Latest Post

 



কিয়েভকে অত্যাধুনিক রকেট দেবে ওয়াশিংটন, পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্রের মহড়া শুরু করার পাল্টা ঘোষণা মস্কোর




কিয়েভ দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে এই ক্ষেপণাস্ত্রটি চাইছিল - যা দিয়ে বহু দূর থেকে শত্রুকে লক্ষ্য করে আরো নিখুঁতভাবে হামলা করা সম্ভব।

ইউক্রেনকে এই অস্ত্র দেওয়ার ব্যাপারে আপত্তি জানিয়ে আসছিল রাশিয়া এবং এটি মস্কোর বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হতে পারে এই আশঙ্কায় ওয়াশিংটনও এতদিন ইউক্রেনকে এই রকেট দিতে রাজি হয়নি।

যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, এই রকেট দিয়ে রাশিয়ার ভেতরে কোনো ধরনের আক্রমণ করা হবে না - প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি কাছ থেকে এই আশ্বাস পাওয়ার পরেই ওয়াশিংটন এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।

প্রেসিডেন্ট বাইডেনের এই ঘোষণায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে রাশিয়া। মস্কো বলছে, যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে অত্যাধুনিক রকেটসহ যেসব যুদ্ধাস্ত্র দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা সেটাকে "অত্যন্ত নেতিবাচকভাবে" দেখছে।

ওয়াশিংটনের সিদ্ধান্ত

প্রেসিডেন্ট বাইডেন বুধবার বলেছেন, ইউক্রেনকে অস্ত্র সাহায্য দেওয়া হলে রাশিয়ার সঙ্গে সমঝোতার ব্যাপারে কিয়েভের শক্তি বৃদ্ধি পাবে এবং এর ফলে এর কূটনৈতিক সমাধানের সম্ভাবনা তৈরি হবে।

নিউ ইয়র্ক টাইমসে এক নিবন্ধে মি. বাইডেন লিখেছেন: "একারণেই আমরা ইউক্রেনীয়দের অত্যাধুনিক রকেট ও যুদ্ধাস্ত্র দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি যার ফলে তারা ইউক্রেনের রণক্ষেত্রে মূল লক্ষ্যের ওপর নিখুঁতভাবে আক্রমণ চালাতে পারে।"


এসব রকেটের ব্যবহার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের কর্মকর্তাদের মধ্যে খুব দ্রুত কথাবার্তা হবে বলে সংবাদদাতারা জানিয়েছেন।


গত বছর সামরিক অনুশীলনের সময় যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি এই রকেট লঞ্চার অংশ নিয়েছিল।


হোয়াইট হাউজের একজন কর্মকর্তা বলেছেন নতুন এসব অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে এম ১৪২ 'হাই মবিলিটি আর্টিলারি রকেট সিস্টেম' বা এইচআইএমএআরএস।

তবে এরকম রকেট কতোগুলো দেওয়া হবে সে বিষয়ে তিনি কিছু উল্লেখ করেননি।

এই সিস্টেমের সাহায্যে ৭০ কিলোমিটার দূরের টার্গেটকে লক্ষ্য করে একাধিক রকেট নিক্ষেপ করা যায়।

বর্তমানে ইউক্রেনের কাছে যেসব কামান ও রকেট লঞ্চার রয়েছে তার চাইতেও যুক্তরাষ্ট্রের এই রকেট অনেক বেশি দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে।

এগুলো রাশিয়ার রকেটের চেয়েও নিখুঁত বলে ধারণা করা হয়। এছাড়াও এগুলো অনেক বেশি দ্রুত রিলোড করা যায় এবং খুব দ্রুত এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় স্থানান্তর করা সম্ভব।

ক্রুদ্ধ রাশিয়া



প্রেসিডেন্ট বাইডেনের এই ঘোষণার পর রাশিয়া ক্রুদ্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। মস্কো বলছে, এর মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র আগুনে তেল ঢালছে।

যুক্তরাষ্ট্রের অত্যাধুনিক রকেট রাশিয়া ভেতরে কোন লক্ষ্যবস্তুর বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হবে না - কিয়েভের এই আশ্বাস উড়িয়ে দিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।

ওয়াশিংটনের এই প্রতিশ্রুতিতে রাশিয়া কীভাবে সাড়া দেবে সেবিষয়ে কোনো মন্তব্য করতেও তিনি অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।

তবে বাইডেনের এই ঘোষণার পর পরই রাশিয়া তার পরমাণু অস্ত্রবাহী ক্ষেপণাস্ত্রের মহড়া শুরু করার কথা ঘোষণা করেছে।


যুদ্ধ পরিস্থিতি

রাশিয়ার সৈন্যরা পূর্বাঞ্চলীয় সেভেরোদোনেস্ক শহরটি পুরোপুরি দখল করার উদ্দেশ্যে আরো ভেতরের দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে জানা গেছে।

এছাড়াও শহরের যেসব জায়গা এখনও পর্যন্ত দখল করে নিয়েছে সেগুলোতে তাদের অবস্থান সংহত করেছে।

লুহানস্ক অঞ্চলে এটিই শেষ শহর যা এখনও ইউক্রেনীয় সৈন্যদের নিয়ন্ত্রণে। স্থানীয় গভর্নর সেরহেই হাইদাই বলছেন, রুশ সৈন্যরা ওই শহরের ওপর বোমাবর্ষণ অব্যাহত রেখেছে।

তিনি জানান যে ইতোমধ্যেই ইউক্রেনের কিছু সৈন্য নতুন জায়গায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

বিবিসির সংবাদদাতারা বলছেন, এই অঞ্চল দখলের লড়াই-এ রাশিয়া প্রচুর সৈন্য ও যুদ্ধাস্ত্র নিয়োগ করেছে।

এর ফলে অন্য কোথাও তাদের ওপর পাল্টা আক্রমণ চালানো হলে তা ঠেকানোর শক্তি হ্রাস পেয়েছে।

খেরসন অঞ্চল থেকে পাওয়া খবরে জানা যাচ্ছে ইউক্রেনীয় সৈন্যরা যাতে অগ্রসর হতে না পারে সেজন্য রুশ বাহিনী সেখানকার বিভিন্ন সেতু ধ্বংস করে দিচ্ছে।


আরো পড়ুন:


  1. নিয়ন্ত্রণহীন ভোজ্য তেলের বাজার
  2. Afran Nisho: ভারতীয় ওয়েব সিরিজে আফরান নিশো
  3. জয়নাল হত্যা মামলার সব আসামি খালাস; পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থার নির্দেশ
  4. ফেনীর দাগনভূঁঞায় মোটরসাইকেল চোরাই চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার 
  5. ফেনীর ফুলগাজীতে দুই মহিলা ছিনতাইকারী গ্রেফতার
  6. বালিয়াডাঙ্গীতে এক পরিবারের চার সন্তানই প্রতিবন্ধী
  7. পুতিনের বেপরোয়া পদক্ষেপ ইউরোপকে সরাসরি হুমকি দিচ্ছে 
  8. Russia Ukrain: বাংলাদেশি জাহাজে হামলার জন্য ইউক্রেনকে দুষছে রাশিয়া 
  9. সাড়ে ১২ কোটি মানুষ টিকার আওতায়
  10. ইউক্রেনে নাজুক অবস্থায় পড়ে গেছি: প্রতিমন্ত্রী


 



মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক লেখা গ্রন্থ '‘বিজয়ের ময়দানে রানীশংকৈল’'এর মোড়ক উন্মোচন


মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন যুদ্ধের ঘটনা নিয়ে জেলার রাণীশংকৈল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোহেল সুলতান জুলকার নাইন স্টিভ'র সম্পাদনা ও উপজেলা পরিষদের সহযোগিতায় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক গ্রন্থ ‘বিজয়ের ময়দানে রাণীশংকৈল’ বইয়ের মোড়ক উম্মোচন করা হয়েছে।

উপজেলার ৬০ জন মুক্তিযোদ্ধার নিজেদের লেখা জীবনকাল নিয়ে প্রকাশিত ‘বিজয়ের ময়দানে রানীশংকৈল’ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গ্রন্থ এটি। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ, যুদ্ধকালীন তাদের পরিবারদের প্রতি নির্যাতন এবং বীরাঙ্গনাদের প্রতি যুদ্ধকালীন পাশবিক অত্যাচার এসব বিষয় নিয়ে তাদের কাছ থেকে লিখিত পাণ্ডুলিপি নিয়ে এই বইটির প্রকাশিত হয়েছে।





ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈলে উপজেলা মিলনায়তনে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গ্রন্থ ‘বিজয়ের ময়দানে রানীশংকৈল’ বই এর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

সোমবার (৩০ মে) দুপুরে উপজেলা মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বইটির মোড়ক উম্মোচন করেন জেলা প্রশাসক মাহবুবুর রহমান।

মোড়ক উম্মোচনকালে জেলা প্রশাসক মাহবুবুর রহমান বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় এই গ্রন্থ পরবর্তী প্রজন্মের কাছে মূল্যবান দলিল হিসেবে যুক্ত হলো। নতুন প্রজন্ম জেগেছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার যে গণজোয়ার আজ মিলিত হয়েছে তা অবিস্মরণীয়।




এসময় গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান শাহরিয়ার আজম মুন্না।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার ভূমি ইদ্রজিৎ সাহা, রানীশংকৈল উপজেলা আ.লীগ সভাপতি সইদুল হক, পৌরমেয়র আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক , মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান শেফালী বেগম, আ.লীগ সম্পাদক তাজউদ্দীন আহাম্মেদ, পৌর আ.লীগ সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, মুক্তিযোদ্ধা হাবিবুর রহমান প্রমূখ।


এছাড়াও প্রিন্ট ইলেকট্রিক মিডিয়ার কর্মরত সংবাদকর্মী, উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাসহ বীরমুক্তিযোদ্ধা, বীরাঙ্গনা,  রাজনৈতিক, সামাজিক ও সুধীমহল উপস্থিত ছিলেন৷ অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সহকারি অধ্যাপক প্রশান্ত বসাক। 

অনুষ্ঠান শেষে আমন্ত্রিত অতিথিদের একটি করে বই উপহার দেয়া হয়।

নিবার্হী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোহেল সুলতান জুলকার নাইন স্টিভ অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব বক্তব্যে বলেন, রাণীশংকৈলের মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে এ গ্রন্থ একটি ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে বিদ্যমান থাকবে। যারা মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশের ইতিহাস নিয়ে গবেষণা করবেন তাদের কাছে এ গ্রন্থ মূল্যবান রেফারেন্স হিসেবে বিবেচিত হবে।


আরো পড়ুন:


  1. নিয়ন্ত্রণহীন ভোজ্য তেলের বাজার
  2. Afran Nisho: ভারতীয় ওয়েব সিরিজে আফরান নিশো
  3. জয়নাল হত্যা মামলার সব আসামি খালাস; পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থার নির্দেশ
  4. ফেনীর দাগনভূঁঞায় মোটরসাইকেল চোরাই চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার 
  5. ফেনীর ফুলগাজীতে দুই মহিলা ছিনতাইকারী গ্রেফতার
  6. বালিয়াডাঙ্গীতে এক পরিবারের চার সন্তানই প্রতিবন্ধী
  7. পুতিনের বেপরোয়া পদক্ষেপ ইউরোপকে সরাসরি হুমকি দিচ্ছে 
  8. Russia Ukrain: বাংলাদেশি জাহাজে হামলার জন্য ইউক্রেনকে দুষছে রাশিয়া 
  9. সাড়ে ১২ কোটি মানুষ টিকার আওতায়
  10. ইউক্রেনে নাজুক অবস্থায় পড়ে গেছি: প্রতিমন্ত্রী




 




শারজাহ ফেরত যাত্রীর কাছ থেকে ৪ কেজি সোনা উদ্ধার


চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে চার কেজির বেশি সোনাসহ এক যাত্রীকে আটক করা হয়েছে।


আজ বুধবার সকালে উড়োজাহাজ থেকে ওই যাত্রীকে আটক করেন শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা।

আটক যাত্রীর নাম মো. সাইফুল ইসলাম। তাঁর বাড়ি চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলায়। তিনি সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ থেকে এয়ার এরাবিয়ার একটি ফ্লাইটে দেশে আসেন।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর জানায়, সাইফুলের কাছে ৩ কেজি ৯৪৪ গ্রাম ওজনের সোনার বার পাওয়া যায়। এ ছাড়া তাঁর কাছে স্বর্ণালংকারও পাওয়া যায়। সব মিলিয়ে তাঁর কাছ থেকে চার কেজির বেশি সোনা উদ্ধার করা হয়, যার বাজারমূল্য ৩ কোটি ২০ লাখ টাকা।




শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানান, শারজাহ থেকে এক যাত্রী সোনার বার নিয়ে দেশে আসবেন বলে তথ্য পাওয়া যায়। এ তথ্য পেয়ে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোবারা খানম গতকাল মঙ্গলবার রাতে ঢাকা থেকে শুল্ক গোয়েন্দাদের একটি দলকে চট্টগ্রামে পাঠিয়ে দেন।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর সূত্র জানায়, আজ সকালে সোয়া সাতটার পর এয়ার এরাবিয়ার একটি ফ্লাইট চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। উড়োজাহাজটি বিমানবন্দরে অবতরণের পরই শুল্ক গোয়েন্দারা সন্দেহভাজন যাত্রীকে তল্লাশি করেন। সোনাসহ সাইফুলকে উড়োজাহাজ থেকে আটক করা হয়।


অধিদপ্তরের উপপরিচালক এ কে এম সুলতান মাহমুদ ঘটনার বর্ণনা দিয়ে প্রথম আলোকে বলেন, তল্লাশির সময় যাত্রী সাইফুলের কোমরে কালো টেপে মোড়ানো অবস্থায় ৩৪টি সোনার বার পাওয়া যায়। এ ছাড়া তাঁর কাছে স্বর্ণালংকার পাওয়া যায়।

আটক যাত্রীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানায় শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর।


আরো পড়ুন:

Afran Nisho: ভারতীয় ওয়েব সিরিজে আফরান নিশো
জয়নাল হত্যা মামলার সব আসামি খালাস; পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থার নির্দেশ
ফেনীর দাগনভূঁঞায় মোটরসাইকেল চোরাই চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার 
ফেনীর ফুলগাজীতে দুই মহিলা ছিনতাইকারী গ্রেফতার
বালিয়াডাঙ্গীতে এক পরিবারের চার সন্তানই প্রতিবন্ধী
পুতিনের বেপরোয়া পদক্ষেপ ইউরোপকে সরাসরি হুমকি দিচ্ছে 
Russia Ukrain: বাংলাদেশি জাহাজে হামলার জন্য ইউক্রেনকে দুষছে রাশিয়া 
সাড়ে ১২ কোটি মানুষ টিকার আওতায়
নিয়ন্ত্রণহীন ভোজ্য তেলের বাজার
ইউক্রেনে নাজুক অবস্থায় পড়ে গেছি: প্রতিমন্ত্রী


 



বেনাপোল সিএন্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশন নির্বাচনে সভাপতি শামছুর রহমান সম্পাদক লতা


ন্দর ব্যবহারকারী সংগঠন বেনাপোল কাস্টমস ক্লিয়ারিং এন্ড ফরোয়ার্ডিং (সিএন্ডএফ) এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের ত্রি-বার্ষিক নির্বাচনে শামছুর রহমান-খায়রুজ্জামান মধু-এমদাদুল হক লতা পরিষদের ১৮ জন প্রার্থী এবং ‘ঐক্য পরিষদের’ ব্যানারে ‘ছাতা’ প্রতীকের সজন-ভারত-ফজলু পরিষদের আবু তাহের ভারত জয় লাভ করেছে।


সোমবার (৩০ মে) সকাল ৮টা বিকাল ৪টা পযর্ন্ত গ্রহণ শেষে ভোটগণনা শেষে রাত সাড়ে ৯টার সময় ফলাফল ঘোষণা করেন নির্বাচন কমিশনার। নির্বাচনে ‘সমমনা সম্মিলিত সমন্বয় পরিষদের’ ব্যানারে ‘আনারস’ প্রতীকে শামছুর রহমান- খায়রুজ্জামান মধু-এমদাদুল হক লতা নেতৃত্বাধীন সমমনা পরিষদের ১৮ জন প্রাথী জয়ী হয়েছেন। এবং ‘ঐক্য পরিষদের’ ব্যানারে ‘ছাতা’ প্রতীকের সজন-ভারত- ফজলু পরিষদের আবু তাহের ভারত জয়ী হয়েছেন।

নব নির্বাচিত সভাপতি শামছুর রহমান পেয়েছেন ৩৯০ ভোট, সহ-সভাপতি খায়রুজ্জামান মধু পেয়েছেন ৩২৯ ও সাধারণ সম্পাদক এমদাদুল হক লতা পেয়েছেন ৪১৯ ভোট।

সোমবার (৩০ মে) সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত একটানা শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।

এতে দুটি প্যানেলের ‘সমমনা সম্মিলিত সমন্বয় পরিষদের’ ব্যানারে ‘আনারস’ প্রতীকে লড়ছেন শামছুর রহমান-মধু-লতা পরিষদ, অন্য দিকে ‘ঐক্য পরিষদের’ ব্যানারে ‘ছাতা’ প্রতীকে লড়ছেন সজন-ভারত-ফজলু পরিষদ।

সিএন্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের ত্রি-বার্ষিক নির্বাচনে বিজয়ী সভাপতি শামছুর রহমান বলেন, আমাদের ভোট দিয়ে বিপুল ব্যবধানে জয়ী করায় সকল সিএন্ডএফ এজেন্টস সদস্য ও ভাই-বোনদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। তাদের মূল্যবান রায়ে আমরা ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্ট সকলের কল্যাণে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি। সকলের সহযোগিতা ও পরামর্শ নিয়ে আমরা কাজ করে যাবো।

নির্বাচন কমিশনার ফারুক হোসেন উজ্জ্বল বলেন, কোন রকম অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই সুষ্ঠু ও সুন্দর ভাবে ভোট গ্রহণ শেষ হয়েছে। নির্বাচনে মোট ৭২৪ জন ভোটারের মধ্যে ৫৮০ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন।


আরো পড়ুন:

  1. ফেনীর ফুলগাজীতে দুই মহিলা ছিনতাইকারী গ্রেফতার
  2. Afran Nisho: ভারতীয় ওয়েব সিরিজে আফরান নিশো
  3. জয়নাল হত্যা মামলার সব আসামি খালাস; পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থার নির্দেশ
  4. ফেনীর দাগনভূঁঞায় মোটরসাইকেল চোরাই চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার 
  5. বালিয়াডাঙ্গীতে এক পরিবারের চার সন্তানই প্রতিবন্ধী
  6. পুতিনের বেপরোয়া পদক্ষেপ ইউরোপকে সরাসরি হুমকি দিচ্ছে 
  7. Russia Ukrain: বাংলাদেশি জাহাজে হামলার জন্য ইউক্রেনকে দুষছে রাশিয়া 
  8. সাড়ে ১২ কোটি মানুষ টিকার আওতায়
  9. নিয়ন্ত্রণহীন ভোজ্য তেলের বাজার
  10. ইউক্রেনে নাজুক অবস্থায় পড়ে গেছি: প্রতিমন্ত্রী


 



যুবলীগে অনুপ্রবেশকারীদের রাজত্ব বন্ধ করতে হবে |


দীর্ঘ ১৯ বছর পর অনুষ্ঠিত হয়েছে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন। সম্মেলনকে ঘিরে পদ প্রত্যাশীদের তোরন, ব্যানার, ফেস্টুন ও বিলবোর্ডে ছেয়ে গেছে চট্টগ্রামের হাটহারীতে পার্বতী স্কুল মাঠ প্রাঙ্গণ ও উপজেলা সমূহ।

আজ রোববার (২৯ মে) চট্টগ্রামের হাটহারীতে পার্বতী স্কুল মাঠে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

এর আগে জাতীয় সংগীত, পতাকা উত্তোলন, বেলুন ও শান্তির প্রতীক পায়রা উড়িয়ে সম্মেলনের উদ্বোধন করা হয়।

উত্তরজেলা যুবলীগের সভাপতি এস এম আল মামুনের সভাপতিত্বে ও সা: সম্পাদক এস এম রাশেদুল আলমের সঞ্চালনায় সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে শুভ উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ। প্রধান বক্তা ছিলেন কেন্দ্রীয় যুবলীগের সা: সম্পাদক মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল।

সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ইঞ্জি: মোশাররফ হোসেন এমপি, সাংগঠনিক সম্পাদক ও হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ এমপি ও ভার্চুয়ালে উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এমপি।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা বাংলাদেশকে সম্মান এনে দিয়েছেন, সফলতা এনে দিয়েছেন এগুলো আমাদের বড় অর্জন। এই অর্জনকে রক্ষার দায়িত্ব যুবলীগের। পাশাপাশি জননেত্রী শেখ হাসিনাকে সকল ষড়যন্ত্র থেকে রাজপথে রক্ষা করতে হবে।

উপস্থিত নেতা কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আমাদের নির্ণয় করতে হবে কিভাবে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাব। তিনি বলেন, রাজনীতি মানে অধিকার আদায় করা। কোনো গোষ্ঠী বা গোত্রের অধিকার হরণ হয় বা নিপীড়িত হয় তখনই যুবলীগ প্রতিবাদী কন্ঠ হিসেবে ভূমিকা রাখে, যা যুবলীগের চরিত্র। এই সম্মেলনের মধ্য দিয়ে রাজনীতি, সংস্কৃতির পরিবর্তন আসবে। আজকে যুবলীগ মানবিক যুবলীগে আবর্তিত হয়ে আলোর দিকে ধাবমান।

যুবলীগ ভবিষ্যতে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেবে জানিয়ে যুবলীগ চেয়ারম্যান বলেন, আমাদের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে। কেননা সামনের দিনে দক্ষতার বিকল্প নাই। রাজপথে আমাদের মেধাবী সৈনিক দরকার, সৃজনশীল প্রতিভার দরকার, দক্ষ কারিগরের দরকার। আমাদের প্রত্যয় হবে শোষণ মুক্ত সমাজ ব্যবস্থা কায়েম। মানুষকে শোষণ, শাসন, নির্যাতন করা যাবে না।





তিনি আরও বলেন, সামনে অনেক প্রতিকূলতা। বঙ্গবন্ধু কন্যার বিরুদ্ধে সকল ষড়যন্ত্র রাজপথে থেকে প্রতিহত করতে হবে। রাস্তায় আন্দোলন সংগ্রামের প্রস্তুতি নিতে হবে। আগামীতে যুব সমাজকে যুব শক্তিতে রূপান্তরিত করতে হবে। কেননা যুব শক্তি মেধা ও দক্ষতা দ্বারা বলিয়ান।

পরশ বলেন, সংগঠনে ভুঁইফোড় অনুপ্রবেশকারীদের রাজত্ব বন্ধ করতে হবে। আশা করি আপনারা ত্যাগী সাংগঠনিকভাবে অভিজ্ঞ ও দক্ষ নেতাকর্মীদের নির্বাচন করে মূল্যায়ন করবেন। যারা দলের দুঃসময়ে সংগ্রাম করেছে, জেল-জুলুম ত্যাগ-তিতিক্ষা অত্যাচার সহ্য করেছে, তাদেরকে আপনারা বিবেচনা করবেন। বিবেচনা করবেন তাদের বিগত দিনের কর্মকাণ্ড ও কার্যকলাপ।

যুবলীগ চেয়ারম্যান বলেন, আপনাদের কাছে অনুরোধ দুর্নীতিগ্রস্ত হবেন না। দুর্নীতি বাংলাদেশকে ভিতর থেকে খেয়ে ফেলেছে। দুর্নীতি দূর করা কঠিন কিন্তু নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। যুবলীগ দুর্নীতিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে। আইন করে দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। সামাজিক আন্দোলন করে দুর্নীতিকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণ করতে জনগণকে যুক্ত করতে হবে।

তিনি বলেন, যুবলীগের প্রয়োজন সুশৃঙ্খল সংগঠন। এ সংগঠনে সবাইকে সুশৃঙ্খল নীতিমালা মেনে চলতে হবে। যারা যে পদপদবী পাবেন তারা কমিটির সদস্যদের খবরা খবর নিতে হবে। সংগঠনের সকল সভা থেকে শুরু করে বর্ধিত সভাগুলো যথা সময়ে সম্পন্ন করতে হবে।

এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উত্তর জেলার সভাপতি এম এ সালাম, সাধারণ সম্পাদক শেখ মোহাম্মদ আতাউর রহমান, সংসদ সদস্য মাহফুজুর রহমান, এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী, দিদারুল আলম ও খাদিজাতুল আনোয়ার, যুবলীগ চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নাঈম, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সাইফুর রহমান সোহাগ, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক জয়দেব নন্দী, উপ প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আদিত্য নন্দী ও কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য নিয়াজ মোর্শেদ এলিটসহ উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ২০০৩ সালে সর্বশেষ যুবলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। পরবর্তীতে ২০১৩ সালে কেন্দ্র থেকে এস এম আল মামুনকে সভাপতি ও এস এম রাশেদুল আলম সাধারণ সম্পাদক করে কমিটির অন্যান্যদের পদ-পদবীতে বহাল রেখে সর্বশেষ কমিটি করা হয়েছিল।


আরো পড়ুন:

 



রাণীশংকৈলে অর্জিত হয়নি সরকারের গম সংগ্রহ অভিযান


ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে খোলাবাজারে গমের দাম বেশি। তাই কৃষকেরা গম বাজারে বিক্রি করে দেওয়ায় চলতি মৌসুমে গম সংগ্রহ করতে পারছে না উপজেলা খাদ্য বিভাগ। গোটা উপজেলায় ৪ হাজার ৪৫২ মেট্রিক টন গম কেনার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হলেও সোমবার (৩০মে) পর্যন্ত মাত্র তিন মেট্রিকটন গম সংগ্রহ করে থমকে গেছে চলতি বছরের গম সংগ্রহ অভিযান।

স্থানীয় কৃষকেরা বলেন, গত রবিবার নেকমরদ বাজারে প্রতি কেজি গম ৩২-৩৫ টাকার বেশি দরে বিক্রি হয়েছে। আর সরকার নির্ধারিত দাম ২৮ টাকা। এ পরিস্থিতিতে গুদামে গম বিক্রি করতে গেলে কৃষকদের লোকসান গুনতে হবে।

লটারিতে নির্বাচিত কৃষকেরা খুচরা বাজারে গম বিক্রি করছেন। সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে কেজিতে ৭/১০ টাকা বেশি পাওয়ায় তাঁরা খাদ্যগুদামে গম দেননি।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের রাণীশংকৈল কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এ বছর উপজেলায় গম চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪৭ হাজার ৪৫০ হেক্টর জমিতে। চাষ হয়েছে ৪৫ হাজার ১৯২ হেক্টর জমিতে। আর উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ১ লাখ ৯৪ হাজার ৭১ মেট্রিক টন।

১ মে থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত গম সংগ্রহের সময় নির্ধারণ করা হলেও গমের মৌসুমের শেষে এসে মাত্র একজন কৃষকের কাছ তিন মেট্রিক টন গম কিনতে পেরেছে খাদ্যগুদাম কর্তৃপক্ষ। এতে লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ হওয়ার পথে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ বিভাগ। লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত বাকি ১ হাজার ৪৮৩ জন কৃষকের কেউ গম দেননি।

খাদ্যগুদামে গম না দেওয়ার বিষয়ে কৃষকেরা জানান, সরকার যে দাম নির্ধারণ করেছে, তা খুচরা বাজারের থেকে কেজিতে ৭-১০ টাকা কম। বাজারে দাম বেশি পাওয়ায় গুদামে গম দিলে লাভ কম হবে। এ ছাড়া খাদ্যগুদামে গম দিলে বস্তার বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। অতিরিক্ত পরিবহন খরচ লাগে। তাই বাড়ি থেকেই ফড়িয়াদের কাছে গম বিক্রি করা হচ্ছে।

গত ১৮ এপ্রিল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোহেল সুলতান জুলকার নাইন কবিরের সভাপতিত্বে এক অনুষ্ঠানে উপজেলা কৃষি কার্যালয়ের দেওয়া ১৮ হাজার ৮১২ জন কৃষকের নামের তালিকা থেকে লটারির মাধ্যমে ১ হাজার ৪৮৪ জন কৃষককে নির্বাচন করা হয়।

জানা গেছে, উপজেলায় দুটি খাদ্যগুদাম রয়েছে। এর মধ্যে পৌরশহরের রাজবাড়ী খাদ্যগুদামে গম সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২ হাজার ৪০০ মেট্রিক টন। নেকমরদ গুদামে ছিল ২ হাজার ৫২ মেট্রিক টন। কিন্তু দুই খাদ্যগুদামে এ পর্যন্ত মাত্র ৩ মেট্রিক টন গম সংগ্রহ হয়েছে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সঞ্জয় দেবনাথ বলেন, ‘গমের মণ মৌসুমের শুরুতে ছিল ১ হাজার ১০০। এখন ১ হাজার ৫০০ টাকায় দাঁড়িয়েছে। তাই কৃষকেরা গম খাদ্যগুদামে দিতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন না।’

রাণীশংকৈল রাজবাড়ী খাদ্যগুদামের উপসহকারী খাদ্য কর্মকর্তা কাউসার আলী বলেন, ‘খোলাবাজারে এখন প্রতি কেজি গম ৩২-৩৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আর সরকার নির্ধারিত দর ২৮ টাকা। কৃষক যেখানে ফসলের দাম বেশি পাবেন, সেখানেই বিক্রি করবেন। এটাই স্বাভাবিক।
এই গুদামে এবারে কেউ গম দেয়নি। গম সংগ্রহ শূন্যের কোঠায়।’

উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ইশকে আব্দুল্লাহ বলেন, ‘গম সংগ্রহের জন্য কৃষকদের সঙ্গে বারবার যোগাযোগ করেও কেনা সম্ভব হয়নি। সরকারি যে দাম বেঁধে দেওয়া হয়েছে, স্থানীয় বাজারে এখন সেই দামের চেয়েও বেশিতে গম বেচাকেনা হচ্ছে। যে কারণে খাদ্যগুদামে গম বিক্রি করতে নির্বাচিত কৃষকেরাও আসছেন না।


আরো পড়ুন:

Afran Nisho: ভারতীয় ওয়েব সিরিজে আফরান নিশো
জয়নাল হত্যা মামলার সব আসামি খালাস; পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থার নির্দেশ
ফেনীর দাগনভূঁঞায় মোটরসাইকেল চোরাই চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার 
ফেনীর ফুলগাজীতে দুই মহিলা ছিনতাইকারী গ্রেফতার
বালিয়াডাঙ্গীতে এক পরিবারের চার সন্তানই প্রতিবন্ধী
পুতিনের বেপরোয়া পদক্ষেপ ইউরোপকে সরাসরি হুমকি দিচ্ছে 
Russia Ukrain: বাংলাদেশি জাহাজে হামলার জন্য ইউক্রেনকে দুষছে রাশিয়া 
সাড়ে ১২ কোটি মানুষ টিকার আওতায়
নিয়ন্ত্রণহীন ভোজ্য তেলের বাজার
ইউক্রেনে নাজুক অবস্থায় পড়ে গেছি: প্রতিমন্ত্রী


 



ঠাকুরগাঁওয়ে ৩ অবৈধ ক্লিনিক সিলগালা আটক- ১


ঠাকুরগাঁওয়ে ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে উঠছে ক্লিনিক-ডায়াগনস্টিক সেন্টার। পরিবেশ অধিদপ্তর ছাড়পত্র ও লাইসেন্স ছাড়াই চলছে রমরমা ব্যবসা। স্বাস্থ্য সেবার নামে গ্রামের হতদরিদ্র মানুষের কাছ থেকে হাতিয়ে নেয়া হচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা। দালালের খপ্পরে পড়ে প্রতিনিয়ত প্রতারিত হচ্ছে রোগীরা। সরকার স্বাস্থ্যখাতে বিশেষ গুরুত্ব দেয়ার পর থেকেই জেলার বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার তদারকিতে স্বাস্থ্য বিভাগ নড়েচড়ে বসেছে। জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে জরিমানা করাসহ বন্ধ করে দিচ্ছে অবৈধ এসব প্রতিষ্ঠান।





স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনায় ঠাকুরগাঁওয়ে শনিবার (২৮মে) বিকেলে জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের নিয়ে ভ্রাম্যমান অভিযান পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহরিয়ার রহমান।

এসময় জেলা শহরের পাঁচটি ক্লিনিকে তারা অভিযান পরিচালনা করেন । পরে বিভিন্ন অনিয়ম ও নিবন্ধনহীন ক্লিনিকে কাগজপত্র না থাকায় মেডিনোভা ডক্টরস জোন এন্ড ডায়াগস্টিক সেন্টার, নিউরন ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও উত্তরা ডক্টরস ডায়াগনস্টিক সেন্টার প্রতিষ্ঠানে সিলগালা করা হয়। সেসময় আটক করা হয় একজনকে।

অভিযান চলাকালীন সময়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহরিয়ার রহমান সাংবাদিকদের জানান, নিবন্ধনহীন না থাকা এবং লাইসেন্সের মেয়াদ না থাকায় তিনটি প্রতিষ্ঠানকে সিলগলা করা হয়েছে। এ ভ্রাম্যমান অভিযান চলমান থাকবে বলেও জানান তিনি।


আরো পড়ুন:



Holy Foods ads

Holy Foods ads

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget