলে প্রথমবারের মতো নির্বাচন থেকে ছিটকে পড়ল দেশের প্রাচীনতম এ দলটি।

এর আগে অন্তর্বর্তী সরকার দলটির সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।

সোমবার (১২ মে) রাতে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেয় ইসি।

জাতীয় নাগরিক পার্টির দুই দিনের আন্দোলনের মুখে গত শনিবার (১০ মে) জরুরি বৈঠকে আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। রোববার (১১ মে) প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দীন বলেন, ‘সরকারের সিদ্ধান্তের গেজেট পেলেই আমরা বসে সিদ্ধান্ত নেব। ’

সোমবার সকালে কমিশন সভায় বসেন সিইসি। বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘সূর্য উঠলে পরিষ্কার হয়ে যাবে। গেজেট এখনো পাইনি। পেলেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ’

বিকেলে সরকার আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম সরকার নিষিদ্ধ ঘোষণার প্রজ্ঞাপন জারি করে। এরপর চার ঘণ্টার বেশি সময় ধরে বৈঠক করে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেয় কমিশন। সিইসির সঙ্গে ওই বৈঠকে নির্বাচন কমিশনার আনোয়ারুল ইসলাম, রহমানেল মাসউদ ও ইসি সচিব আখতার আহমেদ অংশ নেন।

পরে রাতে সাড়ে নয়টার দিকে ইসি সচিব আখতার আহমেদ আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিতের তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ‘স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় কমিশন এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ’

এর আগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের রাজনৈতিক শাখা-২ এর সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, “সরকার যুক্তিসঙ্গতভাবে মনে করে সন্ত্রাসবিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ এবং সন্ত্রাস বিরোধী আইন, ২০০৯ এর ধারা-১৮(১) অনুযায়ী আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ | 

এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত দলটি এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা দরকার। এ অবস্থায় আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের যেকোনো ধরনের প্রকাশনা, গণমাধ্যম, অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যেকোনো ধরনের প্রচারণা, মিছিল, সভা-সমাবেশ, সম্মেলন আয়োজনসহ যাবতীয় কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো। ”

নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ২০০৮ সালে নির্বাচনমুখী দলগুলোর মাঝে নিবন্ধন প্রথা চালু করে ইসি। সে বছর ৩ নভেম্বর ছয় নম্বর দল হিসেবে নিবন্ধন পায় দেশের প্রাচীনতম এ দলটি। এর আগে কখনো নির্বাচন থেকে ছিটকে পড়ার মতো অবস্থায় পড়েনি আওয়ামী লীগ।

এ পর্যন্ত ৫৫টি দল ইসির নিবন্ধন পেলেও পরবর্তী সময়ে শর্ত পূরণ, শর্ত প্রতিপালনে ব্যর্থতা এবং আদালতের নির্দেশে পাঁচটি দলের নিবন্ধন বাতিল করে ইসি। দলগুলো হলো- জামায়াতে ইসলামী, ফ্রিডম পার্টি, ঐক্যবদ্ধ নাগরিক আন্দোলন, পিডিপি ও জাগপা। 

এবার সরকারের আদেশে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল হওয়ায় নির্বাচনে নিজ দলের প্রতীকে অংশ নেওয়ার সুযোগ থাকলো ৪৯টি দলের।

সূত্র : বাংলা নিউজ ২৪


 


বাংলাদেশে গত বছরের জুলাই অগাস্টের আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে 'শাহবাগ ব্লকেড ও গণজমায়েত' কর্মসূচি পালন করছে সদ্যগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টি বা এনসিপি সহ বিভিন্ন দল ও সংগঠন। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে যে ক্ষমতাচ্যুত করার নয়মাস পরে এই দাবি নিয়ে তারা রাস্তায় নেমেছে কেন?

জুলাই গণ অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনের পতন হয় গত বছরের পাঁচই অগাস্ট। পরে সেই অভ্যুত্থানের ছাত্র নেতৃত্ব গঠন করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি বা এনসিপি নামের রাজনৈতিক দল।

শুরু থেকেই তারা ছাত্র জনতার আন্দােলনে হত্যাকাণ্ডসহ বিভিন্ন অপরাধের বিচার ও তার দায়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়ে আসছে। 

সেই দাবিতেই বৃহস্পতিবার অনেকটা আকস্মিকভাবে বৃহস্পতিবার থেকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে তাদের লাগাতার কর্মসূচি পালনের প্রেক্ষাপটে নানা আলোচনার জন্ম দিয়েছে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের অনেকে বলছেন।

পরবর্তীতে যমুনার সামনে থেকে সরে গেলেও ঢাকার শাহবাগে জমায়েতের কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছে।

তাদের কর্মসূচি শুরুর আগের দিন বুধবার মধ্যরাতে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সময়ের সাবেক রাষ্ট্রপতি মো.আবদুল হামিদ থাইল্যান্ড যান। তার দেশ ছাড়ার ঘটনার বিরুদ্ধে বৃহস্পতিবার দিনভর সামাজিক মাধ্যমে নানা রকম বক্তব্য তুলে ধরতে দেখা যায় এনসিপি'র নেতাদের।

এরপর বৃহস্পতিবার মধ্য রাতেই এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহকে কয়েকশাে নেতা-কর্মী নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে অবস্থান নিতে দেখা যায়। পরে গভীর রাতে সেই অবস্থান কর্মসূচিতে এনসিপির শীর্ষ নেতারা এবংইসলামপন্থী বিভিন্ন দলের নেতা-কর্মীরা যােগ দেন।

বৃহস্পতিবার রাতেই নারায়ণগঞ্জ সিটি করপােরেশনের সাবেক মেয়র ও আওয়ামী লীগ নেতা সেলিনা হায়াত আইভীকে গ্রেফতারের জন্য তার বাসায় পুলিশ যায়। শুক্রবার ভোরে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

একইসঙ্গে এনসিপিসহ বিভিন্ন দল যখন অবস্থান বা জমায়েত অব্যাহত রেখেছে, এ পরিস্থিতিতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকেএকটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। তাাতে বলা হয়,আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি সরকার গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে।

আবার দাবি পূরণে রাস্তায় নেমে আসতে যারা আহবান করেছেন তারা সরকারেরই ঘনিষ্ঠ হিসেবে জনমনে পরিচিত, এমনকি সরকারে অন্তত দুজন উপদেষ্টা আছেন যারা জুলাই অগাস্টের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয়াদেরই অংশ ছিলেন। বাকীরাও সেই আন্দোলনে সক্রিয় সমর্থন যুগিয়েছিলেন। এনসিপির প্রধান নেতাও কিছুদিন আগে সরকারের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন।


 


মাদারীপুরে বিএনপির গণমিছিল

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সকল কেন্দ্রীয় নেতাদের মুক্তির দাবিতে মাদারীপুরে গণমিছিল ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে নেতাকর্মীরা।

শনিবার সকালে দলটির নেতাকর্মীরা একটি মিছিল নিয়ে দলটির অস্থায়ী কার্যালয় চৌরাস্তা থেকে বের হয়। পরে পুরান বাজার এলাকার মিলন সিনেমা হলের সামনে গিয়ে শেষ হয়।

এসময় বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির উপ-গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক আনিসুর রহমান খোকন তালুকদার, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব জাহানদার আলী জাহান, যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান মুরাদ, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শাহাদাৎ হাওলাদার ও সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট মাসুদ পারভেজসহ অন্যান্যরা।

আরো পড়ুন:


 


শেরপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

শেরপুরে  পতাকা উত্তলন, পুস্তবক অর্পন ও আলোচনা সভার মধ্যে দিয়ে ১৪ ডিসেম্বর শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়েছে। এই উপলক্ষে বুধবার সকাল ১০ টায় জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে জেলা আওয়ামী নেতৃবৃলীগের ন্দদের নিয়ে জাতীয়, দলীও এবং কালো পতাকা উত্তলন করেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জাতীয় সংসদের হুইপ বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোঃ আতিউর রহমান আতিক এমপি।

পরে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভে জেলা প্রশাসন,পুলিশ প্রশাসন,জেলা আওয়ামী লীগসহ সরকারি ব্যসরকারি বিভিন্ন দপ্তর থেকে পুস্পস্তবক অর্পন করা হয়। পুস্পস্তবক অর্পন শেষে শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও ১ মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।

সকাল ১১ টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসক সাহেলা আক্তারের  এর সভাপতিত্বে ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক মোক্তাদিরুল আহমেদ এর সঞ্চালনায় এক আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। 
এসময় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, শেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জাতীয় সংসদের হুইপ বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোঃ আতিউর রহমান আতিক এমপি। 

বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ( ক্রাইম আ্যাড আপস) সোহেল মাহমুদ, সিভিল সার্জন ডা. অনুপম ভট্টাচার্য ,উপজেলা নির্বাহী অফিসার মেহনাজ ফেরদৌস, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ রফিকুল ইসলাম,জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ.জেড মোরশেদ আলী, প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলাম, জেলা মুক্তিযোদ্ধার সাবেক কমান্ডার এ,এস,এম নুরুল ইসলাম হিরো, জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড শেরপুর সদর উপজেলা শাখার সাবেক কমান্ডার এড.মোখলেসুর রহমান আকন্দসহ আরও অনেকে।

আরো পড়ুন:

  1. আই ফোন সারা পৃথিবীতে বিখ্যাত কোনো 
  2. প্রসেসর কি 
  3. বাংলাদেশে dslr ক্যামেরার দাম 
  4. সফ্টওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং কি ?
  5. বিশ্বের সেরা 11টি জনপ্রিয় অনলাইন মোবাইল গেম
  6. নতুন গেমিং ল্যাপটপ 2022
  7. নতুন গেমিং পিসি 2022 |
  8. ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা দামের মধ্যে ভালো ফোন 
  9. কম্পিউটার ভাইরাস কি ? কম্পিউটারে ভাইরাস থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় কি ?
  10. 10000-এর নীচে সেরা ফোন 


 


গণসমাবেশ থেকে সংসদ বিলুপ্তিসহ ১০ দাবি বিএনপির

রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ থেকে ১০ দফা দাবি জানিয়েছে বিএনপি। 

শনিবার এসব দাবি তুলে ধরেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সমবেশের প্রধান অতিথি খন্দকার মোশাররফ হোসেন।

বিএনপির ১০ দফা দাবি হলো-
১. বর্তমান জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত করে ক্ষমতাসীন সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে।

২. ১৯৯৬ সালে সংবিধানে সংযোজিত ধারা ৫৮-খ, গ ও ঘ’-এর আলোকে একটি দল নিরপেক্ষ নির্বাচনকালীন সরকার/অন্তর্বর্তীকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন।

৩. নির্বাচনকালীন দল নিরপেক্ষ সরকার/অন্তর্বর্তীকালীন তত্ত্ববধায়ক সরকার বর্তমান অবৈধ নির্বাচন কমিশন বাতিল করে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন, উক্ত নির্বাচন কমিশন অবাধ নির্বাচনের অনিবার্য পূর্বশর্ত হিসেবে ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ নিশ্চিত করতে আরপিও সংশোধন, ইভিএম পদ্ধতি বাতিল ও পেপার ব্যালটের মাধ্যমে ভোটের ব্যবস্থা করা এবং স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক ব্যবহার বাতিল করা।

৪. খালেদা জিয়াসহসব বিরোধীদলীয় নেতাকর্মী, সাংবাদিক এবং আলেমদের সাজা বাতিল, সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও রাজনৈতিক কারাবন্দিদের অনতিবিলম্বে মুক্তি, দেশে সভা, সমাবেশ ও মত প্রকাশে কোনো বাধা সৃষ্টি না করা, সব দলকে স্বাধীনভাবে গণতান্ত্রিক ও শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালনে প্রশাসন ও সরকারি দলের কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ বা বাধা সৃষ্টি না করা, স্বৈরাচারী কায়দায় বিরোধী কণ্ঠস্বরকে স্তব্ধ করার লক্ষ্যে নতুন কোনো মামলা ও বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের গ্রেফতার না করা।

৫. ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮ এবং বিশেষ ক্ষমতা আইন-১৯৭৪সহ মৌলিক মানবাধিকার হরণকারী সব কালা-কানুন বাতিল করা।

৬. বিদ্যুৎ, জ্বালানি, গ্যাস ও পানিসহ জনসেবা খাতের মূল্যবৃদ্ধির গণবিরোধী সরকারি সিদ্ধান্ত বাতিল।

৭. নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে আনা, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজারকে সিন্ডিকেট মুক্ত করা।

৮. গত ১৫ বছর ধরে বিদেশে অর্থ পাচার, ব্যাংকিং ও আর্থিক খাত, বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাত ও শেয়ার বাজারসহ রাষ্ট্রীয় সব ক্ষেত্রে সংঘটিত দুর্নীতি চিহ্নিত করতে একটি কমিশন গঠন/দুর্নীতি চিহ্নিত করে অতি দ্রুত যথাযথ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ।

৯. গত ১৫ বছরে গুমের শিকার সব নাগরিককে উদ্ধার এবং বিচারবহির্ভূত হত্যা ও রাষ্ট্রীয় নির্যাতনের প্রতিটি ঘটনার দ্রুত বিচারের ব্যবস্থা করে যথাযথ শাস্তি নিশ্চিত, ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর, উপাসনালয় ভাঙচুর এবং সম্পত্তি দখলের জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা করা।

১০. আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, প্রশাসন ও বিচার বিভাগকে সরকারি হস্তক্ষেপ পরিহার করে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ দেওয়া।

আরো পড়ুন:





 


ঝিনাইগাতীতে বিজয় দিবস পালনে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত 

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে  মহান বিজয় দিবস যথাযথ মর্যাদায় পালনের লক্ষ্যে এক  প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়। ৬ ডিসেম্বর মঙ্গলবার উপজেলা  প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে  অনুষ্ঠিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন  উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা  ফারুক আল মাসুদ।

এতে বক্তব্য রাখেন উপজেলা  সহকারী কমিশনার (ভূমি) আশরাফুল কবীর, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান লাইলী বেগম, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা  কৃষিবিদ হুমায়ুন দিলদার, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আবুল কাশেম, প্রকল্প কর্মকর্তা  মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শ্রী বিশ্বজিৎ রায়, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার সুরুজ্জামান আকন্দ, ডিপুটি কমান্ডার সামছুল আলম, উপজেলা যুব লীগের সাবেক সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম, উপজেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক একেএম ছামেদুল হক, উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক আয়শা সিদ্দিকা রুপালী প্রমুখ।  

উপজেলার  বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, ইউপি চেয়ারম্যান,  শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান, , এনজিও প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার লোকজন অংশ গ্রহন করেন।  সভায় ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস যথাযথ মর্যাদায় উদযাপনের লক্ষে দিনব্যপি বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নেয়া হয়। 

আরো পড়ুন:


 


খালেদা জিয়াকে চাপে রাখা হচ্ছে : ফখরুল

বিএনপি মহাসচিব মিজা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বেগম খালেদা জিয়ার বাসভবনের সামনে ব্যারিকেড দিয়ে তাকে চাপে রাখা হচ্ছে। আমরা ব্যারিকেড সরিয়ে নেওয়ার জোর দাবি জানাচ্ছি।

আজ রবিবার বিএনপি’র নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত জরুরি সংবাদ সম্মেলনে দলীয় মহাসচিব মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন ।

বিএনপি মহাসচিব বলেছেন, আমরা সারাদেশে এতগুলো সমাবেশ করেছি। কোথাও কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি। শত উসকানির মুখে আমাদের নেতাকর্মীরা ফাঁদের মুখে পা দেয়নি। ঢাকায় যে সমাবেশ হবে সেটাও শান্তিপূর্ণ হবে। ঢাকার গণসমাবেশ বানচাল করার জন্য সরকার মরিয়া হয়ে উঠেছে। 
তিনি আরও বলেন, ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে বিএনপি নেতাকর্মীদের পাইকারি হারে গ্রেফতার করছে। অবিলম্বে এ ধরনের কাজ থেকে বিরত থাকার অনুরোধ যাচ্ছি। 

মির্জা ফখরুল আরও দাবি করেন, বিএনপির জনসমাবেশ নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি করার জন্য জঙ্গি নাটকের অবতারণা করা হয়েছে। আমি এই ঘৃণ্য চক্রান্তের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

আরো পড়ুন:


 


রাজশাহীতে নির্ধারিত সময়ের আগেই বিএনপির সমাবেশ শুরু

রাজশাহীতে আজ বেলা দুইটা থেকে বিএনপির গণসমাবেশ শুরুর কথা থাকলেও বেলা ১১টার দিকে তা শুরু হয়ে গেছে। স্থানীয় নেতারা মঞ্চ থেকে ভাষণ দেওয়া শুরু করেছেন। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম ছাড়া অন্য সব নেতারাই মঞ্চে আছেন।

স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের দেওয়া আট দফা অনুমতিপত্রে লেখা ছিল রাজশাহী নগরের হাজী মুহম্মদ মহসীন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠটি (মাদ্রাসা মাঠ) বিএনপি শুধু শনিবার বেলা দুইটা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ব্যবহার করতে পারবে। তবে আজ সকাল থেকেই নেতা-কর্মীরা ধীরে ধীরে এই সমাবেশস্থলে ঢুকতে শুরু করেন। বেলা ১১টার দিকে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনুসহ স্থানীয় নেতারা মঞ্চে বসেন। স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যরাও ইতিমধ্যে বক্তব্য দেওয়া শুরু করেছেন।

সমাবেশস্থলে দেখা গেছে, হাজী মুহম্মদ মহসীন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠটি কানায় কানায় ভরে গেছে। এর মধ্যেও মিছিল নিয়ে ভেতরে ঢুকছেন কর্মী-সমর্থকেরা। আবার মাঠের চারপাশের রাস্তায় মানুষের উপচেপড়া ভিড় দেখা গেছে। জেলার বাইরে থেকে আসা নেতা-কর্মীরা এই রাস্তায় মিছিল করছেন। নগরে শাহ মখদুম দরগা পর্যন্ত সমাবেশে আসা মানুষ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে।

আরো পড়ুন:


Holy Foods ads

Holy Foods ads

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget