Latest Post

 



জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে বিরোধী দলের সমাবেশ থেকে সরকারের পদত্যাগের অভিযোক 


ঢাকার বিভিন্ন অঞ্চল এবং ঢাকার আশেপাশের জেলাগুলো থেকেও বিএনপির হাজার হাজার নেতা-কর্মী নয়া পল্টন এলাকায় দলের প্রধান কার্যালয়ের সামনে ঐ সমাবেশে হাজির হয়।বিএনপি কার্যালয়ের সামনের সড়ক এবং লাগোয়া সড়কগুলো ছিল মানুষে ঠাসা।


আমাদের সংবাদাদাতা বলছেন, সমাবেশে যোগ দিতে আসা অনেক মানুষ তাকে বলেছেন তারা দলের কাছ থেকে সরকারের বিরুদ্ধে কঠোর কর্মসূচি চান।


জ্বলানি তেল ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে রাজধানীর পর আগামি কদিনে বিএনপি জেলা এবং উপজেলা পর্যায়ে বিক্ষোভ-সমাবেশ করবে।সরকার তাদের দাবিতে কান না দিলে বিএনপি রাস্তায় জোরদার আন্দোলন শুরু করবে।


বিএনপি মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীর তার ভাষণে মানুষকে "রাজপথ দখলের" আন্দোলনে শরিক হওয়ার আহ্বান জানান। "এখন লড়াই রাজপথ দখলের ... রাজপথেই দাবী আদায়ের আন্দোলনের ফয়সালা হবে।"


তবে এই মুহূর্তে হরতাল বা অবরোধের মত কোনো কর্মসূচি নেওয়ার সম্ভাবনা নাকচ করেছেন বিএনপি মহাসচিব।

সমাবেশে তার ভাষণের আগে তিনি বাংলার কাদির কল্লোলকে বলেন, "এই মুহূর্তে হরতাল অবরোধের মত কর্মসূচির কথা বিএনপি ভাবছে না। মানুষকে সম্পৃক্ত করা যায় এমন কর্মসূচীর কথা আমারা ভাবছি।"


আরো পড়ুন:



 


পাউবো’র কাজে ব্যাপক অনিয়ম, কাজ বন্ধ করে দিলেন এলাকাবাসী!


ঠাকুরগাঁও জেলার নদী রক্ষা বাঁধের ব্লক তৈরিতে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এমন অভিযোগে স্থানীয় এলাকাবাসী কয়েক দফায় কাজ বন্ধ করে দেয়ার পর পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।


বৃহস্পতিবার (১১আগষ্ট) দুপুরে জেলা সদরের ঢোলারহাট ইউনিয়নের উত্তর বোয়ালিয়া এলাকায় টাংগন নদীর ভাঙন রক্ষা বাঁধ নির্মাণে নিন্মমানের সামগ্রী দিয়ে ব্লক তৈরি করা সময় স্থানীয়রা ক্ষুদ্ধ হয়ে কাজ বন্ধ করে দেন। পরে খবর পেয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।


আট কোটি একত্রিশ লাখ একানব্বই হাজার টাকায় চলতি অর্থ বছরে একটি প্যাকেজের তিনটি স্থানের কাজ পায় ওই ঠিকাদরি প্রতিষ্ঠান। যা জুন মাস থেকে দুটিস্থানে কাজ চলমান রেখেছেন। 


স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, মাটিযুক্ত বালু, ছোট পাথরের জায়গায় বড় পাথর, পাথরের সাথে ধুলোবালিযুক্ত অবস্থায় ঢালাই ও ইটের খোয়া মিশ্রনে শ্রমিকরা একের পর এক তৈরি করছেন ব্লক । এমন অবস্থায় কাজ ভাল না হওয়ায় স্থানীয় এলাকাবাসি কাজ বন্ধ করে দেন।


ব্লক নির্মাণে এর আগেও অনিয়ম ও কাজের মান খারাপ হওয়ায় বেশ কয়েকবার সংশ্লিস্ট কাজের শামিমুর রহমান জামাল হোসেন জেভি নামে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকদের নিষেধ করে স্থানীয়রা। তারপরেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন নিয়মের তোয়াক্কা না করেই নিন্মমানের সামগ্রী দিয়েই কয়েক হাজার ব্লক তৈরি করেন। 


এতেই ক্ষুদ্ধ হন তারা। তবুও গাঁয়ের জোরে আর পানি উন্নয়ণ বোর্ডের যোগ সাজসে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। অবিলম্বে কাজ বন্ধ রেখে সুষ্ট তদন্তের দাবি করেন স্থানীয়রা। অন্যথায় নিন্মমানের সামগ্রী দিয়ে তৈরি ব্লক করে বাঁধের কাজ সম্পুর্ন করা হলে সরকারের কোটি কোটি টাকা ভেস্তে যাওয়ার শংকা প্রকাশ করছেন তারা।


ঢোলারহাট ইউনিয়নের ওই ওয়ার্ডের শাহাজান আলী জানান, এলাকাবাসির অভিযোগে প্রেক্ষিতে ঘটনাস্থলে এসে দেখা গেছে, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান যে কাজটি চলমান রেখেছেন। তার মান অত্যান্ত খারাপ। তারা মনে করেছেন গ্রাম্য এলাকায় নিমানের সামগ্রী ব্যবহার করে লাখ লাখ টাকা লুট করবে। 


স্থানীয়রা সচেতন বলেই কাজ বন্ধ করে দিয়েছে। বিষয়টি তদন্ত হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন তিনি। এছাড়া একই ঠিকাদার আরো দুটি স্থানে ব্লক তৈরির কাজ পেয়েছেন। ব্যবস্থা না নিলে সেখান থেকেও সরকারের অর্থ লুট করবে।      

  

সংশ্লিস্ট কাজের ঠিকাদার জামাল হোসেন অনিয়মের কথা স্বীকার করে বলেন, শ্রমিকরা এসব করেছে। তারা ভালভাবে পাথরে পানি ব্যবহার করেনি। তবে বিষয়টি নজরে আসার পর কাজ ভালভাবে করা হচ্ছে। 


এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও পানি উন্নয়ণ বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম ঠিকাদারের পক্ষে সাফাই গেয়ে জানান, স্থানীয়রা কাজ বন্ধ করে দেয়ার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে প্রতিনিধি পাঠানো হয়। অনিয়মের বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।


আরো পড়ুন:





বাংলাদেশে জ্বালানি তেলের দাম একলাফে ৫১ শতাংশের বেশি বাড়ানো নিয়ে সমালোচনার জবাবে সরকার বলেছে, পরিস্থিতি সহনীয় পর্যায়ে রাখার জন্য একবারে তেলের মূল্য সমন্বয় করা হয়েছে।


জ্বালানি ও বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিবিসিকে বলেছেন, জ্বালানি তেলের দাম ধাপে ধাপে বৃদ্ধি করা হলে দ্রব্যমূল্যসহ মানুষের জীবনযাত্রার সবক্ষেত্রে তার প্রভাব বেশি পড়তো বলে তারা মনে করেন।


তবে ব্যবসায়ীদের সংগঠনগুলো বলছে, এক ধাপে বড় অঙ্কের দাম বৃদ্ধির কারণেই পরিস্থিতি বেশি অসহনীয় হয়েছে।


গত শুক্রবার রাত ১২টা থেকে সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম ৪২ থেকে ৫১শতাংশের বেশি বাড়ানো হয়েছে।

ব্যবসায়ীদের ভিন্নমত

তেলের দাম এক লাফে বড় অঙ্কের বৃদ্ধির প্রভাবে পরিবহন ভাড়া বাড়াতে হয়েছে।

নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যসহ মানুষের জীবন যাত্রার সবক্ষেত্রেই খরচ বেড়ে গেছে। এই পরিস্থিতি ক্ষুব্ধ করেছে সাধারণ মানুষকে।

কিন্তু সরকারের পক্ষে যুক্তি হচ্ছে, যদি ধাপে ধাপে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হতো, তাহলে প্রতিবার খাদ্যদ্রব্যসহ সবকিছুর মূল্য বৃদ্ধির সুযোগ সৃষ্টি হতো এবং পরিস্থিতি সহনীয় মাত্রায় রাখা সম্ভব হতো না।সরকারের যুক্তি নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে শিল্পপতি বা ব্যবসায়ীদের অনেকের।


বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কম

ব্যবসায়ীদের প্রধান সংগঠন এফবিসিসিআই এর পরিচালক হাসিনা নেওয়াজ বলেছেন, ধাপে ধাপে বা পর্যায়ক্রমে তেলের দাম বাড়ানো হলে শিল্পপতি ব্যবসায়ী এমনকি সাধারণ মানুষের একটা প্রস্তুতি থাকতো এবং তখন পরিস্থিতি সবার জন্য সহনীয় হতো।


বিশ্লেষকরা পরিস্থিতিকেa ব্যাখ্যা করছেন ভিন্নভাবে। তারা বলেন, বিশ্ববাজারে যখন তেলের দাম অনেক বেশি ছিল, তখনও দাম না বাড়িয়ে সরকার ভর্তুকি দিয়েছে।


এখন বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে এসেছে বা অর্থে টান পড়েছে। এছাড়া চলতি অর্থবছরের বাজেট বাস্তবায়নের জন্য অর্থ প্রয়োজন।


আরো পড়ুন:



 



'রাখি বন্ধন উৎসব' উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উপহার পাঠিয়েছে ভারত


আগামীকাল রাখি বন্ধন উৎসব উপলক্ষে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উপহার পাঠিয়েছে ভারত। এ সময় উভয় দেশের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।


বুধবার (১০ আগস্ট) দুপুর ১টার দিকে দু'টি প্যাকেটে উক্ত উপহার প্রদান করা হয়।


উক্ত উপহার প্রদানের সময় ভারতের একটি প্রতিনিধি দল বেনাপোল আইসিপি বিজিবি ক্যাম্পে উপস্থিত হন। প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন বনগাঁ পৌরসভার মেয়র গোপাল শেঠ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহারটি বাংলাদেশের পক্ষে গ্রহন করেন  ৮৫ যশোর-১, শার্শা আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব শেখ আফিল উদ্দিন। এ সময় ভারত থেকে আসা প্রতিনিধি দলের প্রত্যেকের উপহার প্রদান করা হয়।


উপহার গ্রহন কালে এমপি শেখ আফিল উদ্দিন বলেন, রাখি বন্ধন উৎসবে আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ভারত সরকার। পাশাপাশি আমরাও ভারত থেকে আসা ভারতীয় প্রতিনিধিদেরকে উপহার দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছি।


তিনি আরও জানান, সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি, ভ্রাতৃত্ববোধ সুসংহত রাখতে দু'দেশের মধ্যে বিভিন্ন জাতীয় ও ধর্মীয় উৎসবগুলোতে একে অপরকে মিষ্টি ও বিভিন্ন সামগ্রী উপহার দিয়ে শুভেচ্ছা বিনিময় করে থাকি। এমন কর্মকাণ্ডের ফলে দুই দেশের মাঝে বিরাজমান সুসম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে বলে তিনি মনে করেন। 


আরো পড়ুন:



 



ঠাকুরগাঁওয়ে ফেনসিডিল ও গাজাঁসহ দুই মাদক কারবারি আটক 


ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রুহিয়ায় একশ (১০০) বোতল ফেনসিডিল ও একশ (১০০) গ্রাম গাঁজা সহ দুই জন মাদক কারবারিকে আটক করেছে রুহিয়া থানা পুলিশ। 


বুধবার (১০ আগস্ট) দুপুরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ১৪ নং রাজাগাঁও ইউনিয়নের নামাজপড়া নামক এলাকা থেকে পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলার হামিদুল ইসলামের ছেলে দুলাল ইসলাম (২৮) কে ১০০ বোতল ফেনসিডিল সহ আটক করে পুলিশ।


অন্যদিকে একই দিনে রুহিয়া থানার ঘনিবিষ্টপুর গ্রামের নয়ন ইসলামের স্ত্রী মেরিনা বেগম (২২) কে ১০০ গ্রাম গাঁজা সহ আটক করেছে পুলিশ। 


বিষয়টি নিশ্চিত করে রুহিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, রুহিয়া থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ১০০ বোতল ফেনসিডিল সহ দুলাল ইসলাম এবং রুহিয়া ট্যাংলড়ি এলাকা থেকে ১০০ গ্রাম গাঁজা সহ মেরিনা বেগমকে আটক করা হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে থানায় মাদক দ্রব্য আইনে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। 


তাদের দুই জনকে আটক করে থানায় রাখা হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে তাদের কারাগারে প্রেরণ করা হবে বলেও জানান তিনি। 


আরো পড়ুন:






হঠাৎ করেই বিদ্যুতের লোডশেডিং ভয়াবহভাবে বেড়ে গেছে৷ কেন বিদ্যুতের এত ঘাটতি দেখা দিলো? বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো কেন চাহিদার তুলনায় পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারছে না?


সরকার থেকে জ্বালানি সংকট, বিশ্ববাজারে জ্বালানির দাম বেড়ে যাওয়া, ভারত থেকে বিদ্যুৎ আসা বন্ধ হয়ে যাওয়া এবং কিছু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সংস্কারের কথা বলা হচ্ছে৷ তবে জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উপর অধিক নির্ভরতা, লোডশেডিংয়ে রেশনিংয়ে সমন্বয়হীনতার কারণে পরিস্থিতি দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে৷

বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) নির্বাহী সভাপতি এম এ হাতেম ডয়চে ভেলেকে বলেন, 'গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংকটের কারণে উৎপাদন অর্ধেকে নেমে এসেছে৷ এর ফলে আমরা সঠিক সময়ে শিপমেন্ট করতে পারছি না৷ যার প্রভাব পড়ছে ব্যাংকের টাকাও দেওয়া যাচ্ছে না সঠিক সময়ে৷ শ্রমিক-কর্মচারীদের বেতনেও এর প্রভাব পড়ছে৷ সবকিছু মিলিয়ে শিল্প উদ্যোক্তারা খুবই কঠিন সময় পার করছেন৷'


বিদ্যুৎ সঙ্কটের কারণে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে স্ট্যাটাস দিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিদ্যুৎ ও জ্বলানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু৷ সোমবার দেয়া পোস্টে তিনি বলেছেন, 'গ্যাস স্বল্পতার কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে৷ এতে অনেক জায়গাতেই বিদ্যুৎ সরবরাহ বিঘ্নিত হচ্ছে৷ গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হলে বিদ্যুৎ উৎপাদন পুনরায় স্বাভাবিক হবে৷ যুদ্ধের প্রভাবে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানির উচ্চমূল্য ও সরবরাহ অন্য সব দেশের মতো আমাদেরও সমস্যায় ফেলেছে৷ এ পরিস্থিতিতে আপনাদের সাময়িক অসুবিধার জন্য আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করছি৷'

সব শেষে এক নজরে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাতের বর্তমান অবস্থার একটি চিত্র তুলে ধরা হল। (তথ্য সুত্র- পাওয়ার সেল)

বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা (মেঃওঃ): ১৩,১৭৯*

সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন (মেঃওঃ): ৯,২১২ 

গ্রাহক সংখ্যা: ২ কোটি ৪২ লক্ষ (

মোট সঞ্চালন লাইন (সা.কি.মি.): ১০,৩৭৭ 

বিতরণ লাইন (কি.মি.): ৩ লক্ষ ৯৩ হাজার

সিস্টেম লস: ১৩.১০%

বিতরণ লস: ১০.৬৯%

 বিদ্যুৎ সুবিধা প্রাপ্ত জনগোষ্ঠী: ৮০%

*ক্যাপটিভ ও সোলার হোম সিস্টেম ব্যতীত


বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে গ্যাসের দাম কয়েকগুণ বেড়ে যাওয়ায় আন্তর্জাতিক খোলাবাজার বা স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি কেনা হচ্ছে না।

সেজন্য বিদ্যুৎ উৎপাদন কমানো হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

"গ্যাসের দাম প্রচুর বেড়ে গেছে। সরকার যে পরিমাণ ভর্তুকি দিচ্ছে, সেটা দিয়েও কাভার করা যাচ্ছে না" বলেন নসরুল হামিদ।

তিনি জ্বালানির বিশ্ববাজার পরিস্থিতি নিয়ে ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে বলেন, "গ্যাসের দাম এখন আন্তর্জাতিক স্পট মার্কেটে প্রতি ঘনফুট ৩৬ ডলার হয়েছে।

"যেহেতু এই পরিমাণ টাকা দিয়ে আমি গ্যাস আনতে পারছি না, সেজন্য আমাকে এই ব্যবস্থা নিতে হচ্ছে" বলেন প্রতিমন্ত্রী মি: হামিদ।গ্যাস-ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর ১০ হাজার মেগাওয়াটের বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতা রয়েছে। এই কেন্দ্রগুলোতে এখন অর্ধেকেরও কম বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে।


আরো পড়ুন:



Holy Foods ads

Holy Foods ads

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget